অনলাইন
দিনের সাক্ষাৎকার
ক্ষমতাসীনদের অধীনেও ভালো নির্বাচন হতে পারে এটা প্রমান করা গুরুত্বপূর্ণ
মরিয়ম চম্পা
১৩ ডিসেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ১০:৪৬ পূর্বাহ্ন
নির্বাচন পর্যবেক্ষণ সংস্থা ব্রতির নির্বাহী পরিচালক শারমিন মোরশেদ বলেছেন, আমাদের প্রত্যাশা-এবারের নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে আমরা একটি সরকার এবং কার্যকরী বিরোধী দল পাবো। সুশিক্ষিত এবং রাজনীতির ক্ষেত্রে যাদের সম্মান আছে এমন কিছু মানুষকে আমরা দেখতে চাই। মানবজমিনের সাথে আলাপচারিতায় তিনি বলেন, জোটের রাজনীতি হচ্ছে এটা যেমন সত্য। তেমন সত্য নৌকা এবং ধানের শীষেরই প্রতিযোগিতা হচ্ছে। জোটের প্রধান শরিকরা ইউনিটির স্বার্থে প্রধান দুই দলের প্রতীক গ্রহণ করেছে। এই জিনিসটি হচ্ছে নতুন। এতোগুলো দল একমতে পৌছাতে পেরেছে। এবং দেশের বৃহত্তর সার্থে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করা, গণতন্ত্রে ফিরে যাওয়ার স্বার্থে তারা রাজি হয়েছেন।
তিনি বলেন, এখন নির্বাচনে কে হারবে কে জিতবে। নৌকা নাকি ধানের শীষ? মোটাদাগে দেখতে গেলে তাই। ইতিবাচক দিক হচ্ছে নৌকার ভেতরে যেমন নতুন চেহারা আছে, ধানের শীষের ভেতরে এমন কিছু চেহারা আছে যাদের একটি সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা আছে। সেক্ষেত্রে পার্লামেন্টের চেহারাটা একটু ভিন্ন বা বৈচিত্র হওয়া উচিৎ। বৈচিত্রের কারনে পার্লামেন্টটা অনেক বেশি কার্যকর হতে পারে। আমাদের প্রত্যাশা হচ্ছে এবার কম্পিটিশনের মধ্যে দিয়ে সরকার এবং বিরোধী দল আমরা পাবো।
কেমন নির্বাচন হবে বলে মনে করছেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মাস দুয়েক আগেও আমরা আসলে বুঝতে পারছিলাম না যে নির্বাচন আদৌ অংশগ্রহণমূলক হবে কি না। এবং অনেক সংসয় ছিল। সে যায়গা থেকে আমরা অনেকটা সরে এসেছি। সকলেই নির্বাচনমূখি। তিনি বলেন, আমি আশা করবো যে, মেনে নেয়া যায় না সেরকম নির্বাচন হবে না। যে নির্বাচনে মানুষ মারা যায় এবং নারীদের ওপর সহিংসতা হয় এমন নির্বাচন দেখতে চাই না।
আসন্ন নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, শাসক দলের মনে রাখা জরুরি যে, ক্ষমতাসীনদের অধীনেও একটি ভালো নির্বাচন হতে পারে বা হয়। সরকারের জন্য এটা প্রমান করাটা গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি বলেন, এখন নির্বাচনে কে হারবে কে জিতবে। নৌকা নাকি ধানের শীষ? মোটাদাগে দেখতে গেলে তাই। ইতিবাচক দিক হচ্ছে নৌকার ভেতরে যেমন নতুন চেহারা আছে, ধানের শীষের ভেতরে এমন কিছু চেহারা আছে যাদের একটি সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা আছে। সেক্ষেত্রে পার্লামেন্টের চেহারাটা একটু ভিন্ন বা বৈচিত্র হওয়া উচিৎ। বৈচিত্রের কারনে পার্লামেন্টটা অনেক বেশি কার্যকর হতে পারে। আমাদের প্রত্যাশা হচ্ছে এবার কম্পিটিশনের মধ্যে দিয়ে সরকার এবং বিরোধী দল আমরা পাবো।
কেমন নির্বাচন হবে বলে মনে করছেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মাস দুয়েক আগেও আমরা আসলে বুঝতে পারছিলাম না যে নির্বাচন আদৌ অংশগ্রহণমূলক হবে কি না। এবং অনেক সংসয় ছিল। সে যায়গা থেকে আমরা অনেকটা সরে এসেছি। সকলেই নির্বাচনমূখি। তিনি বলেন, আমি আশা করবো যে, মেনে নেয়া যায় না সেরকম নির্বাচন হবে না। যে নির্বাচনে মানুষ মারা যায় এবং নারীদের ওপর সহিংসতা হয় এমন নির্বাচন দেখতে চাই না।
আসন্ন নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, শাসক দলের মনে রাখা জরুরি যে, ক্ষমতাসীনদের অধীনেও একটি ভালো নির্বাচন হতে পারে বা হয়। সরকারের জন্য এটা প্রমান করাটা গুরুত্বপূর্ণ।