প্রথম পাতা
আমানুল্লাহ কবীর আর নেই
স্টাফ রিপোর্টার
১৭ জানুয়ারি ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১০:২১ পূর্বাহ্ন
সিনিয়র সাংবাদিক আমানুল্লাহ কবীর আর নেই (ইন্নালিল্লাহি... রাজিউন)। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে (বিএসএমএমইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার রাত ১টার দিকে ইন্তেকাল করেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের জ্যেষ্ঠ সম্পাদক আমানুল্লাহ কবীর। তিনি দীর্ঘদিন ডায়াবেটিস ও লিভারের নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। তার বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। সাংবাদিক আমানুল্লাহ কবীরকে শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছেন তার দীর্ঘদিনের সহকর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা। বুধবার সকাল সাড়ে ১১টায় তার মরদেহ জাতীয় প্রেস ক্লাবে আনা হয়।
সেখানে তার দ্বিতীয় জানাজার পর জাতীয় প্রেস ক্লাবসহ সাংবাদিকদের বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে তার মরদেহে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। প্রেস ক্লাবে তার জানাজায় অংশ নেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আহমেদ আজম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আবদুল হালিম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, সাবেক প্রতিমন্ত্রী আলমগীর কবির, সাবেক সংসদ সদস্য অবসরপ্রাপ্ত মেজর আখতারুজ্জামান, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, সাংবাদিকদের মধ্যে এম আমানুল্লাহ, রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, গোলাম তাহাবুর, খন্দকার মনিরুল আলম, আবুল কালাম আজাদ, সৈয়দ আখতার ইউসুফ, নুরুল হুদা, মাহফুজউল্লাহ, জাহিদুজ্জামান ফারুক, গাজীউল হাসান খান, এম এ আজিজ, মঞ্জুরুল ইসলাম বুলবুল, আবদুল জলিল ভুঁইয়া, আবদুল হাই শিকদার, আজিজুল ইসলাম ভুঁইয়া, সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন, এলাহী নেওয়াজ খান সাজু, আবদুস শহিদ, কামালউদ্দিন সবুজ, কামরুল ইসলাম চৌধুরী, সৈয়দ আবদাল আহমেদ, সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা, জুবায়ের আহমেদ, সরদার ফরিদ আহমেদ, শাহেদ চৌধুরী, মাঈনুল আলম, কুদ্দুস আফ্রাদ, জাহেদ চৌধুরীসহ শতাধিক সাংবাদিক। আমানুল্লাহ কবীরের বড় ছেলে শাতিল কবীর জানাজার আগে তার বাবার জন্য সবার দোয়া চান। এর আগে ভোর সাড়ে ৬টায় কল্যাণপুরের দারুস সালাম ফুরফুরা শরীফ মসজিদে মরহুমের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজার পর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাইফুল আলম, সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমীন, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের দুই অংশের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, মোল্লা জালাল, মহাসচিব এম আবদুল্লাহ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সোহেল হায়দার চৌধুরী, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নেতারা এই প্রয়াত সাংবাদিকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। জানাজার পর বিএনপি, বিএফইউজে ও ডিইউজের দুই অংশ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি, ফটো জার্নালিস্ট ইউনিয়ন, জামালপুর সমিতি, বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক ফোরাম প্রভৃতি সংগঠন থেকে প্রয়াত সাংবাদিকের কফিনে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। জাতীয় প্রেস ক্লাব থেকে তার মরদেহ জামালপুরের গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় মেলান্দহে রেখিরপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আরেক দফা জানাজার পর পারিবারিক কবরস্থানে বাবা-মায়ের পাশে তাকে দাফন করা হবে।
শোক: বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিক আমানুল্লাহ কবীরের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। শোক প্রকাশ করেছেন গণফোরাম সভাপতি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেনও।
১৯৪৭ সালের ২৪শে জানুয়ারি জামালপুরে জন্মগ্রহণ করেন আমানুল্লাহ কবীর। তিনি বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থায় (বাসস) ব্যবস্থাপনা সম্পাদক হিসেবে এর আগে দায়িত্ব পালন করেন। সাড়ে চার দশকের সাংবাদিকতা জীবনে তিনি বাংলা দৈনিক আমার দেশ এবং ইংরেজি দৈনিক দ্য টেলিগ্রাফের (বর্তমানে বিলুপ্ত) প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন। ইংরেজি দৈনিক ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিষ্ঠাকালীন নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেন তিনি।
