খেলা
৮ উইকেটের সহজ জয় ওয়েষ্ট ইন্ডিজের
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৭ ডিসেম্বর ২০১৮, সোমবার, ১:১৮ পূর্বাহ্ন
সাকিব আল হাসানের হাফ সেঞ্চুরিতে ওয়েষ্ট ইন্ডিজকে ১৩০ রানের টার্গেট দিয়েছিল বাংলাদেশ। ৪৩ বলে ৮ চার ও দ্ইু ছয়ে ৬১ রান করেন টাইগার অধিনায়ক। বাংলাদেশের ছুড়ে দেয়া মামুলি এই টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে ১০.৫ ওভারে লক্ষ্যে পৌছে যায় ওয়েষ্ট ইন্ডিজ। ২৩ বলে ৫৫ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলে সহজ জয় এনেদেন সেই হোপ। মাত্র ১৬ বলে হাফ সেঞ্চুটি তুলেনেন ওয়ানডে সিরিজের এই সেরা ব্যাটসম্যান। ৫৫ রানে তাকে ফেরান মাহামুদুল্লাহ রিয়াদ। এছাড়া নিকোলাস পোরান ২৩ ও ১৪ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন কোমো পল। বাংলাদেশের সাইফুদ্দিন ও মাহামুদুল্লাহ একটি করে উইকেট দখল করেন। ২৮ রানে চার উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হয়েছেন শেলডন কটরেল।
এর আগে এর আগে টস জিতে ব্যাটিং করতে নেমে শুরুটা মোটেও ভালো হলো না বাংলাদেশের। ক্যারিবীয় পেসারদের তোপের মুখে ৪৮ রানেই চার টপ অর্ডারের ব্যাটসম্যানকে হারিয়ে বসে বাংলাদেশ। প্রথম ওভারটা গতি দানব ওশান থমাসকে ভালোই মোকাবেলা করেছিলেন তামিম আর লিটন। কিন্তু দ্বিতীয় ওভারে শেলডন কটরেলের প্রথম শিকারের পরিনত হন তামিম। পরের ওভারেই ওশান থমাসকে উইকেট দিয়ে এলেন লিটন কুমার দাস। ১৪০ কিলোমিটার গতিতে ছুটে আসা বলটি খেলতে গেলেন লিটন। কিন্তু তামিমের মতই মিডঅফে চলে যায় এবং খুব সহজ ক্যাচটি তালুবন্দী করে নেন ব্র্যাথওয়েট।
তামিম-লিটন আউট হয়ে যাওয়ার পর সৌম্য সরকারের কাছ থেকে একটি ভালো জুটি আশা করেছিল সবাই। কিন্তু একই ভুল তিনিও করে বসলেন। সেই শেলডন কটরেলের আরও একটি শট বল এবং আবারও উইকেট নিয়ে নিলেন তিনি। ব্যাটের কানায় লাগিয়ে মিডউইকেটে ক্যাচ দেন সৌম্য। ৩১ রানে তিন উইকেট হারিয়ে ধুকতে থাকা বাংলাদেশকে আরো বিপদে ফেলেন মুশফিকুর রহীম। অহেতুন রান আউটের ফাঁদে পরেন এই মিডল অর্ডর ব্যাটসম্যা।
দলীয় ৪৮ রানে ব্যক্তিগত পাঁচ রান করে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন তিনি। তবে চার নাম্বারে ব্যাট করতে নামা সাকিব থাকেন অবিচল। একপ্রান্ত আগলে রানের চাকা সচল রাখেন এই টাইগার দলপতি। পঞ্চম উইকেটে সাকিব মাহামুদুল্লাহ ২৫ রানের জুটি গড়েন। মাহামুদুল্লাহর বিদায়ের পর আরিফুলের সঙ্গে ৩০ রানের আরেকটি জুটি গড়েন বিশ্ব সেরা এই অলরাউন্ডার। ১৭ করে আরিফুল মাত্র ১ রান করে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন সাইফুদ্দিন। শেলডন কটরেলের বলে রিটার্ন ক্যাচ দেয়ার আগে ৬১ রান করেন সাকিব। শেষদিকে মেহেদি মিরাজ ৮ রানে ্আউট হলে ১৩৪ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংস। ৪ ওভারে ২৮ রানের বিনিময়ে ৪ রান উইকেট নেন শেলডন কটরেল। মুলত তার বোলিংয়েই সহজ জয় পায় ওয়েষ্ট ইন্ডিজ।
