এক্সক্লুসিভ
ভোটে নতুন মুখ
আমরা যে নির্যাতনের শিকার হয়েছি বিরোধীদের ওপর তা করবো না
মরিয়ম চম্পা
১৮ ডিসেম্বর ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:৩৮ পূর্বাহ্ন
শেরপুর-১ (সদর) আসনে বিএনপি প্রার্থী ডা. সানসিলা জেবরিন প্রিয়াংকা এরই মধ্যে আলোচনায়। জন্ম ২২শে জুন ১৯৯৩। ২৫ বছরের কিছু বেশি বয়স তার। কনিষ্ঠ প্রার্থী হিসেবে তাকে নিয়ে আগ্রহ তৈরি হয়েছে ভোটারদের মধ্যে। সানসিলা শেরপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ডা. হযরত আলীর মেয়ে।
কীভাবে রাজনীতিতে আসা? জানতে চাইলে ডা. সানসিলা বলেন, ছোটবেলা থেকেই আমি শহীদ জিয়াউর রহমানের ভক্ত ছিলাম। জিয়াউর রহমানের ১৯ দফা পড়ে আমার ভালো লেগেছিল। পরবর্তীতে বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেখেছি আমার বাবা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সঙ্গে সম্পৃক্ত। সেখান থেকেই বিএনপির প্রতি আমার প্রথম ভালোলাগা এবং ভালোবাসা জন্মেছে। এরপর মেডিকেল কলেজে পড়াকালীন ড্যাবের সদস্য হয়েছি। ড্যাবের সঙ্গে কাজ করেছি। বিভিন্ন মেডিকেল ক্যাম্পের মাধ্যমে বন্যার্তদের সাহায্য সহযোগিতা করেছি। এবং একটা পর্যায়ে ড্যাবের সদস্যদের সঙ্গে পরিচয় হলো এবং আরো রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা বেড়ে গেল। আব্বুর সঙ্গে বিভিন্ন মিটিংয়ে অংশ নিতাম। আব্বু সব সময়ই বলতেন আমার পরেই কিন্তু তুমি রাজনীতিতে আসবে। কিন্তু সেটা যে এত তাড়াতাড়ি হবে বুঝতে পারি নি। আব্বুর নামে মিথ্যা মামলা দেয়াতে তার হয়ে আমাকে লড়তে হচ্ছে। আব্বুর সাজানো মাঠটি আমি পেয়েছি। এখন আমি সেই মাঠেই লড়াই করবো।
চলমান রাজনীতি নিয়ে মূল্যায়ন করতে গিয়ে ডা. সানসিলা বলেন, এখানে নিরপেক্ষতার যথেষ্ট অভাব আছে। নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড অনেক জায়গায় নেই। শুধুমাত্র বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের মারধর করা হচ্ছে। পুরনো মামলায় নতুন করে জেলে নেয়া হচ্ছে। আমাদের পোস্টার লাগাতে দেয়া হচ্ছে না। জনসভা করতে বাধা আসছে। যেটা সরকারি দলের বেলাতে হচ্ছে না। গত দুই দিন আগে আমার দলের ৭ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। চলমান রাজনীতি শুধু সরকারি দলের ক্ষমতায়নের জন্য। বিরোধীদের জন্য না।
পরিবর্তনের কোনো চিন্তা আছে কিনা- এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, অবশ্যই পরিবর্তনের চিন্তা আছে। এতদিন শুধুমাত্র চিকিৎসাসেবা দিতে পারলেও এখন সমগ্র জাতির সেবা করতে পারবো। আমি যদি নির্বাচিত হই তাহলে আমরা যেভাবে অত্যাচার ও নির্যাতনের শিকার হয়েছি সেটা বিরোধীদের ওপর করবো না। আমি মনে করি সকল দলের প্রতি সমান সম্মানবোধ থাকা উচিত। আমি প্রতিযোগিতা করবো। কিন্তু প্রতিহিংসাপরায়ণ কোনো কাজ করতে রাজি না।
এলাকার উন্নয়ন এবং রাজনীতি নিয়ে স্বপ্নের বিষয়ে জেবরিন বলেন, নির্বাচিত হতে পারলে শেরপুরে একটি মেডিকেল কলেজ তৈরি করবো। প্রত্যেকটি ইউনিয়নে ১টি করে ক্লিনিকের ব্যবস্থা করতে চাই। সড়ক উন্নয়ন এবং রেললাইন স্থাপনে কাজ করতে চাই। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে এখানে মেধা অনুযায়ী যুব সমাজ চাকরি পায় না। যেহেতু আমি তরুণ তাই যুবকদের নিয়ে কাজ করতে চাই। এলাকায় ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করতে চাই। বেকারত্বের হার কমাতে অর্থনৈতিক জোন গড়ে তুলতে চাই। আমি যেহেতু নারী তাই সমাজে নারীরা যেন নিরাপত্তাহীনতায় না ভোগে এবং নিপীড়নের শিকার না হয় এ বিষয়ে কাজ করবো। নারী শিক্ষার হার এবং নারীর ক্ষমতায়ন বাড়াবো। চরাঞ্চলে পল্লীবিদ্যুৎ ও স্কুল, কলেজ ও মাদরাসা তৈরিতে কাজ করে যাবো।
