এক্সক্লুসিভ
আসামির মায়ের কোপে আহত ২ পুলিশ
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
২০ জানুয়ারি ২০১৯, রবিবার, ৯:০১ পূর্বাহ্ন
হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি জমিরকে ধরতে গিয়ে তার মায়ের দায়ের কোপে আহত হয়েছেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা। এই ফাঁকে পালিয়ে গেছে জমির। শেষ পর্যন্ত তার মা শামসুন্নাহারকে ধরে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।
শনিবার দুপুর ১টার দিকে চট্টগ্রামের বাঁশখালী পৌরসভার রঙ্গীয়াঘোনা এলাকায় এই ঘটনা ঘটেছে। আহত পুলিশ কর্মকর্তার হলেন- বাঁশখালী থানার উপ-সহকারী পরিদর্শক (এএসআই) প্রদীপ চক্রবর্তী ও নূরনবী টিপু।
তাদের মধ্যে নূরনবী টিপু বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং প্রদীপ চক্রবর্তীকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাঁশখালী থানার ওসি কামাল হোসেন জানান, বাঁশখালী উপজেলার পার্শ্ববর্তী চন্দনাইশ থানায় দায়ের হওয়া একটি হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি জমির উদ্দিনকে ধরতে পুলিশ কর্মকর্তারা বাঁশখালী পৌরসভায় তার বাড়িতে যান। শুরু থেকেই জমিরের পরিবারের সদস্যরা পুলিশের সঙ্গে খারাপ আচরণ শুরু করেন।
এক পর্যায়ে তারা মারমুখী হয়ে উঠেন। বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে আসামি জমিরের মা শামসুন্নাহার বেগম দা দিয়ে প্রথমে প্রদীপ চক্রবর্তীর ঘাড়ে কোপ দেন। তাকে রক্ষায় নূরনবী টিপু এগিয়ে গেলে তাকেও কোপ দেয়া হয়। এতে আহত প্রদীপ চক্রবর্তী মাটিতে লুটিয়ে পড়লেও নূরনবী টিপু জমিরকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করে। কিন্তু এই ফাঁকে জমির পালিয়ে যায়। পরে তারা জমিরের মা শামসুন্নাহারকে আটক করে নিয়ে আসে।
শনিবার দুপুর ১টার দিকে চট্টগ্রামের বাঁশখালী পৌরসভার রঙ্গীয়াঘোনা এলাকায় এই ঘটনা ঘটেছে। আহত পুলিশ কর্মকর্তার হলেন- বাঁশখালী থানার উপ-সহকারী পরিদর্শক (এএসআই) প্রদীপ চক্রবর্তী ও নূরনবী টিপু।
তাদের মধ্যে নূরনবী টিপু বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং প্রদীপ চক্রবর্তীকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাঁশখালী থানার ওসি কামাল হোসেন জানান, বাঁশখালী উপজেলার পার্শ্ববর্তী চন্দনাইশ থানায় দায়ের হওয়া একটি হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি জমির উদ্দিনকে ধরতে পুলিশ কর্মকর্তারা বাঁশখালী পৌরসভায় তার বাড়িতে যান। শুরু থেকেই জমিরের পরিবারের সদস্যরা পুলিশের সঙ্গে খারাপ আচরণ শুরু করেন।
এক পর্যায়ে তারা মারমুখী হয়ে উঠেন। বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে আসামি জমিরের মা শামসুন্নাহার বেগম দা দিয়ে প্রথমে প্রদীপ চক্রবর্তীর ঘাড়ে কোপ দেন। তাকে রক্ষায় নূরনবী টিপু এগিয়ে গেলে তাকেও কোপ দেয়া হয়। এতে আহত প্রদীপ চক্রবর্তী মাটিতে লুটিয়ে পড়লেও নূরনবী টিপু জমিরকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করে। কিন্তু এই ফাঁকে জমির পালিয়ে যায়। পরে তারা জমিরের মা শামসুন্নাহারকে আটক করে নিয়ে আসে।