বিশ্বজমিন
প্রেমিককে পেতে স্বামীর শিরশ্ছেদ
মানবজমিন ডেস্ক
১৩ ডিসেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ১২:৫৬ অপরাহ্ন
প্রেমিককে কাছে পেতে স্বামীর শিরñেদ করেছেন ভারতের ৩০ বছর বয়সী এক গৃহবধূ। এ অভিযোগে তাকে ও তার প্রেমিককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ঘটনা ঘটেছে গ্রেট নয়ডা’য়। পুলিশ বলেছে, গত মাসে এ ঘটনা ঘটে গ্রেটার নয়ডায় শহবেরি এলাকায়। সেখানে ভুপ সিংহের (৩৪) সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল ৩০ বছর বয়সী যুবতী রজনীর। তাদের দাম্পত্য জীবন সুখের ছিল না। এরই মধ্যে রজনির জীবনে আসে আরেক পুরুষ ৩২ বছর বয়সী অনিরুদ্ধ। তার প্রেমে পড়ে যায় সে। এক পর্যায়ে তারা সিদ্ধান্ত নেয় একসঙ্গে বসবাস করার। ফলে সিদ্ধান্ত মতো তারা ভুপ সিংহকে গলা কেটে হত্যা করে। দেহ থেকে মাথা আলাদা করে। এরপর দেহ ও মাথা আলাদা আলাদা স্থানে ফেলে রাখে। এর ১০ দিন পরে পচন ধরা মৃতদেহ ও মাথা উদ্ধার করা হয়েছে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া।
পুলিশ বলেছে, রজনি ও ভুপ সিংহ মূলত মধ্য প্রদেশের ছত্তারপুর জেলার ভদ্রা গ্রামের বাসিন্দা। ঝাঁসিতে ৬ মাস আগে নির্মাণ কাজ করতে গিয়ে তাদের সঙ্গে সাক্ষাত হয় অনিরুদ্ধর সঙ্গে। অনিরুদ্ধর বাড়ি উত্তর প্রদেশে। সেখানেই কাজের ফাঁকে রজনির সঙ্গে তার মন দেয়া-নেয়া। অবশেষে ৩০শে নভেম্বর রাতে তারা কঠিনতম সিদ্ধান্ত নেয়। ওই রাতে যথারীতি অন্যদিনের মতো মদ্যপ অবস্থায় বাড়ি ফেলেন ভুপ সিং। তারা বসবাস করতেন ঝাঁসির কাছে শাহবেরিতে একরুমের ভাড়া বাসায়। সেখানে আগে থেকেই অবস্থান করছিল রজনি ও অনিরুদ্ধ। ভুপ সিং বাড়ি ফেরার পর পরই তারা তাকে হত্যা করে এবং দু’জনে মিলে দেহ সরিয়ে ফেলে। কাছাকাছি একটি এলাকায় ফেলে আসে ছিন্ন করা মাথা। চারদিন পরে স্থানীয় পুলিশ স্টেশনে যায় রজনি। সেখানে একটি নিখোঁজ রিপোর্ট করে। পুলিশ অনুসন্ধান শুরু করে। ভুপ সিংহের দেহ ও মাথা পাওয়া যায়। ওদিকে রজনি ও তার প্রেমিক অনিরুদ্ধের বিরুদ্ধে মামলা করে ভুপ সিংহের ভাই। পুলিশের কর্মকর্তা অনিল কুমার শাহি বলেছেন, আমরা ৯ই ডিসেম্বর নিহতের দেহ উদ্ধার করি গলিত অবস্থায়। পরে কাছাকাঠি একটি বাগান থেকে উদ্ধার করি তার ছিন্ন মাথা। তার ভাই ভুপকে সনাক্ত করেন। ১০ই ডিসেম্বর রজনি ও অনিরুদ্ধের বিরুদ্ধে মামলা করেন তিনি। পুলিশ বলেছে, রজনি ও অনিরুদ্ধের মধ্যে প্রেমের সম্পর্কে আমরা জানতে পাই ভুপ সিংহের ভাইয়ের কাছ থেকে। মঙ্গলবার আমরা যখন রজনিকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে যাই তখন সে বাড়ি থেকে পালিয়েছে। পরে ওই রাতেই আমরা তাকে ও তার প্রেমিককে গ্রেপ্তার করি। তারা হত্যার কথা স্বীকার করেছে।
