অনলাইন
মুরাদনগরে বিএনপির প্রার্থীর গাড়ি বহরে হামলা, আহত ২০
স্টাফ রিপোর্টার, কুমিল্লা থেকে
১৪ ডিসেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ৭:০০ পূর্বাহ্ন
কুমিল্লার মুরাদনগরে বিএনপি দলীয় প্রার্থী কেএম মুজিবুল হকের নির্বাচনী প্রচারণার গাড়ি বহরে হামলা ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় আওয়ামী লীগ কর্মীদের সাথে বিএনপি কর্মীদের সংঘর্ষ ও ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে। শুক্রবার বিকালে উপজেলা সদরে এ ঘটনা ঘটে। হামলার দৃশ্য ধারণ করার সময় চ্যানেল ২৪ ও ভোরের পাতার দুই সাংবাদিকের ক্যামেরা ছিনিয়ে নেয় ছাত্রলীগ কর্মীরা। এ হামলার জন্য বিএনপির প্রার্থী কেএম মুজিবুল হক আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুনের কর্র্মীদের দায়ী করেছেন।
হামলার পর বিএনপির প্রার্থী কেএম মুজিবুল হক উপজেলা সদরের তাঁর বাস ভবনে সাংবাদিক সম্মেলনে অভিযোগ করেন, শুক্রবার তিনি নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে গাড়ি বহর নিয়ে উপজেলার ইলিয়টগঞ্জ-মুরাদনগর সড়ক দিয়ে উপজেলা সদরে আসেন। বিকাল ৫টার দিকে গাড়ি বহর উপজেলা সদরের থানার সামনে পৌঁছার পর আকস্মিক আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকরা লাঠি-সোটা, ইটপাটকেল ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। এ সময় উভয় গ্রুপে ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়া ও সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এতে অন্তত ২০জন নেতাকর্মী আহত হয়েছে।
ইটপাটকেলে আঘাতে বিএনপির ৫টি গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন। মুরাদনগর থানার ওসি কেএম মঞ্জুর আলম জানান, উপজেলা সদরে পর্যাপ্ত পুলিশ মোতায়েন থাকার পরও উভয় গ্রুপ সংঘর্ষে লিপ্ত হয়, পরে অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে। তবে বিএনপির প্রার্থীও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন মুঠো ফোনে জানান, যারা হামলা করেছে তারা আওয়ামী লীগের কেউ না, বহিরাগত কেউ হতে পারে।
হামলার পর বিএনপির প্রার্থী কেএম মুজিবুল হক উপজেলা সদরের তাঁর বাস ভবনে সাংবাদিক সম্মেলনে অভিযোগ করেন, শুক্রবার তিনি নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে গাড়ি বহর নিয়ে উপজেলার ইলিয়টগঞ্জ-মুরাদনগর সড়ক দিয়ে উপজেলা সদরে আসেন। বিকাল ৫টার দিকে গাড়ি বহর উপজেলা সদরের থানার সামনে পৌঁছার পর আকস্মিক আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকরা লাঠি-সোটা, ইটপাটকেল ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। এ সময় উভয় গ্রুপে ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়া ও সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এতে অন্তত ২০জন নেতাকর্মী আহত হয়েছে।
ইটপাটকেলে আঘাতে বিএনপির ৫টি গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন। মুরাদনগর থানার ওসি কেএম মঞ্জুর আলম জানান, উপজেলা সদরে পর্যাপ্ত পুলিশ মোতায়েন থাকার পরও উভয় গ্রুপ সংঘর্ষে লিপ্ত হয়, পরে অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে। তবে বিএনপির প্রার্থীও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন মুঠো ফোনে জানান, যারা হামলা করেছে তারা আওয়ামী লীগের কেউ না, বহিরাগত কেউ হতে পারে।