কীভাবে রাজনীতিতে আসা? জানতে চাইলে ডা. সানসিলা বলেন, ছোটবেলা থেকেই আমি শহীদ জিয়াউর রহমানের ভক্ত ছিলাম। জিয়াউর রহমানের ১৯ দফা পড়ে আমার ভালো লেগেছিল। পরবর্তীতে বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেখেছি আমার বাবা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সঙ্গে সম্পৃক্ত। সেখান থেকেই বিএনপির প্রতি আমার প্রথম ভালোলাগা এবং ভালোবাসা জন্মেছে। এরপর মেডিকেল কলেজে পড়াকালীন ড্যাবের সদস্য হয়েছি। ড্যাবের সঙ্গে কাজ করেছি। বিভিন্ন মেডিকেল ক্যাম্পের মাধ্যমে বন্যার্তদের সাহায্য সহযোগিতা করেছি। এবং একটা পর্যায়ে ড্যাবের সদস্যদের সঙ্গে পরিচয় হলো এবং আরো রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা বেড়ে গেল। আব্বুর সঙ্গে বিভিন্ন মিটিংয়ে অংশ নিতাম। আব্বু সব সময়ই বলতেন আমার পরেই কিন্তু তুমি রাজনীতিতে আসবে। কিন্তু সেটা যে এত তাড়াতাড়ি হবে বুঝতে পারি নি। আব্বুর নামে মিথ্যা মামলা দেয়াতে তার হয়ে আমাকে লড়তে হচ্ছে। আব্বুর সাজানো মাঠটি আমি পেয়েছি। এখন আমি সেই মাঠেই লড়াই করবো।
চলমান রাজনীতি নিয়ে মূল্যায়ন করতে গিয়ে ডা. সানসিলা বলেন, এখানে নিরপেক্ষতার যথেষ্ট অভাব আছে। নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড অনেক জায়গায় নেই। শুধুমাত্র বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের মারধর করা হচ্ছে। পুরনো মামলায় নতুন করে জেলে নেয়া হচ্ছে। আমাদের পোস্টার লাগাতে দেয়া হচ্ছে না। জনসভা করতে বাধা আসছে। যেটা সরকারি দলের বেলাতে হচ্ছে না। গত দুই দিন আগে আমার দলের ৭ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। চলমান রাজনীতি শুধু সরকারি দলের ক্ষমতায়নের জন্য। বিরোধীদের জন্য না।
পরিবর্তনের কোনো চিন্তা আছে কিনা- এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, অবশ্যই পরিবর্তনের চিন্তা আছে। এতদিন শুধুমাত্র চিকিৎসাসেবা দিতে পারলেও এখন সমগ্র জাতির সেবা করতে পারবো। আমি যদি নির্বাচিত হই তাহলে আমরা যেভাবে অত্যাচার ও নির্যাতনের শিকার হয়েছি সেটা বিরোধীদের ওপর করবো না। আমি মনে করি সকল দলের প্রতি সমান সম্মানবোধ থাকা উচিত। আমি প্রতিযোগিতা করবো। কিন্তু প্রতিহিংসাপরায়ণ কোনো কাজ করতে রাজি না।
এলাকার উন্নয়ন এবং রাজনীতি নিয়ে স্বপ্নের বিষয়ে জেবরিন বলেন, নির্বাচিত হতে পারলে শেরপুরে একটি মেডিকেল কলেজ তৈরি করবো। প্রত্যেকটি ইউনিয়নে ১টি করে ক্লিনিকের ব্যবস্থা করতে চাই। সড়ক উন্নয়ন এবং রেললাইন স্থাপনে কাজ করতে চাই। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে এখানে মেধা অনুযায়ী যুব সমাজ চাকরি পায় না। যেহেতু আমি তরুণ তাই যুবকদের নিয়ে কাজ করতে চাই। এলাকায় ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করতে চাই। বেকারত্বের হার কমাতে অর্থনৈতিক জোন গড়ে তুলতে চাই। আমি যেহেতু নারী তাই সমাজে নারীরা যেন নিরাপত্তাহীনতায় না ভোগে এবং নিপীড়নের শিকার না হয় এ বিষয়ে কাজ করবো। নারী শিক্ষার হার এবং নারীর ক্ষমতায়ন বাড়াবো। চরাঞ্চলে পল্লীবিদ্যুৎ ও স্কুল, কলেজ ও মাদরাসা তৈরিতে কাজ করে যাবো।