জিজ্ঞাসাবাদে রজনি পুলিশকে বলেছে, ৬ মাস আগে তিনি অনিরুদ্ধর প্রেমে পড়েন। তারপর থেকেই স্বামী ও একটি এক বছর বয়সী ছেলেকে এড়িয়ে চলছিলেন। তারা দু’জনে একত্রে বসবাস করছিলেন ৩ মাস। এর তিন তাস পরে ভুপ সিং তাকে খুঁজে পান এবং বাড়ি নিয়ে যান। কিন্তু তার সঙ্গে দাম্পত্য জীবনে অসুখি ছিল রজনি। তাই সে প্রেমিকের সঙ্গে তাকে হত্যার পরিকল্পনা করে। বুধবার তাদেরকে আদালতে তোলার পর জেলে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ বলেছে, রজনি ও ভুপ সিংহ মূলত মধ্য প্রদেশের ছত্তারপুর জেলার ভদ্রা গ্রামের বাসিন্দা। ঝাঁসিতে ৬ মাস আগে নির্মাণ কাজ করতে গিয়ে তাদের সঙ্গে সাক্ষাত হয় অনিরুদ্ধর সঙ্গে। অনিরুদ্ধর বাড়ি উত্তর প্রদেশে। সেখানেই কাজের ফাঁকে রজনির সঙ্গে তার মন দেয়া-নেয়া। অবশেষে ৩০শে নভেম্বর রাতে তারা কঠিনতম সিদ্ধান্ত নেয়। ওই রাতে যথারীতি অন্যদিনের মতো মদ্যপ অবস্থায় বাড়ি ফেলেন ভুপ সিং। তারা বসবাস করতেন ঝাঁসির কাছে শাহবেরিতে একরুমের ভাড়া বাসায়। সেখানে আগে থেকেই অবস্থান করছিল রজনি ও অনিরুদ্ধ। ভুপ সিং বাড়ি ফেরার পর পরই তারা তাকে হত্যা করে এবং দু’জনে মিলে দেহ সরিয়ে ফেলে। কাছাকাছি একটি এলাকায় ফেলে আসে ছিন্ন করা মাথা। চারদিন পরে স্থানীয় পুলিশ স্টেশনে যায় রজনি। সেখানে একটি নিখোঁজ রিপোর্ট করে। পুলিশ অনুসন্ধান শুরু করে। ভুপ সিংহের দেহ ও মাথা পাওয়া যায়। ওদিকে রজনি ও তার প্রেমিক অনিরুদ্ধের বিরুদ্ধে মামলা করে ভুপ সিংহের ভাই। পুলিশের কর্মকর্তা অনিল কুমার শাহি বলেছেন, আমরা ৯ই ডিসেম্বর নিহতের দেহ উদ্ধার করি গলিত অবস্থায়। পরে কাছাকাঠি একটি বাগান থেকে উদ্ধার করি তার ছিন্ন মাথা। তার ভাই ভুপকে সনাক্ত করেন। ১০ই ডিসেম্বর রজনি ও অনিরুদ্ধের বিরুদ্ধে মামলা করেন তিনি। পুলিশ বলেছে, রজনি ও অনিরুদ্ধের মধ্যে প্রেমের সম্পর্কে আমরা জানতে পাই ভুপ সিংহের ভাইয়ের কাছ থেকে। মঙ্গলবার আমরা যখন রজনিকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে যাই তখন সে বাড়ি থেকে পালিয়েছে। পরে ওই রাতেই আমরা তাকে ও তার প্রেমিককে গ্রেপ্তার করি। তারা হত্যার কথা স্বীকার করেছে।
জিজ্ঞাসাবাদে রজনি পুলিশকে বলেছে, ৬ মাস আগে তিনি অনিরুদ্ধর প্রেমে পড়েন। তারপর থেকেই স্বামী ও একটি এক বছর বয়সী ছেলেকে এড়িয়ে চলছিলেন। তারা দু’জনে একত্রে বসবাস করছিলেন ৩ মাস। এর তিন তাস পরে ভুপ সিং তাকে খুঁজে পান এবং বাড়ি নিয়ে যান। কিন্তু তার সঙ্গে দাম্পত্য জীবনে অসুখি ছিল রজনি। তাই সে প্রেমিকের সঙ্গে তাকে হত্যার পরিকল্পনা করে। বুধবার তাদেরকে আদালতে তোলার পর জেলে পাঠানো হয়েছে।