শেষের পাতা
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে সাংবাদিকদের উদ্বেগ দূর করা হবে
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
১৬ জানুয়ারি ২০১৯, বুধবার, ১০:০২ পূর্বাহ্ন
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে সাংবাদিকদের উদ্বেগ দূর করা হবে। একইসঙ্গে ভুঁইফোঁড় অনলাইন মিডিয়াকে নিয়ন্ত্রণে আনতে দ্রুত নীতিমালা করা হবে বলেও জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। মঙ্গলবার চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজ সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। মন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন কিংবা অন্যান্য যেকোনো আইনের প্রেক্ষিতে সাংবাদিক সমাজের যে উদ্বেগ আছে তা নিরসন করার লক্ষ্যে আমি কাজ করবো। নবম ওয়েজবোর্ড যত দ্রুত সম্ভব ঘোষণা করা হবে। হাছান মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশে শুধু নয়, সমগ্র পৃথিবীতে অনলাইন মিডিয়ার ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটেছে। এই বিস্তৃতি বন্ধ করা সঠিক নয়। কিন্তু এটি যাতে সঠিকভাবে, নিয়ম-নীতির মধ্যে চলে, সেই কাজটি করা হচ্ছে। অনলাইনের জন্য একটি নীতিমালা হচ্ছে, রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা হচ্ছে। অনলাইনের জন্য যখন রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা হবে নীতিমালার ভিত্তিতে, তখন ভূঁইফোড় অনলাইন বন্ধ হয়ে যাবে, কমে যাবে।
মন্ত্রী বলেন, ঘরে বসে যে কেউ একটা অনলাইন টেলিভিশন খুলে ফেলবে অনুমোদন ছাড়া, সেটি হতে পারে না। ক্যামেরা যখন সামনে ধরে, তখন কেউ বুঝতে পারে না যে- এটি আসল টেলিভিশন নাকি অনলাইন টেলিভিশন। প্রচুর অনলাইন টেলিভিশন হয়ে গেছে। যা-ই হোক, অনলাইন টেলিভিশনগুলোকেও নিয়মের মধ্যে আনার প্রক্রিয়া চালু হয়ে গেছে। সময় লাগবে। সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের পরামর্শ লাগবে, তাদের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। আলোচনা করেই আমরা ঠিক করবো।
মন্ত্রী বলেন, টেলিভিশনে ওয়েজবোর্ড নাই। টেলিভিশন সাংবাদিকরাও যাতে ওয়েজবোর্ডের আওতায় আসেন, সেটা নিয়ে আমরা কাজ করবো। আবার ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়নের ঘোষণা দিয়ে কেউ যদি সেটা না করে, সেটা আমরা তদারক করবো।
মন্ত্রী বলেন, চট্টগ্রাম টেলিভিশনের সমপ্রচারকাল ১২ ঘণ্টায় উন্নীত করা হবে। চট্টগ্রাম টেলিভিশন কেন্দ্র এখন ৬ ঘণ্টা সমপ্রচার করছে। আমি বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালকের সঙ্গে কথা বলেছি, এটিকে ১২ ঘণ্টায় উন্নীত করার জন্য। কয়েক মাস সময় লাগবে।
মতবিনিময় অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী ও সাধারণ সমপাদক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোছলেম উদ্দিন আহমেদ, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সমপাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এম এ সালাম এবং শিক্ষা ও মানবসমপদ বিষয়ক সমপাদক বেদারুল আলম চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, ঘরে বসে যে কেউ একটা অনলাইন টেলিভিশন খুলে ফেলবে অনুমোদন ছাড়া, সেটি হতে পারে না। ক্যামেরা যখন সামনে ধরে, তখন কেউ বুঝতে পারে না যে- এটি আসল টেলিভিশন নাকি অনলাইন টেলিভিশন। প্রচুর অনলাইন টেলিভিশন হয়ে গেছে। যা-ই হোক, অনলাইন টেলিভিশনগুলোকেও নিয়মের মধ্যে আনার প্রক্রিয়া চালু হয়ে গেছে। সময় লাগবে। সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের পরামর্শ লাগবে, তাদের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। আলোচনা করেই আমরা ঠিক করবো।
মন্ত্রী বলেন, টেলিভিশনে ওয়েজবোর্ড নাই। টেলিভিশন সাংবাদিকরাও যাতে ওয়েজবোর্ডের আওতায় আসেন, সেটা নিয়ে আমরা কাজ করবো। আবার ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়নের ঘোষণা দিয়ে কেউ যদি সেটা না করে, সেটা আমরা তদারক করবো।
মন্ত্রী বলেন, চট্টগ্রাম টেলিভিশনের সমপ্রচারকাল ১২ ঘণ্টায় উন্নীত করা হবে। চট্টগ্রাম টেলিভিশন কেন্দ্র এখন ৬ ঘণ্টা সমপ্রচার করছে। আমি বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালকের সঙ্গে কথা বলেছি, এটিকে ১২ ঘণ্টায় উন্নীত করার জন্য। কয়েক মাস সময় লাগবে।
মতবিনিময় অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী ও সাধারণ সমপাদক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোছলেম উদ্দিন আহমেদ, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সমপাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এম এ সালাম এবং শিক্ষা ও মানবসমপদ বিষয়ক সমপাদক বেদারুল আলম চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।