বাংলাদেশ একাদশ : সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), তামিম ইকবাল, লিটন কুমার দাস, সৌম্য সরকার, মুশফিকুর রহীম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, আরিফুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ, মোস্তাফিজুর রহমান, সাইফউদ্দিন ও আবু হায়দার রনি।
এর আগে এর আগে টস জিতে ব্যাটিং করতে নেমে শুরুটা মোটেও ভালো হলো না বাংলাদেশের। ক্যারিবীয় পেসারদের তোপের মুখে ৪৮ রানেই চার টপ অর্ডারের ব্যাটসম্যানকে হারিয়ে বসে বাংলাদেশ। প্রথম ওভারটা গতি দানব ওশান থমাসকে ভালোই মোকাবেলা করেছিলেন তামিম আর লিটন। কিন্তু দ্বিতীয় ওভারে শেলডন কটরেলের প্রথম শিকারের পরিনত হন তামিম। পরের ওভারেই ওশান থমাসকে উইকেট দিয়ে এলেন লিটন কুমার দাস। ১৪০ কিলোমিটার গতিতে ছুটে আসা বলটি খেলতে গেলেন লিটন। কিন্তু তামিমের মতই মিডঅফে চলে যায় এবং খুব সহজ ক্যাচটি তালুবন্দী করে নেন ব্র্যাথওয়েট।
তামিম-লিটন আউট হয়ে যাওয়ার পর সৌম্য সরকারের কাছ থেকে একটি ভালো জুটি আশা করেছিল সবাই। কিন্তু একই ভুল তিনিও করে বসলেন। সেই শেলডন কটরেলের আরও একটি শট বল এবং আবারও উইকেট নিয়ে নিলেন তিনি। ব্যাটের কানায় লাগিয়ে মিডউইকেটে ক্যাচ দেন সৌম্য। ৩১ রানে তিন উইকেট হারিয়ে ধুকতে থাকা বাংলাদেশকে আরো বিপদে ফেলেন মুশফিকুর রহীম। অহেতুন রান আউটের ফাঁদে পরেন এই মিডল অর্ডর ব্যাটসম্যা।
দলীয় ৪৮ রানে ব্যক্তিগত পাঁচ রান করে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন তিনি। তবে চার নাম্বারে ব্যাট করতে নামা সাকিব থাকেন অবিচল। একপ্রান্ত আগলে রানের চাকা সচল রাখেন এই টাইগার দলপতি। পঞ্চম উইকেটে সাকিব মাহামুদুল্লাহ ২৫ রানের জুটি গড়েন। মাহামুদুল্লাহর বিদায়ের পর আরিফুলের সঙ্গে ৩০ রানের আরেকটি জুটি গড়েন বিশ্ব সেরা এই অলরাউন্ডার। ১৭ করে আরিফুল মাত্র ১ রান করে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন সাইফুদ্দিন। শেলডন কটরেলের বলে রিটার্ন ক্যাচ দেয়ার আগে ৬১ রান করেন সাকিব। শেষদিকে মেহেদি মিরাজ ৮ রানে ্আউট হলে ১৩৪ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংস। ৪ ওভারে ২৮ রানের বিনিময়ে ৪ রান উইকেট নেন শেলডন কটরেল। মুলত তার বোলিংয়েই সহজ জয় পায় ওয়েষ্ট ইন্ডিজ।
বাংলাদেশ একাদশ : সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), তামিম ইকবাল, লিটন কুমার দাস, সৌম্য সরকার, মুশফিকুর রহীম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, আরিফুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ, মোস্তাফিজুর রহমান, সাইফউদ্দিন ও আবু হায়দার রনি।