অনলাইন
বেলকুচিতে আওয়ামী লীগের দুটি নির্বাচনী অফিস ভাংচুর
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
১৪ ডিসেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ১২:০৩ অপরাহ্ন
সিরাজগঞ্জ-৫ আসনের বেলকুচিতে আওয়ামীলীগের দুটি নির্বাচনী অফিসে হামলা, ভাংচুর ও পোষ্টার ছিঁড়ে ফেলেছে ২ দল মুখোশধারী লোকজন। আওয়ামীলীগ এ ঘটনার জন্য বিএনপিকে দায়ী করলেও তারা বিষয়টি অস্বীকার করেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে পৌর এলাকার মুকুন্দগাঁতী কড়ইতলা এবং এর কিছুক্ষণ পরই চালা সাতরাস্তা মোড় এলাকায় এ হামলা ও এবং ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। এ সময় তারা আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আব্দুল মমিন মন্ডলের নির্বাচনী অফিসের চেয়ার-টেবিল ভাংচুর এবং বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার ছবি ছিঁড়ে ফেলা হয়।
মুখোশধারী বেশ কিছু লোক লাঠিসোটা ও দেশীয় অস্ত্র-সস্ত্র নিয়ে এসে মুকুন্দগাঁতী কড়ইতলা এবং অপর একটি গ্রুপ চালা সাতামাথা এলাকায় নির্বাচনী ক্যাম্পে হামলা চালিয়েছে বলে আওয়ামী লীগ নেতা ও বেলকুচি উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী অভিযোগ করেছেন।
তিনি বলেন, নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য বিএনপির নেতাকর্মীরা এ হামলা চালিয়েছে। তারা পূর্বের মত সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের মাধ্যমে অরাজকতা সৃষ্টি করতে চায়।
এ বিষয়ে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী আমিরুল ইসলাম আলিম জানান, ফায়দা লোটার নিজেরা নিজেদের অফিস ভেঙ্গে বিএনপির উপরে দোষ চাপানোর চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ। ঘটনার সঙ্গে বিএনপির কেউ জড়িত নেই।
বেলকুচি থানার ওসি আনোয়ারুল ইসলাম জানান, দুটি অফিস ভাংচুরের খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। এ ব্যাপারে তদন্ত চলছে। লিখিত অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে পৌর এলাকার মুকুন্দগাঁতী কড়ইতলা এবং এর কিছুক্ষণ পরই চালা সাতরাস্তা মোড় এলাকায় এ হামলা ও এবং ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। এ সময় তারা আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আব্দুল মমিন মন্ডলের নির্বাচনী অফিসের চেয়ার-টেবিল ভাংচুর এবং বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার ছবি ছিঁড়ে ফেলা হয়।
মুখোশধারী বেশ কিছু লোক লাঠিসোটা ও দেশীয় অস্ত্র-সস্ত্র নিয়ে এসে মুকুন্দগাঁতী কড়ইতলা এবং অপর একটি গ্রুপ চালা সাতামাথা এলাকায় নির্বাচনী ক্যাম্পে হামলা চালিয়েছে বলে আওয়ামী লীগ নেতা ও বেলকুচি উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী অভিযোগ করেছেন।
তিনি বলেন, নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য বিএনপির নেতাকর্মীরা এ হামলা চালিয়েছে। তারা পূর্বের মত সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের মাধ্যমে অরাজকতা সৃষ্টি করতে চায়।
এ বিষয়ে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী আমিরুল ইসলাম আলিম জানান, ফায়দা লোটার নিজেরা নিজেদের অফিস ভেঙ্গে বিএনপির উপরে দোষ চাপানোর চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ। ঘটনার সঙ্গে বিএনপির কেউ জড়িত নেই।
বেলকুচি থানার ওসি আনোয়ারুল ইসলাম জানান, দুটি অফিস ভাংচুরের খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। এ ব্যাপারে তদন্ত চলছে। লিখিত অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।