শেষের পাতা
ব্যারিস্টার মইনুলের জামিন
স্টাফ রিপোর্টার
১৯ ডিসেম্বর ২০১৮, বুধবার, ১০:৩৪ পূর্বাহ্ন
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে রাজধানীর গুলশান থানার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় ছয় মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে জামিন না-মঞ্জুর হলে এর বিরুদ্ধে করা আপিল গ্রহণ করে গতকাল বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও বিচারপতি জাফর আহমেদ সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ এফ হাসান আরিফ। তার সঙ্গে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শাহ মো. খসরুজ্জামান, আইনজীবী এম মাসুদ রানা, এ কে খান উজ্জ্বল প্রমুখ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল খুরশীদুল আলম।
আইনজীবী মাসুদ রানা জানান, গত ২৬শে অক্টোবর রাজধানীর গুলশান থানায় করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে ছয় মাসের জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ নিয়ে চারটি মামলায় তিনি জামিন পেলেন। আগের তিনটিতে তিনি আগাম জামিন পেয়েছিলেন। অন্য কোনো মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে মুক্তিতে বাধা সৃষ্টি না করা হলে কারামুক্ত হতে আর বাধা নেই।
গত ১৬ই অক্টোবর রাতে একাত্তর টেলিভিশনের টক শোতে সাংবাদিক মাসুদা ভাট্টি সরাসরি যুক্ত হওয়া ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে প্রশ্ন করেন- সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি আলোচনা চলছে, আপনি সদ্য গঠিত জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে এসে জামায়াতের প্রতিনিধিত্ব করছেন কিনা? মইনুল হোসেন এ প্রশ্নের জবাবের একপর্যায়ে মাসুদা ভাট্টিকে বলেন, আপনাকে চরিত্রহীন বলতে চাই। এমন মন্তব্যের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় ওঠে।
এরপর রংপুর ও জামালপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করে আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। একটি মামলা হয় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে। রংপুরের মামলায় ২২শে অক্টোবর তাকে রাজধানীর উত্তরায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা আ স ম আবদুর রবের বাসা থেকে বৈঠককালে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। বর্তমানে রংপুর কারাগারে আছেন তিনি।
আইনজীবী মাসুদ রানা জানান, গত ২৬শে অক্টোবর রাজধানীর গুলশান থানায় করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে ছয় মাসের জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ নিয়ে চারটি মামলায় তিনি জামিন পেলেন। আগের তিনটিতে তিনি আগাম জামিন পেয়েছিলেন। অন্য কোনো মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে মুক্তিতে বাধা সৃষ্টি না করা হলে কারামুক্ত হতে আর বাধা নেই।
গত ১৬ই অক্টোবর রাতে একাত্তর টেলিভিশনের টক শোতে সাংবাদিক মাসুদা ভাট্টি সরাসরি যুক্ত হওয়া ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে প্রশ্ন করেন- সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি আলোচনা চলছে, আপনি সদ্য গঠিত জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে এসে জামায়াতের প্রতিনিধিত্ব করছেন কিনা? মইনুল হোসেন এ প্রশ্নের জবাবের একপর্যায়ে মাসুদা ভাট্টিকে বলেন, আপনাকে চরিত্রহীন বলতে চাই। এমন মন্তব্যের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় ওঠে।
এরপর রংপুর ও জামালপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করে আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। একটি মামলা হয় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে। রংপুরের মামলায় ২২শে অক্টোবর তাকে রাজধানীর উত্তরায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা আ স ম আবদুর রবের বাসা থেকে বৈঠককালে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। বর্তমানে রংপুর কারাগারে আছেন তিনি।