অনলাইন
রাবিতে ছাত্রদল কর্মীকে ছাত্রলীগের মারধার
রাবি প্রতিনিধি
১৮ জানুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ছাত্রদলের এক কর্মীকে মারধর করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। শুক্রবার বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে এ ঘটনা ঘটে। মারধরের শিকার মাজহারুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি রাবি শাখা ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
প্রত্যক্ষদর্র্শী ও ভুক্তভোগী সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকেলে ৩৫-৪০ জন শিক্ষার্থী শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে একসঙ্গে বসে আলোচনা করছিলেন। তখন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এসে সেখান থেকে মাজহারুলকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। এ সময় ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা মাজহারুলকে কয়েকটি চড়-থাপ্পড় দেন।
মাজহারুলের অভিযোগ, আমরা টিউশনির লিফলেট বিতরণের জন্য এখানে বসেছিলাম। পরে ছাত্রলীগের নেতারা এসে আমাদের বাধা দেন। ঘটনাস্থলেই মারধরের বিষয়ে মাজহারুলকে জিজ্ঞাসা করলে তাকে কোনও মারধর করা হয়নি বলে জানান। তবে তার মুখে ও ঠোটে আঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে।
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনু বলেন, আমরা জানতে পেরেছি ক্যাম্পাসে নাশকতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আলোচনা করছিল। তাই আমরা একজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ছেড়ে দিয়েছি। মারধরের বিষয়টি অস্বীকার করেন তিনি।
রাবি শাখা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান বলেন, ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগ এক নায়কতন্ত্র কায়েম করছে। কেউ যদি কোনও অন্যায় করে থাকে তাহলে তা দেখার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আছে। কিন্তু ছাত্রলীগ মারধরের অধিকার রাখে না। আর ছাত্রদল তো কোনও নিষিদ্ধ সংগঠনও নয় যে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে বসতে পারবে না। এ ঘটনার সুষ্ঠ তদন্তের জন্য তিনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানান।
প্রত্যক্ষদর্র্শী ও ভুক্তভোগী সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকেলে ৩৫-৪০ জন শিক্ষার্থী শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে একসঙ্গে বসে আলোচনা করছিলেন। তখন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এসে সেখান থেকে মাজহারুলকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। এ সময় ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা মাজহারুলকে কয়েকটি চড়-থাপ্পড় দেন।
মাজহারুলের অভিযোগ, আমরা টিউশনির লিফলেট বিতরণের জন্য এখানে বসেছিলাম। পরে ছাত্রলীগের নেতারা এসে আমাদের বাধা দেন। ঘটনাস্থলেই মারধরের বিষয়ে মাজহারুলকে জিজ্ঞাসা করলে তাকে কোনও মারধর করা হয়নি বলে জানান। তবে তার মুখে ও ঠোটে আঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে।
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনু বলেন, আমরা জানতে পেরেছি ক্যাম্পাসে নাশকতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আলোচনা করছিল। তাই আমরা একজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ছেড়ে দিয়েছি। মারধরের বিষয়টি অস্বীকার করেন তিনি।
রাবি শাখা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান বলেন, ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগ এক নায়কতন্ত্র কায়েম করছে। কেউ যদি কোনও অন্যায় করে থাকে তাহলে তা দেখার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আছে। কিন্তু ছাত্রলীগ মারধরের অধিকার রাখে না। আর ছাত্রদল তো কোনও নিষিদ্ধ সংগঠনও নয় যে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে বসতে পারবে না। এ ঘটনার সুষ্ঠ তদন্তের জন্য তিনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানান।