শেষের পাতা
নিজেদের নির্বাচনী এলাকা নিয়ে হঠাৎ সিরিয়াস মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা
বিশেষ প্রতিনিধি
১৯ ডিসেম্বর ২০১৮, বুধবার, ১০:২৮ পূর্বাহ্ন
নিজের নির্বাচনী এলাকায় প্রচার-প্রচারণা চালানো নিয়ে হঠাৎ সিরিয়াস হয়ে উঠেছেন সরকারের মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা। নির্বাচনের আগে নিজ দপ্তরে আর ফিরছেন না- এমনটা জানিয়ে নির্বাচনী এলাকায় চলে গেছেন তারা। অনেকটা অঘোষিত ছুটি নিয়েছেন। গত দুইদিন এমন ১০ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী নিজেদের নির্বাচনী এলাকায় চলে গেছেন। ব্যক্তিগত স্টাফদের বলে গেছেন , ৩০শে ডিসেম্বরের আগে আর ফেরা হচ্ছে না। যদিও তফসিল ঘোষণার পর মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের এতটা সিরিয়াস দেখা যায়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গতকাল সকালে নিজের নির্বাচনী এলাকা চট্টগ্রামের মিরসরাই থেকে ঢাকায় আসেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন। সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে অফিস করেন তিনি। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষসহ তার অধীনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাদের ডেকে পাঠান। তাদের সঙ্গে মিটিং করেন। জানান, নির্বাচনের আগে অফিসে ফিরছি না। এটা হয়তো ৩০শে ডিসেম্বরের আগে শেষ অফিস। নতুন করে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে এবং আমি গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেলে আপনাদের সঙ্গে আবার দেখা হবে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু ছাড়া বেশিরভাগ মন্ত্রী নিজেদের নির্বাচনী এলাকায় অবস্থান করছেন। খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছাড়া তারা মন্ত্রণালয় বা বিভাগে অফিস করছেন না।
নিজের নির্বাচনী এলাকা ঢাকায় থাকার কারণে প্রায় প্রতিদিনই অফিস করছেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন। গতকাল নিজের নির্বাচনী এলাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বোপার্জিত স্বাধীনতায় ‘শিক্ষক-কর্মকর্তা, কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন তিনি। একই দিন তেজগাঁও দিপিকার মোড়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের মতবিনিময় সভা হওয়ার কথা ছিল। বৃষ্টির কারণে ওই মতবিনিময় সভা বাতিল করা হয়। এরপর রাত আটটায় দক্ষিণ কুনিপাড়ায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, পুলিশ প্রহরা নিয়েই নির্বাচনী জনসংযোগ করছেন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা। তবে অনেকেই নিজেদের নির্বাচনী এলাকায় যাওয়ার সময় ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করছেন। অনেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সার্ভিস নেয়ার অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে কথা বললে খুব একটা মাথা ঘামান না তারা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গতকাল সকালে নিজের নির্বাচনী এলাকা চট্টগ্রামের মিরসরাই থেকে ঢাকায় আসেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন। সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে অফিস করেন তিনি। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষসহ তার অধীনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাদের ডেকে পাঠান। তাদের সঙ্গে মিটিং করেন। জানান, নির্বাচনের আগে অফিসে ফিরছি না। এটা হয়তো ৩০শে ডিসেম্বরের আগে শেষ অফিস। নতুন করে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে এবং আমি গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেলে আপনাদের সঙ্গে আবার দেখা হবে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু ছাড়া বেশিরভাগ মন্ত্রী নিজেদের নির্বাচনী এলাকায় অবস্থান করছেন। খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছাড়া তারা মন্ত্রণালয় বা বিভাগে অফিস করছেন না।
নিজের নির্বাচনী এলাকা ঢাকায় থাকার কারণে প্রায় প্রতিদিনই অফিস করছেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন। গতকাল নিজের নির্বাচনী এলাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বোপার্জিত স্বাধীনতায় ‘শিক্ষক-কর্মকর্তা, কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন তিনি। একই দিন তেজগাঁও দিপিকার মোড়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের মতবিনিময় সভা হওয়ার কথা ছিল। বৃষ্টির কারণে ওই মতবিনিময় সভা বাতিল করা হয়। এরপর রাত আটটায় দক্ষিণ কুনিপাড়ায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, পুলিশ প্রহরা নিয়েই নির্বাচনী জনসংযোগ করছেন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা। তবে অনেকেই নিজেদের নির্বাচনী এলাকায় যাওয়ার সময় ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করছেন। অনেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সার্ভিস নেয়ার অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে কথা বললে খুব একটা মাথা ঘামান না তারা।