এক্সক্লুসিভ
মুসলিম নির্যাতন বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ
স্টাফ রিপোর্টার
১৯ জানুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ৮:৫৯ পূর্বাহ্ন
ফিলিস্তিন ও চীনে মুসলিমদের নির্যাতন বন্ধ করতে বিশ্ব সম্প্রদায়কে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার দাবি জানিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সম্প্রতি চীন ও ফিলিস্তিনে মুসলিমদের ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদে গতকাল রাজধানী বায়তুল মোকাররম মসজিদে উত্তর গেটে এক বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এ দাবি জানান দলটির নেতারা।
বিক্ষোভে অংশ নিয়ে ইসলামী আন্দোলনের নেতারা বলেন, বিশ্ব মোড়ল দাবিদার চীন তার দেশে প্রায় বিশ লাখ মুসলিম নারী, পুরুষ ও শিশুকে বিশেষ বন্দিশালায় আটকে নির্যাতন করছে। মুসলমানদের জোর করে কমিউনিস্ট দীক্ষা নিতে বাধ্য করছে। এটা সরাসরি মানবতাবিরোধী অপরাধ। চীন সরকারের এসব মানবতাবিরোধী অপকর্ম বন্ধে বিশ্ব বিবেককে জাগ্রত হতে হবে। আন্তর্জাতিক সমপ্রদায়কে সোচ্চার হতে হবে। মুসলিম নির্যাতন বন্ধে জাতিসংঘের পক্ষ হতে তদন্ত টিম পাঠিয়ে চীনকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। তিনি বলেন, জাতিসংঘ মুসলমানদের জন্য কোনো ভূমিকা রাখবে না। মুসলিম জাতিসংঘ গঠন করে নির্যাতিত মুসলিমদের পক্ষে দাঁড়াতে হবে। তিনি মুসলিম সেনাবাহিনী গঠনের প্রস্তাব করায় এরদোগানকে ধন্যবাদ জানান। একইভাবে ইসরাইল ফিলিস্তিনে স্বাধীনতা আন্দোলনকে স্তিমিত করার জন্য আন্তর্জাতিক রীতিনীতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘন করে চলছে। ইসরাইলের জঘন্য ও অমানবিক আচরণের বিরুদ্ধে বিশ্ব মুসলিমকে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানান তারা। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা ইমতিয়াজ আলমের সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ুম, উত্তর সভাপতি প্রিন্সিপাল মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, আলহাজ আব্দুর রহমান, আলহাজ আলতাফ হোসেন, মাওলানা এবিএম জাকারিয়া, মাওলানা আরিফুল ইসলাম, ডা. শহিদুল ইসলাম, মুফতি ফরিদুল ইসলাম, মুফতি মাসউদুর রহমান, এইচএম সাইফুল ইসলাম প্রমুখ। সমাবেশ শেষে একটি বিশাল মিছিল বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
বিক্ষোভে অংশ নিয়ে ইসলামী আন্দোলনের নেতারা বলেন, বিশ্ব মোড়ল দাবিদার চীন তার দেশে প্রায় বিশ লাখ মুসলিম নারী, পুরুষ ও শিশুকে বিশেষ বন্দিশালায় আটকে নির্যাতন করছে। মুসলমানদের জোর করে কমিউনিস্ট দীক্ষা নিতে বাধ্য করছে। এটা সরাসরি মানবতাবিরোধী অপরাধ। চীন সরকারের এসব মানবতাবিরোধী অপকর্ম বন্ধে বিশ্ব বিবেককে জাগ্রত হতে হবে। আন্তর্জাতিক সমপ্রদায়কে সোচ্চার হতে হবে। মুসলিম নির্যাতন বন্ধে জাতিসংঘের পক্ষ হতে তদন্ত টিম পাঠিয়ে চীনকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। তিনি বলেন, জাতিসংঘ মুসলমানদের জন্য কোনো ভূমিকা রাখবে না। মুসলিম জাতিসংঘ গঠন করে নির্যাতিত মুসলিমদের পক্ষে দাঁড়াতে হবে। তিনি মুসলিম সেনাবাহিনী গঠনের প্রস্তাব করায় এরদোগানকে ধন্যবাদ জানান। একইভাবে ইসরাইল ফিলিস্তিনে স্বাধীনতা আন্দোলনকে স্তিমিত করার জন্য আন্তর্জাতিক রীতিনীতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘন করে চলছে। ইসরাইলের জঘন্য ও অমানবিক আচরণের বিরুদ্ধে বিশ্ব মুসলিমকে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানান তারা। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা ইমতিয়াজ আলমের সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ুম, উত্তর সভাপতি প্রিন্সিপাল মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, আলহাজ আব্দুর রহমান, আলহাজ আলতাফ হোসেন, মাওলানা এবিএম জাকারিয়া, মাওলানা আরিফুল ইসলাম, ডা. শহিদুল ইসলাম, মুফতি ফরিদুল ইসলাম, মুফতি মাসউদুর রহমান, এইচএম সাইফুল ইসলাম প্রমুখ। সমাবেশ শেষে একটি বিশাল মিছিল বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।