বাংলারজমিন
বড়াইগ্রামে বিএনপির প্রার্থীকে জানাজায় অংশ নিতেও বাধা
নাটোর প্রতিনিধি
১৪ ডিসেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ৯:৫৪ পূর্বাহ্ন
নাটোর-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী আবদুল আজিজকে গণসংযোগে বাধা দানসহ তাকে বহনকারী মাইক্রোবাসের চাবি কেড়ে নেয়ার ঘটনা ঘটেছে। অপরদিকে, নিজ নিজ দোকানে বসে থাকা অবস্থায় বিএনপি নেতাসহ দুজনকে পিটিয়ে আহত করার ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনার জন্য আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের দায়ী করেছেন বিএনপির প্রার্থী আব্দুল আজিজ ও আহতরা।
আব্দুল আজিজ জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি বড়াইগ্রাম উপজেলার জোনাইল ইউনিয়নের চামটা গ্রামে একটি জানাজার নামাজের আগে তিনি ভোটারদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখছিলেন। এ সময় ১০-১২টি মোটরসাইকেলযোগে ২০-২৫ জন আওয়ামী লীগ-যুবলীগ কর্মী প্রকাশ্যে লাঠিসোটা নিয়ে তাকে ঘিরে ফেলে। একপর্যায়ে তারা তাকে বহনকারী মাইক্রোবাস চালকের হাত থেকে চাবি কেড়ে নেন। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রার্থী আব্দুল আজিজ জানাজা না পড়েই ঘটনাস্থল ত্যাগ করতে বাধ্য হন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মাইক্রোবাসের চাবি ফেরত নেয়। অপরদিকে, সকাল ১১টার দিকে ১৫-২০ জন যুবলীগ কর্মী উপজেলার বাগডোব বাজারে নিজ দোকানে বসে থাকা অবস্থায় বড়াইগ্রাম ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি ডা. আবুল হাশেমকে (৫৫) এবং রোলভা বাজারে যুবদল কর্মী আব্দুস সামাদ (৪৫)কে বেধড়ক পিটিয়ে আহত করেন। পরে স্থানীয়রা তাদেরকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে। বর্তমানে তারা স্থানীয় ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন।
এ ব্যাপারে জোনাইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি এসব ঘটনায় আওয়ামী লীগের কোনো কর্মী জড়িত নন বলে দাবি করেন।
বড়াইগ্রাম থানার ওসি দিলীপ কুমার দাস জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
আব্দুল আজিজ জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি বড়াইগ্রাম উপজেলার জোনাইল ইউনিয়নের চামটা গ্রামে একটি জানাজার নামাজের আগে তিনি ভোটারদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখছিলেন। এ সময় ১০-১২টি মোটরসাইকেলযোগে ২০-২৫ জন আওয়ামী লীগ-যুবলীগ কর্মী প্রকাশ্যে লাঠিসোটা নিয়ে তাকে ঘিরে ফেলে। একপর্যায়ে তারা তাকে বহনকারী মাইক্রোবাস চালকের হাত থেকে চাবি কেড়ে নেন। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রার্থী আব্দুল আজিজ জানাজা না পড়েই ঘটনাস্থল ত্যাগ করতে বাধ্য হন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মাইক্রোবাসের চাবি ফেরত নেয়। অপরদিকে, সকাল ১১টার দিকে ১৫-২০ জন যুবলীগ কর্মী উপজেলার বাগডোব বাজারে নিজ দোকানে বসে থাকা অবস্থায় বড়াইগ্রাম ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি ডা. আবুল হাশেমকে (৫৫) এবং রোলভা বাজারে যুবদল কর্মী আব্দুস সামাদ (৪৫)কে বেধড়ক পিটিয়ে আহত করেন। পরে স্থানীয়রা তাদেরকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে। বর্তমানে তারা স্থানীয় ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন।
এ ব্যাপারে জোনাইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি এসব ঘটনায় আওয়ামী লীগের কোনো কর্মী জড়িত নন বলে দাবি করেন।
বড়াইগ্রাম থানার ওসি দিলীপ কুমার দাস জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।