বাংলারজমিন
শাহরাস্তিতে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
শাহরাস্তি (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
১৫ ডিসেম্বর ২০১৮, শনিবার, ৮:৫৮ পূর্বাহ্ন
চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে শাহনাজ বেগম দয়া (৪৫) নামে এক সন্তানের জননীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার উপজেলার টামটা উত্তর ইউপির রাজাপুরা গ্রামের মিয়া বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার জানায়, ওই বাড়ির মৃত মুক্তিযোদ্ধা হাছান মিয়ার দুই ছেলে চার মেয়ের মধ্যে শাহনাজ বেগম দয়া দ্বিতীয়। ১৯৯৬ সালে শাহনাজ বেগম দয়ার বিয়ে হয় একই ইউপির হোসেনপুর গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য মৃত ইব্রাহীম হোসেনের পুত্র ইমাম হোসেনের সঙ্গে। কিছু দিন যেতে সংসার জুড়ে জান্নাতুল ফেরদাউস ইমু নামে একটি মেয়ে সন্তান জন্ম নেয়। ওই সংসারে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে বিবাদ লেগে থাকায় ২০ বছর পূর্বে তাদের সর্ম্পকের বিচ্ছেদ হয়ে যায়। তখন থেকে দয়া বাবার বাড়িতে বসবাস করে আসছিল।
বৃহস্পতিবার সকালে গ্রামীণ নামে একটি এনজিও প্রতিনিধি তাদের কিস্তির টাকা সংগ্রহ করতে এসে দয়ায় শয়ন ঘরের কক্ষের দরজা বন্ধ পায়। পরে ওই ঘরের ভেতর এনজিও প্রতিনিধি কারো সাড়া শব্দ না পেয়ে ঘরের পেছনের দরজায় উঁকি দিয়ে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে। পরে বিষয়টি বাড়ির লোকজনকে জানালে তারা শাহরাস্তি থানা পুলিশকে সংবাদ দেয়। ওই সংবাদের ভিত্তিতে সহকারী পুলিশ সুপার মো. রাসেল, ওসি (তদন্ত) শহিদুল ইসলাম ও এসআই কুতুব উদ্দিনসহ সঙ্গীয় ফোর্স ঘটনাস্থলে ছুটে যায়।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার জানায়, ওই বাড়ির মৃত মুক্তিযোদ্ধা হাছান মিয়ার দুই ছেলে চার মেয়ের মধ্যে শাহনাজ বেগম দয়া দ্বিতীয়। ১৯৯৬ সালে শাহনাজ বেগম দয়ার বিয়ে হয় একই ইউপির হোসেনপুর গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য মৃত ইব্রাহীম হোসেনের পুত্র ইমাম হোসেনের সঙ্গে। কিছু দিন যেতে সংসার জুড়ে জান্নাতুল ফেরদাউস ইমু নামে একটি মেয়ে সন্তান জন্ম নেয়। ওই সংসারে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে বিবাদ লেগে থাকায় ২০ বছর পূর্বে তাদের সর্ম্পকের বিচ্ছেদ হয়ে যায়। তখন থেকে দয়া বাবার বাড়িতে বসবাস করে আসছিল।
বৃহস্পতিবার সকালে গ্রামীণ নামে একটি এনজিও প্রতিনিধি তাদের কিস্তির টাকা সংগ্রহ করতে এসে দয়ায় শয়ন ঘরের কক্ষের দরজা বন্ধ পায়। পরে ওই ঘরের ভেতর এনজিও প্রতিনিধি কারো সাড়া শব্দ না পেয়ে ঘরের পেছনের দরজায় উঁকি দিয়ে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে। পরে বিষয়টি বাড়ির লোকজনকে জানালে তারা শাহরাস্তি থানা পুলিশকে সংবাদ দেয়। ওই সংবাদের ভিত্তিতে সহকারী পুলিশ সুপার মো. রাসেল, ওসি (তদন্ত) শহিদুল ইসলাম ও এসআই কুতুব উদ্দিনসহ সঙ্গীয় ফোর্স ঘটনাস্থলে ছুটে যায়।