এক্সক্লুসিভ
আদালতে জামালের জবানবন্দি
সিলেটে ইয়ালিছ খুনের পরিকল্পনাকারীও আনহার
স্টাফ রিপোর্টার, সিলেট থেকে
১৯ জানুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ৮:৫৮ পূর্বাহ্ন
ইয়ালিছ খুনের মূল পরিকল্পনাকারী ঘাতক আনহার মেম্বার। সে নিজেও খুন করেছে ইয়ালিছকে। কুপিয়েছে কামরুজ্জামানকে। সিলেটের আদালতে জবানবন্দিতে এ তথ্য জানিয়েছে খুনের মামলার আসামি জামাল খান। তবে, এখনো মুখ খুলেনি আনহার মেম্বার। দুই দিনের রিমান্ডে থাকা অবস্থায় পুলিশকেও দেয় বিভ্রান্তিকর তথ্য। তবে, এরই মধ্যে পুলিশ দুই জনের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ড করিয়েছে। এই দুই জনের বক্তব্যেও উঠে এসেছে আনহার মেম্বারের নাম। সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলার কুরুয়া এলাকায় ইয়ালিছ খুনের ঘটনা এখন পুলিশের কাছে পুরোপুরি পরিষ্কার। কেন এবং কী কারণে এই ঘটনা ঘটেছে সেটিও স্বীকার করেছে আসামিরা। উদ্ধার করা হয়েছে খুনে ব্যবহৃত ছোরাও।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মুমিনুল ইসলাম মানবজমিনের কাছে জানিয়েছেন- জামাল খান রিমান্ড শেষে সিলেটের আদালতে জবানবন্দি দিয়েছে। তার বক্তব্যে উঠে এসেছে এ ঘটনার মূল পরিকল্পনা ও হত্যার সঙ্গে আনহার মেম্বার জড়িত। ঘটনার দিন কুরুয়া বাজারে আনহার মেম্বারের সঙ্গে প্রবাসী রুহেলের কথা কাটাকাটি হয়। এ ঘটনার জের ধরে রাতে রুহেলের গাড়ি দেখে তারা দাঁড় করায়। এবং শেষে সংঘবদ্ধ হয়ে ইয়ালিছ ও কামরুজ্জামানের ওপর হামলা চালায়। তিনি বলেন- ঘটনাটি ইতিমধ্যে পরিষ্কার। পুলিশ যত দ্রুত সম্ভব ন্যায়বিচারের স্বার্থে আদালতে চার্জশিট জমা দিবে।
ওসমানীনগরের কুরুয়া এলাকার ত্রাস ছিল স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আনহার মেম্বার ও তার সহযোগীরা। সাবেক মেম্বার হওয়ার কারণে স্থানীয় সকলের কাছে সে আনহার মেম্বার হিসেবেই পরিচিত ছিল। পুলিশকে ম্যানেজ করে আনহার ও তার লোকজন কুরুয়া এলাকায় জুয়ার বোর্ড, তীরের আসর, অসামাজিক কাজ, ইয়াবা বিক্রির হাট গড়ে তোলে। এসবের প্রতিবাদ করেছিল লন্ডন প্রবাসী রুহেল। এ নিয়ে কথাকাটাকাটির জের ধরে রুহেলকে হত্যা করতেই পরিকল্পনা করেছিল আনহান মেম্বার। শেষে রুহেলকে না পেয়ে তারা তার চাচা ইয়ালিছ ও বন্ধু কামরুজ্জামানের ২৭ শে সেপ্টেম্বর কুরুয়া এলাকার সিএনজি পাম্পে হামলা চালায়। এ হামলায় নির্মমভাবে খুন হন ইয়ালিছ আলী।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মুমিনুল ইসলাম মানবজমিনের কাছে জানিয়েছেন- জামাল খান রিমান্ড শেষে সিলেটের আদালতে জবানবন্দি দিয়েছে। তার বক্তব্যে উঠে এসেছে এ ঘটনার মূল পরিকল্পনা ও হত্যার সঙ্গে আনহার মেম্বার জড়িত। ঘটনার দিন কুরুয়া বাজারে আনহার মেম্বারের সঙ্গে প্রবাসী রুহেলের কথা কাটাকাটি হয়। এ ঘটনার জের ধরে রাতে রুহেলের গাড়ি দেখে তারা দাঁড় করায়। এবং শেষে সংঘবদ্ধ হয়ে ইয়ালিছ ও কামরুজ্জামানের ওপর হামলা চালায়। তিনি বলেন- ঘটনাটি ইতিমধ্যে পরিষ্কার। পুলিশ যত দ্রুত সম্ভব ন্যায়বিচারের স্বার্থে আদালতে চার্জশিট জমা দিবে।
ওসমানীনগরের কুরুয়া এলাকার ত্রাস ছিল স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আনহার মেম্বার ও তার সহযোগীরা। সাবেক মেম্বার হওয়ার কারণে স্থানীয় সকলের কাছে সে আনহার মেম্বার হিসেবেই পরিচিত ছিল। পুলিশকে ম্যানেজ করে আনহার ও তার লোকজন কুরুয়া এলাকায় জুয়ার বোর্ড, তীরের আসর, অসামাজিক কাজ, ইয়াবা বিক্রির হাট গড়ে তোলে। এসবের প্রতিবাদ করেছিল লন্ডন প্রবাসী রুহেল। এ নিয়ে কথাকাটাকাটির জের ধরে রুহেলকে হত্যা করতেই পরিকল্পনা করেছিল আনহান মেম্বার। শেষে রুহেলকে না পেয়ে তারা তার চাচা ইয়ালিছ ও বন্ধু কামরুজ্জামানের ২৭ শে সেপ্টেম্বর কুরুয়া এলাকার সিএনজি পাম্পে হামলা চালায়। এ হামলায় নির্মমভাবে খুন হন ইয়ালিছ আলী।