বাংলারজমিন
দুর্ভোগ থেকে বাঁচলো বাতিকুড়া গ্রামের মানুষ
ফুলপুর (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
১২ জানুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ৮:১৯ পূর্বাহ্ন
ফুলপুর উপজেলার ৫নং ফুলপুর ইউনিয়নের বাতিকুড়া গ্রামের স্লুইচ গেট সংযোগ সড়ক মেরামতের ফলে অবশেষে কয়েক গ্রামের মানুষ যাতায়াত দুর্ভোগ থেকে রেহাই পেয়েছেন। এ ছাড়াও পার্শ্ববর্তী তিন গ্রামের প্রায় ১০টি কাঁচারাস্তা নির্মাণ ও পুনঃনির্মাণের ফলে জনমনে স্বস্তি ফিরে এসেছে।
জানা যায়, ফুলপুর ইউনিয়নের সরচাপুর-ডেফুলিয়া সড়কের বাতিকুড়া গ্রামের বটখালি খালের উপর এলাকাবাসী দীর্ঘদিন ধরে একটি ব্রিজ নির্মাণের দাবি করে আসছিলেন। ব্রিজ না থাকায় তারা বাঁশের সাঁকো দিয়ে পারাপার হতেন। প্রায় চার বছর আগে ওই স্থানে ব্রিজের পরিবর্তে প্রায় সাড়ে ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণের নামে ব্রিজসহ স্লুইস গেট স্থাপন করা হয়। নির্মাণ কাজ শেষ হতে না হতেই বর্ষা মৌসুমে পানি প্রবাহিত হতে না পেরে হিতে বিপরীত হয়। এলাকায় ব্যাপক বন্যার সৃষ্টি করে স্লুইস গেটের দু’পাশের অনেক রাস্তাসহ ভেঙে আরো ২টি খালের সৃষ্টি করে। যা বিশাল ব্যয় বরাদ্দ ছাড়া ভরাট বা বাঁশের সাঁকো করে পারাপারে অবস্থা না থাকায় এলাকাবাসীকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছিল। এ নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় রিপোর্ট প্রকাশ হয়। অবশেষে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বর্তমান সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ ও উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমানের সহায়তায় ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম ভরাট করে চলাচলের উপযোগী করতে সক্ষম হন। এ ছাড়াও টানা প্রায় তিন মাস কাজ করে শিববাড়ি ব্রিজ হতে বাতিকুড়া গ্রামের বটখালি ব্রিজ পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার রাস্তা পুনঃনির্মাণ, শিববাড়ি থেকে মধ্যনগর গ্রাম পর্যন্ত আড়াই কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণ, বাতিকুড়ার সাহাব উদ্দিনের বাড়ি হতে সুরুজ খার বাড়ি পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণ ও পুনঃনির্মাণ, হাসেমের বাড়ি হতে রৌয়া খাল পর্যন্ত ২ কিলোমিটার ও মতি মৌলভীর বাড়ি হতে রৌয়া খাল পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণ, হোছেন আলীর বাড়ি হতে মহর আলীর বাড়ি পর্যন্ত ২ কিলোমিটার, মণ্ডলের ফিসারি হতে সুমনের ফিসারি পর্যন্ত ২ কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণ করা হয়। এ ছাড়াও লুতুর বাড়ি হতে জালালের বাড়ি, সুলতানের বাড়ি হতে বাতিকুড়া মাদরাসা, হারুন ক্বারীর বাড়ি হতে বারেকের বাড়ি, সরকার বাড়ির মসজিদ হতে নুরুর বাড়ি পর্যন্ত খণ্ড খণ্ড রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে। ফলে অত্র এলাকার আর কোনো কাঁচা রাস্তার কাজ বাকি না থাকায় জনমনে স্বস্তি ফিরে এসেছে। স্থানীয় ইউপি সদস্য মোফাখ্খারুল ইসলাম অক্লান্ত পরিশ্রম করে অবৈধ স্থাপনা ও গাছপালা উচ্ছেদসহ বিভিন্নজনের কাছ থেকে জায়গা নিয়ে রাস্তাগুলোর বাস্তবায়নে সহায়তা করেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার জেবুন নাহার শাম্মী প্রকল্পগুলো পরিদর্শন করেও সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
জানা যায়, ফুলপুর ইউনিয়নের সরচাপুর-ডেফুলিয়া সড়কের বাতিকুড়া গ্রামের বটখালি খালের উপর এলাকাবাসী দীর্ঘদিন ধরে একটি ব্রিজ নির্মাণের দাবি করে আসছিলেন। ব্রিজ না থাকায় তারা বাঁশের সাঁকো দিয়ে পারাপার হতেন। প্রায় চার বছর আগে ওই স্থানে ব্রিজের পরিবর্তে প্রায় সাড়ে ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণের নামে ব্রিজসহ স্লুইস গেট স্থাপন করা হয়। নির্মাণ কাজ শেষ হতে না হতেই বর্ষা মৌসুমে পানি প্রবাহিত হতে না পেরে হিতে বিপরীত হয়। এলাকায় ব্যাপক বন্যার সৃষ্টি করে স্লুইস গেটের দু’পাশের অনেক রাস্তাসহ ভেঙে আরো ২টি খালের সৃষ্টি করে। যা বিশাল ব্যয় বরাদ্দ ছাড়া ভরাট বা বাঁশের সাঁকো করে পারাপারে অবস্থা না থাকায় এলাকাবাসীকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছিল। এ নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় রিপোর্ট প্রকাশ হয়। অবশেষে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বর্তমান সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ ও উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমানের সহায়তায় ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম ভরাট করে চলাচলের উপযোগী করতে সক্ষম হন। এ ছাড়াও টানা প্রায় তিন মাস কাজ করে শিববাড়ি ব্রিজ হতে বাতিকুড়া গ্রামের বটখালি ব্রিজ পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার রাস্তা পুনঃনির্মাণ, শিববাড়ি থেকে মধ্যনগর গ্রাম পর্যন্ত আড়াই কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণ, বাতিকুড়ার সাহাব উদ্দিনের বাড়ি হতে সুরুজ খার বাড়ি পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণ ও পুনঃনির্মাণ, হাসেমের বাড়ি হতে রৌয়া খাল পর্যন্ত ২ কিলোমিটার ও মতি মৌলভীর বাড়ি হতে রৌয়া খাল পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণ, হোছেন আলীর বাড়ি হতে মহর আলীর বাড়ি পর্যন্ত ২ কিলোমিটার, মণ্ডলের ফিসারি হতে সুমনের ফিসারি পর্যন্ত ২ কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণ করা হয়। এ ছাড়াও লুতুর বাড়ি হতে জালালের বাড়ি, সুলতানের বাড়ি হতে বাতিকুড়া মাদরাসা, হারুন ক্বারীর বাড়ি হতে বারেকের বাড়ি, সরকার বাড়ির মসজিদ হতে নুরুর বাড়ি পর্যন্ত খণ্ড খণ্ড রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে। ফলে অত্র এলাকার আর কোনো কাঁচা রাস্তার কাজ বাকি না থাকায় জনমনে স্বস্তি ফিরে এসেছে। স্থানীয় ইউপি সদস্য মোফাখ্খারুল ইসলাম অক্লান্ত পরিশ্রম করে অবৈধ স্থাপনা ও গাছপালা উচ্ছেদসহ বিভিন্নজনের কাছ থেকে জায়গা নিয়ে রাস্তাগুলোর বাস্তবায়নে সহায়তা করেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার জেবুন নাহার শাম্মী প্রকল্পগুলো পরিদর্শন করেও সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।