এক্সক্লুসিভ
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আরো ৫ কর্মকর্তাকে দুদকে তলব
স্টাফ রিপোর্টার
১৭ জানুয়ারি ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:১০ পূর্বাহ্ন
কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে বিদেশে পাচার এবং জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির আরো পাঁচ কর্মচারীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে সংস্থাটির উপপরিচালক শামসুল আলমের সই করা তলবি নোটিশে তাদের আগামী ২২শে জানুয়ারি হাজির থাকতে বলা হয়েছে।
তলবকৃতরা হলেন ফরিদপুর টিবি হাসপাতালের ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট বেলায়েত হোসেন, জাতীয় অ্যাজমা সেন্টারের হিসাবরক্ষক লিয়াকত হোসেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গাড়িচালক রকিবুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উচ্চমান সহকারী বুলবুল ইসলাম ও খুলনা মেডিকেল কলেজের অফিস সহকারী শরিফুল ইসলাম। এর আগে গত ১০ই জানুয়ারি শত-কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাব কর্মকর্তা আবজাল হোসেন ও ১৪ই জানুয়ারি সহকারী পরিচালক ডা. আনিসুর রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আনিসুর রহমান নিজেকে নির্দোষ দাবি করে টেন্ডার প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত নন বলে জানান। এছাড়া ১৪ই জানুয়ারি তলবকৃত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক ও লাইন ডিরেক্টর ড. কাজী জাহাঙ্গীর হোসেন ও লাইন ডিরেক্টর (চিকিৎসা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য জনশক্তি) অধ্যাপক ডা. মো. আব্দুর রশিদ সময় চেয়ে আবেদন করেন। আবেদনে শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখানো হয়। অভিযোগের বিষয়ে দুদক সূত্র জানায়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে সিন্ডিকেট করে সীমাহীন দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে বিদেশে পাচার করার এবং জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। ২০১৮ সালের প্রথম দিকে অভিযোগ অনুসন্ধানে নামে দুদক। দুদকের উপ-পরিচালক মো. সামছুল আলমের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি দল অনুসন্ধান করছে।
তলবকৃতরা হলেন ফরিদপুর টিবি হাসপাতালের ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট বেলায়েত হোসেন, জাতীয় অ্যাজমা সেন্টারের হিসাবরক্ষক লিয়াকত হোসেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গাড়িচালক রকিবুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উচ্চমান সহকারী বুলবুল ইসলাম ও খুলনা মেডিকেল কলেজের অফিস সহকারী শরিফুল ইসলাম। এর আগে গত ১০ই জানুয়ারি শত-কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাব কর্মকর্তা আবজাল হোসেন ও ১৪ই জানুয়ারি সহকারী পরিচালক ডা. আনিসুর রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আনিসুর রহমান নিজেকে নির্দোষ দাবি করে টেন্ডার প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত নন বলে জানান। এছাড়া ১৪ই জানুয়ারি তলবকৃত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক ও লাইন ডিরেক্টর ড. কাজী জাহাঙ্গীর হোসেন ও লাইন ডিরেক্টর (চিকিৎসা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য জনশক্তি) অধ্যাপক ডা. মো. আব্দুর রশিদ সময় চেয়ে আবেদন করেন। আবেদনে শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখানো হয়। অভিযোগের বিষয়ে দুদক সূত্র জানায়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে সিন্ডিকেট করে সীমাহীন দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে বিদেশে পাচার করার এবং জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। ২০১৮ সালের প্রথম দিকে অভিযোগ অনুসন্ধানে নামে দুদক। দুদকের উপ-পরিচালক মো. সামছুল আলমের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি দল অনুসন্ধান করছে।