এর আগে এস এম আলীর সম্পাদনায় প্রকাশিত ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের শুরুর দিকের বার্তা সম্পাদক ছিলেন। সাংবাদিক নেতা আমানুল্লাহ কবীর ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ছিলেন। সাংবাদিকতার সঙ্গে লেখালেখিতেও সক্রিয় ছিলেন অগ্রজ এই সাংবাদিক। আমানুল্লাহ কবীর ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর থেকে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমে জ্যেষ্ঠ সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। জাতীয় প্রেস ক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি।
সেখানে তার দ্বিতীয় জানাজার পর জাতীয় প্রেস ক্লাবসহ সাংবাদিকদের বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে তার মরদেহে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। প্রেস ক্লাবে তার জানাজায় অংশ নেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আহমেদ আজম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আবদুল হালিম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, সাবেক প্রতিমন্ত্রী আলমগীর কবির, সাবেক সংসদ সদস্য অবসরপ্রাপ্ত মেজর আখতারুজ্জামান, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, সাংবাদিকদের মধ্যে এম আমানুল্লাহ, রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, গোলাম তাহাবুর, খন্দকার মনিরুল আলম, আবুল কালাম আজাদ, সৈয়দ আখতার ইউসুফ, নুরুল হুদা, মাহফুজউল্লাহ, জাহিদুজ্জামান ফারুক, গাজীউল হাসান খান, এম এ আজিজ, মঞ্জুরুল ইসলাম বুলবুল, আবদুল জলিল ভুঁইয়া, আবদুল হাই শিকদার, আজিজুল ইসলাম ভুঁইয়া, সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন, এলাহী নেওয়াজ খান সাজু, আবদুস শহিদ, কামালউদ্দিন সবুজ, কামরুল ইসলাম চৌধুরী, সৈয়দ আবদাল আহমেদ, সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা, জুবায়ের আহমেদ, সরদার ফরিদ আহমেদ, শাহেদ চৌধুরী, মাঈনুল আলম, কুদ্দুস আফ্রাদ, জাহেদ চৌধুরীসহ শতাধিক সাংবাদিক। আমানুল্লাহ কবীরের বড় ছেলে শাতিল কবীর জানাজার আগে তার বাবার জন্য সবার দোয়া চান। এর আগে ভোর সাড়ে ৬টায় কল্যাণপুরের দারুস সালাম ফুরফুরা শরীফ মসজিদে মরহুমের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজার পর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাইফুল আলম, সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমীন, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের দুই অংশের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, মোল্লা জালাল, মহাসচিব এম আবদুল্লাহ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সোহেল হায়দার চৌধুরী, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নেতারা এই প্রয়াত সাংবাদিকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। জানাজার পর বিএনপি, বিএফইউজে ও ডিইউজের দুই অংশ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি, ফটো জার্নালিস্ট ইউনিয়ন, জামালপুর সমিতি, বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক ফোরাম প্রভৃতি সংগঠন থেকে প্রয়াত সাংবাদিকের কফিনে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। জাতীয় প্রেস ক্লাব থেকে তার মরদেহ জামালপুরের গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় মেলান্দহে রেখিরপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আরেক দফা জানাজার পর পারিবারিক কবরস্থানে বাবা-মায়ের পাশে তাকে দাফন করা হবে।
শোক: বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিক আমানুল্লাহ কবীরের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। শোক প্রকাশ করেছেন গণফোরাম সভাপতি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেনও।
১৯৪৭ সালের ২৪শে জানুয়ারি জামালপুরে জন্মগ্রহণ করেন আমানুল্লাহ কবীর। তিনি বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থায় (বাসস) ব্যবস্থাপনা সম্পাদক হিসেবে এর আগে দায়িত্ব পালন করেন। সাড়ে চার দশকের সাংবাদিকতা জীবনে তিনি বাংলা দৈনিক আমার দেশ এবং ইংরেজি দৈনিক দ্য টেলিগ্রাফের (বর্তমানে বিলুপ্ত) প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন। ইংরেজি দৈনিক ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিষ্ঠাকালীন নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেন তিনি।
এর আগে এস এম আলীর সম্পাদনায় প্রকাশিত ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের শুরুর দিকের বার্তা সম্পাদক ছিলেন। সাংবাদিক নেতা আমানুল্লাহ কবীর ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ছিলেন। সাংবাদিকতার সঙ্গে লেখালেখিতেও সক্রিয় ছিলেন অগ্রজ এই সাংবাদিক। আমানুল্লাহ কবীর ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর থেকে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমে জ্যেষ্ঠ সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। জাতীয় প্রেস ক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি।