খেলা
রহমতগঞ্জকে হারিয়ে সেমিতে বসুন্ধরা
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৫ ডিসেম্বর ২০১৮, শনিবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
দু’দুবার এগিয়ে গিয়েও জিততে পারলো না রহমতগঞ্জ মুসলিম ফ্রেন্ডস সোসাইটি। ভাগ্য বিড়ম্বনার টাইব্রেকারে বসুন্ধরার কাছে ৩-২ গোলে হেরে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বিদায় নিলো পুরনো ঢাকার ক্লাবটি। নির্ধারিত সময়ের খেলা ২-২ গোলে ড্র ছিল। টাইব্রেকারে বসুন্ধরা কিংসের কিরগিজস্তানের বখতিয়ার, নাসির উদ্দিন চৌধুরী ও কলিন্দ্রেস সফল হলেও গোল করতে ব্যর্থ হন তৌহিদুল আলম সবুজ ও মাসুক মিয়া জনি। অন্যদিকে, রহমতগঞ্জের ফয়সাল আহমেদ ও দিদারুল আলম গোলের মুখ দেখলেও ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন কঙ্গোর সিও জুনাপিও এবং নাইজেরিয়ার ড্যামিয়েন চিগোজি ও মানডে। আগামী ২০শে ডিসেম্বর দ্বিতীয় সেমিফাইনালে আবাহনীর মুখোমুখি হবে বসুন্ধরা কিংস।
গতকাল বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে স্বাধীনতা কাপের চতুর্থ কোয়ার্টার ফাইনালে চমৎকার খেলেছে রহমতগঞ্জ। শুরু থেকেই বুসন্ধরার ওপর চাপ সৃষ্টি করে তারা। কিন্তু গোল করে এগিয়ে থেকেও রক্ষণভাগের দুর্বলতায় হারতে হলো তাদের। ক্রসবারও দু’দলের জন্য দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়েছিল। প্রায় হাফ ডজন গোল আটকে গেছে ক্রসবারে। বসুন্ধরার গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকু ও রহমতগঞ্জের গোলরক্ষক তিতুমির চৌধুরী টিটুর দক্ষতাও কম ছিল না। তিনটি পেনাল্টি আটকে ম্যাচ সেরা হয়েছেন বসুন্ধরার গোলরক্ষক জিকু।
এদিন রহমতগঞ্জকে হয়তো খুব সহজ প্রতিপক্ষই ধরে নিয়েছিল বসুন্ধরা কিংস। যে কারণেই হয়তো প্রথম একাদশে মাত্র এক বিদেশিকে নিয়েই ম্যাচ শুরু করেছিল তারা। প্রথমার্ধে প্লে মেকার বিশ্বকাপে খেলা কোস্টারিকার কলিন্ড্রেসের ঠাঁই হয়েছিল সাইড বেঞ্চেই। অস্কার ব্রোজেনের সেই অতি আত্মবিশ্বাসেই প্রথমার্ধে এক গোল হজম করে বসে ঘরোয়া ফুটবলে কাগজে কলমের সব থেকে শক্তিধর দলটি। ২৬ মিনিটে প্রায় মাঝ মাঠ থেকে বল নিয়ে একক প্রচেষ্টায় বসুন্ধরার বক্সে ঢুকে পড়েন সিও জোনাপিও। প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডাররা প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। সেটা আঁচ করতে পেরে পাস দেন রাকিবুল ইসলামকে। তার ডান পায়ে নেয়া শট বসুন্ধরার এক ডিফেন্ডারের পায়ে লেগে বল চলে যায় রহমতগঞ্জের এনামুল ইসলামের পায়ে। বল পেয়ে সতীর্থ জামাল হোসেনকে ব্যাকপাস দেন এনামুল। বা পায়ের প্রেসিং শটে বল জালে পাঠান জামাল হোসেন (১-০)। ৬৭ মিনিটে ম্যাচে ত্রাণকর্তার ভূমিকায় আবর্তিত হন বিশ্বকাপের ফুটবলার কলিন্দ্রেস। ডান প্রান্ত দিয়ে মিডফিল্ডার নাঈমউদ্দিনের ছোট পাসে বল বুঝে নিয়ে ডান পায়ের বাক খাওয়ানো শটে ঠাণ্ডা মাথায় বল জালে জড়িয়ে বসুন্ধরাকে সমতায় ফেরান কলিন্দ্রেস (১-১)। তবে, মিনিট তিনেক পরেই ফের চমক দেখায় কোচ সৈয়দ গোলাম জিলানীর শিষ্যরা। ডান প্রান্ত দিয়ে সিও জোনাপিওর শটের বল ক্লিয়ার করতে ব্যর্থ হন ডিফেন্ডার দিদারুল হক। বল পেয়ে যান রহমতগঞ্জের ফয়সাল আহমেদ। প্রায় ফাঁকা পোস্টে কোনাকোনি শটে গোল করে পুরান ঢাকায় ফের উৎসবে ফিরিয়ে আনেন এই মিডফিল্ডার (২-১)। কিন্তু এবারের লিডও ধরে রাখতে পারেনি রহমতগঞ্জ। অতিরিক্ত সময়ে বদলি ফরোয়ার্ড রোকনুজ্জামান কাঞ্চনের থ্রো থেকে বল পান কলিন্দ্রেস। তার ডান পায়ের ক্রস পোস্টের খুব কাছ থেকে হেডে জালে জড়িয়ে বসুন্ধরাকে আবারো সমতায় ফেরান কিরগিজ মিডফিল্ডার বখতিয়ার (২-২)। তবে, বদলি হিসেবে নেমে অসাধারণ খেলেছেন কাঞ্চন। হালের সবচেয়ে বেশি বয়সী এই ফুটবলার মাঠে নামার সঙ্গে সঙ্গে বসুন্ধরা গতি ফিরে পায়। নির্ধারিত সময় ড্র থাকায় ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানেও নিষ্পত্তি না হওয়ায় টাইব্রেকার ভাগ্যে লড়ে দু’দল।
