এক্সক্লুসিভ
ছুটির দিনে বাণিজ্য মেলায় উপচে পড়া ভিড়, ক্রেতা কম
স্টাফ রিপোর্টার
১২ জানুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ৮:৫৬ পূর্বাহ্ন
বাণিজ্য মেলায় প্রথম ছুটির দিনে ছিল উপচে পড়া ভিড়। কিন্তু সে তুলনায় বেচা-বিক্রি ছিল একেবারেই কম। ছুটির দিনের কারণে অনেকেই ঘুরতে এসেছেন। কেউ এসেছেন পণ্যসামগ্রীর দামদর দেখতে। সকাল থেকেই ক্রেতা-দর্শনার্থীরা মেলায় আসতে থাকেন। দুপুরের পর ঢল নামে মানুষের। মেলায় প্রবেশের লাইনও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে লম্বা হতে থাকে। বিকাল থেকে মেলা প্রাঙ্গণসহ আশপাশের এলাকা লোকে লোকারণ্য হয়ে যায়। তাদের কেউ মেলায় প্রবেশ করছেন, কেউ মেলা দেখে বেরিয়ে আসছেন।
মেলায় ইলেকট্রনিকস, ফার্নিচারের বিভিন্ন স্টল, প্লাস্টিক পণ্য, অ্যালুমিনিয়ামের গৃহস্থালি (ক্রোকারিজ), ইমিটেশনের গয়না, কসমেটিকসের স্টলগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় যেমন ছিল, তেমনি বিক্রিও ছিল মোটামুটি। হাতিল ফার্নিচার বিক্রেতা আশফাক জানান, এখানে আমরা মূলত বিক্রি করার জন্য আসিনি। আমাদের প্রোডাক্টগুলো শোআপ করতে এসেছি। এর মধ্যে কেউ কিনে নিলে সেটা আমাদের জন্য বোনাস। তবে, তেমন একটা ক্রেতা নেই। মেলার শেষের দিকে কিছু ক্রেতা পাওয়া যায়। উত্তরা থেকে মেলা ঘুরতে এসেছেন মারজান আফরোজ। তিনি বলেন, প্রতিবছর এখানে আমি কয়েকবার আসি। বিশেষ করে ছুটির দিনগুলোতে। ছুটির দিন ছাড়া সময় হয় না। আজকে ঘুরতে এসেছি, তেমন কোনো কেনাকাটা করবো না।
সরজমিন মেলা ঘুরে দেখা যায় বিকালের দিকে খাবারের দোকানগুলোতে ছিল উপচে পড়া ভিড়। হাজির বিরিয়ানি, নান্নার বিরিয়ানি দোকানগুলোতে ভিড় সামাল দিতে হিমশিম খেতে হয়েছে কর্তব্যরতদের। হাজির বিরিয়ানির কর্মচারী কামাল হোসেন জানান, ছুটির দিনগুলোতে একটু ভিড় বেশি হয়। মেলায় বেশ কয়েকটি রেস্টুরেন্ট দেখা গেছে। ইকবাল আহাম্মেদ সপরিবারে ধানমণ্ডি থেকে এসেছেন ঘুরতে। পরিবাররের সবাইকে নিয়ে তিনি এখানে খাওয়া দাওয়া করেছেন। অন্যদিকে, মেলায় শিশুপার্কে ছিল নজরকাড়া সব রাইড।
ছুটির দিন হওয়ায় অনেকেই তাদের সন্তানদের নিয়ে মেলায় এসেছেন। শিশুদের বিভিন্ন রাইডে চড়ার আবদার মিঠাচ্ছেন অভিভাবকরা। খিলগাঁও থেকে দুই সন্তানকে নিয়ে ঘুরতে এসেছেন আলমগীর হোসেন। তিনি বলেন, অন্যদিন কোনো ছুটি পাই না, তাছাড়া বাচ্চাদের স্কুল খোলা থাকে। তাই শুক্রবারটাই আমাদের জন্য বেটার অপশন। বাচ্চাদের নিয়ে ঘুরতে এসেছি তাদের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছি ভালো লাগছে। প্রতিবছর মেলা শুরু হয় পহেলা জানুয়ারি। কিন্তু একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে তা পিছিয়ে ৮ই জানুয়ারি শুরু হয়। মেলা চলবে আগামী ৮ই ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
মেলায় ইলেকট্রনিকস, ফার্নিচারের বিভিন্ন স্টল, প্লাস্টিক পণ্য, অ্যালুমিনিয়ামের গৃহস্থালি (ক্রোকারিজ), ইমিটেশনের গয়না, কসমেটিকসের স্টলগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় যেমন ছিল, তেমনি বিক্রিও ছিল মোটামুটি। হাতিল ফার্নিচার বিক্রেতা আশফাক জানান, এখানে আমরা মূলত বিক্রি করার জন্য আসিনি। আমাদের প্রোডাক্টগুলো শোআপ করতে এসেছি। এর মধ্যে কেউ কিনে নিলে সেটা আমাদের জন্য বোনাস। তবে, তেমন একটা ক্রেতা নেই। মেলার শেষের দিকে কিছু ক্রেতা পাওয়া যায়। উত্তরা থেকে মেলা ঘুরতে এসেছেন মারজান আফরোজ। তিনি বলেন, প্রতিবছর এখানে আমি কয়েকবার আসি। বিশেষ করে ছুটির দিনগুলোতে। ছুটির দিন ছাড়া সময় হয় না। আজকে ঘুরতে এসেছি, তেমন কোনো কেনাকাটা করবো না।
সরজমিন মেলা ঘুরে দেখা যায় বিকালের দিকে খাবারের দোকানগুলোতে ছিল উপচে পড়া ভিড়। হাজির বিরিয়ানি, নান্নার বিরিয়ানি দোকানগুলোতে ভিড় সামাল দিতে হিমশিম খেতে হয়েছে কর্তব্যরতদের। হাজির বিরিয়ানির কর্মচারী কামাল হোসেন জানান, ছুটির দিনগুলোতে একটু ভিড় বেশি হয়। মেলায় বেশ কয়েকটি রেস্টুরেন্ট দেখা গেছে। ইকবাল আহাম্মেদ সপরিবারে ধানমণ্ডি থেকে এসেছেন ঘুরতে। পরিবাররের সবাইকে নিয়ে তিনি এখানে খাওয়া দাওয়া করেছেন। অন্যদিকে, মেলায় শিশুপার্কে ছিল নজরকাড়া সব রাইড।
ছুটির দিন হওয়ায় অনেকেই তাদের সন্তানদের নিয়ে মেলায় এসেছেন। শিশুদের বিভিন্ন রাইডে চড়ার আবদার মিঠাচ্ছেন অভিভাবকরা। খিলগাঁও থেকে দুই সন্তানকে নিয়ে ঘুরতে এসেছেন আলমগীর হোসেন। তিনি বলেন, অন্যদিন কোনো ছুটি পাই না, তাছাড়া বাচ্চাদের স্কুল খোলা থাকে। তাই শুক্রবারটাই আমাদের জন্য বেটার অপশন। বাচ্চাদের নিয়ে ঘুরতে এসেছি তাদের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছি ভালো লাগছে। প্রতিবছর মেলা শুরু হয় পহেলা জানুয়ারি। কিন্তু একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে তা পিছিয়ে ৮ই জানুয়ারি শুরু হয়। মেলা চলবে আগামী ৮ই ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।