খেলা
দলের বাকিদের ‘দায়’ নিলেন না সাকিব
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৮ ডিসেম্বর ২০১৮, মঙ্গলবার, ৮:৫৪ পূর্বাহ্ন
দলের পক্ষে মাত্র ৩ ব্যাটসম্যান ছুঁয়েছেন দুই অঙ্ক। এর মধ্যে ইনজুরি আক্রান্ত অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের ৬১ রানটাই দলের পক্ষে একমাত্র ফিফটি। তার সঙ্গে জুটিতে মাহমুদুল্লাহ ১২, আরিফুলের ১৭ রানের অবদান। ৭ জন আউট হন এক অঙ্কের রানে। তাতে প্রশ্ন ছিল উইকেট নিয়ে। কিন্তু টাইগার অধিনায়কের ইনিংস বলছে এমন নয়। আর ১৩০ রানের লক্ষ্য যখন মাত্র ১০.৫ ওভারেই টপকে গেল ক্যারিবীয়রা। তাও ৮ উইকেট হাতে রেখে। তাতে একেবারেই স্পষ্ট যে উইকেট নয় টাইগার ব্যাটসম্যানদের ভুলই দায়ী। সাকিবও নিজের দলের ভুল লুকালেন না। আবার কেন এমন করেছে তারও ব্যাখ্যা দিতে রাজি নন। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে বিরক্ত হয়ে সাকিব বলেন, ‘আজ টস ছাড়া বাকি সবকিছুই ভুলের খাতায় গেছে। ভালো ব্যাট করতে পারিনি, ভালো বোলিংও করতে পারিনি। উইকেট বেশ ভালোই ছিল। এখানে ১৭৫ রান করা উচিত ছিল কমপক্ষে। বাকি ব্যাটসম্যানদের জিজ্ঞেস করুন কেন তারা ভালো ব্যাট করতে পারলো না। সবার হয়ে তো আর আমি উত্তর দিতে পারবো না। তবে যেটা বললাম, কিছুই আজ আমাদের পক্ষে যায়নি। যেটাই করতে চেয়েছি কাজে লাগেনি। এই ম্যাচ থেকে তাই অনেক কিছু শিখতে হবে।’
সাকিব আগের দিন ম্যাচ-পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেননি ইনজুরির কারণে। গতকাল ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে আসেননি অধিনায়ক দলের বাজে হারের ইনজুরির কারণে। তবে এমন ব্যাটিংয়ের পর ব্যাখ্যার দায়িত্বটা এড়াতে পারেননি নিল ম্যাকেঞ্জি। টাইগারদের ব্যাটিং পরামর্শক হিসেবেই কাজ করছেন এই কোচ। তবে তাকেও দেখা গেল দ্বিধাদ্বন্দ্বে। ওয়ানডেতে যে রূপ ছিল ব্যাটিংয়ে তার ছিটে ফোটাও নেই টি-টোয়েন্টিতে। তবে কোচের চোখে কিছুতো ধরা পড়ছে যেখানে গড়বড় ছিল। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় না, আমরা যথেষ্ট দ্রুত শিখছি। ইনিংসের শুরুতে কটরেল আর লমাসের বলে বাড়তি গতি ছিল। আমরা জানতামও ওরা দ্রুত গতিতে বল করবে। সাকিব দেখিয়েছে যে, আমরা ওদের গতি আরেকটু বেশি ব্যবহার করতে পারতাম। আমার মনে হয়, আমরা অতি আগ্রাসী ক্রিকেট খেলার চেষ্টা করেছিলাম। আমরা যখন বলের গতি ব্যবহার করতে পারতাম তা না করে চড়াও হতে চেয়েছিলাম।’
এছাড়াও হারের ব্যাখ্যাতে দীর্ঘ ৫ মাস পর টি-টোয়েন্টি খেলতে নামাকেও কারণ হিসেবে দাঁড় করান ব্যাটিং কোচ ম্যাকেঞ্জি। তিনি বলেন, ‘আমরা বেশ কিছুদিন পর টি-টোয়েন্টি খেললাম। ৫০ ওভারের ক্রিকেট আর ২০ ওভারের ক্রিকেটে অনেক পার্থক্য আছে। আমার মনে হয়, আমরা ব্যাটিংয়ে তাড়াহুড়া করেছি।’
সাকিব আগের দিন ম্যাচ-পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেননি ইনজুরির কারণে। গতকাল ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে আসেননি অধিনায়ক দলের বাজে হারের ইনজুরির কারণে। তবে এমন ব্যাটিংয়ের পর ব্যাখ্যার দায়িত্বটা এড়াতে পারেননি নিল ম্যাকেঞ্জি। টাইগারদের ব্যাটিং পরামর্শক হিসেবেই কাজ করছেন এই কোচ। তবে তাকেও দেখা গেল দ্বিধাদ্বন্দ্বে। ওয়ানডেতে যে রূপ ছিল ব্যাটিংয়ে তার ছিটে ফোটাও নেই টি-টোয়েন্টিতে। তবে কোচের চোখে কিছুতো ধরা পড়ছে যেখানে গড়বড় ছিল। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় না, আমরা যথেষ্ট দ্রুত শিখছি। ইনিংসের শুরুতে কটরেল আর লমাসের বলে বাড়তি গতি ছিল। আমরা জানতামও ওরা দ্রুত গতিতে বল করবে। সাকিব দেখিয়েছে যে, আমরা ওদের গতি আরেকটু বেশি ব্যবহার করতে পারতাম। আমার মনে হয়, আমরা অতি আগ্রাসী ক্রিকেট খেলার চেষ্টা করেছিলাম। আমরা যখন বলের গতি ব্যবহার করতে পারতাম তা না করে চড়াও হতে চেয়েছিলাম।’
এছাড়াও হারের ব্যাখ্যাতে দীর্ঘ ৫ মাস পর টি-টোয়েন্টি খেলতে নামাকেও কারণ হিসেবে দাঁড় করান ব্যাটিং কোচ ম্যাকেঞ্জি। তিনি বলেন, ‘আমরা বেশ কিছুদিন পর টি-টোয়েন্টি খেললাম। ৫০ ওভারের ক্রিকেট আর ২০ ওভারের ক্রিকেটে অনেক পার্থক্য আছে। আমার মনে হয়, আমরা ব্যাটিংয়ে তাড়াহুড়া করেছি।’