গতকাল বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে স্বাধীনতা কাপের চতুর্থ কোয়ার্টার ফাইনালে চমৎকার খেলেছে রহমতগঞ্জ। শুরু থেকেই বুসন্ধরার ওপর চাপ সৃষ্টি করে তারা। কিন্তু গোল করে এগিয়ে থেকেও রক্ষণভাগের দুর্বলতায় হারতে হলো তাদের। ক্রসবারও দু’দলের জন্য দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়েছিল। প্রায় হাফ ডজন গোল আটকে গেছে ক্রসবারে। বসুন্ধরার গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকু ও রহমতগঞ্জের গোলরক্ষক তিতুমির চৌধুরী টিটুর দক্ষতাও কম ছিল না। তিনটি পেনাল্টি আটকে ম্যাচ সেরা হয়েছেন বসুন্ধরার গোলরক্ষক জিকু।
এদিন রহমতগঞ্জকে হয়তো খুব সহজ প্রতিপক্ষই ধরে নিয়েছিল বসুন্ধরা কিংস। যে কারণেই হয়তো প্রথম একাদশে মাত্র এক বিদেশিকে নিয়েই ম্যাচ শুরু করেছিল তারা। প্রথমার্ধে প্লে মেকার বিশ্বকাপে খেলা কোস্টারিকার কলিন্ড্রেসের ঠাঁই হয়েছিল সাইড বেঞ্চেই। অস্কার ব্রোজেনের সেই অতি আত্মবিশ্বাসেই প্রথমার্ধে এক গোল হজম করে বসে ঘরোয়া ফুটবলে কাগজে কলমের সব থেকে শক্তিধর দলটি। ২৬ মিনিটে প্রায় মাঝ মাঠ থেকে বল নিয়ে একক প্রচেষ্টায় বসুন্ধরার বক্সে ঢুকে পড়েন সিও জোনাপিও। প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডাররা প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। সেটা আঁচ করতে পেরে পাস দেন রাকিবুল ইসলামকে। তার ডান পায়ে নেয়া শট বসুন্ধরার এক ডিফেন্ডারের পায়ে লেগে বল চলে যায় রহমতগঞ্জের এনামুল ইসলামের পায়ে। বল পেয়ে সতীর্থ জামাল হোসেনকে ব্যাকপাস দেন এনামুল। বা পায়ের প্রেসিং শটে বল জালে পাঠান জামাল হোসেন (১-০)। ৬৭ মিনিটে ম্যাচে ত্রাণকর্তার ভূমিকায় আবর্তিত হন বিশ্বকাপের ফুটবলার কলিন্দ্রেস। ডান প্রান্ত দিয়ে মিডফিল্ডার নাঈমউদ্দিনের ছোট পাসে বল বুঝে নিয়ে ডান পায়ের বাক খাওয়ানো শটে ঠাণ্ডা মাথায় বল জালে জড়িয়ে বসুন্ধরাকে সমতায় ফেরান কলিন্দ্রেস (১-১)। তবে, মিনিট তিনেক পরেই ফের চমক দেখায় কোচ সৈয়দ গোলাম জিলানীর শিষ্যরা। ডান প্রান্ত দিয়ে সিও জোনাপিওর শটের বল ক্লিয়ার করতে ব্যর্থ হন ডিফেন্ডার দিদারুল হক। বল পেয়ে যান রহমতগঞ্জের ফয়সাল আহমেদ। প্রায় ফাঁকা পোস্টে কোনাকোনি শটে গোল করে পুরান ঢাকায় ফের উৎসবে ফিরিয়ে আনেন এই মিডফিল্ডার (২-১)। কিন্তু এবারের লিডও ধরে রাখতে পারেনি রহমতগঞ্জ। অতিরিক্ত সময়ে বদলি ফরোয়ার্ড রোকনুজ্জামান কাঞ্চনের থ্রো থেকে বল পান কলিন্দ্রেস। তার ডান পায়ের ক্রস পোস্টের খুব কাছ থেকে হেডে জালে জড়িয়ে বসুন্ধরাকে আবারো সমতায় ফেরান কিরগিজ মিডফিল্ডার বখতিয়ার (২-২)। তবে, বদলি হিসেবে নেমে অসাধারণ খেলেছেন কাঞ্চন। হালের সবচেয়ে বেশি বয়সী এই ফুটবলার মাঠে নামার সঙ্গে সঙ্গে বসুন্ধরা গতি ফিরে পায়। নির্ধারিত সময় ড্র থাকায় ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানেও নিষ্পত্তি না হওয়ায় টাইব্রেকার ভাগ্যে লড়ে দু’দল।