এক্সক্লুসিভ
টুকু ও দুলুর প্রার্থিতার আশা শেষ
স্টাফ রিপোর্টার
১৩ ডিসেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:৪৪ পূর্বাহ্ন
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর মনোনয়নপত্র বৈধ হিসেবে গ্রহণের হাইকোর্টের নির্দেশ স্থগিতই থাকছে। নির্বাচন কমিশনের লিভ টু আপিল না করা পর্যন্ত এ স্থগিতাদেশ দেয়া হয়েছে। এর ফলে ৩০শে ডিসেম্বরের একাদশ সংসদ নির্বাচনে তাদের দুইজনের অংশ নেয়ার আশা শেষ হয়ে গেল।
গতকাল প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির বেঞ্চ এ স্থগিতাদেশ দেন।
আগেরদিন নির্বাচন কমিশনের স্থগিতাদেশের আবেদনে সাড়া দিয়ে আপিল বিভাগের চেম্বার জজ বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে পরদিন নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠিয়ে দেন। এর ধারাবাহিকতায় গতকাল এ স্থগিতাদেশ আসে।
তার আগে গত সোমবার বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিল সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ টুকু ও দুলুর মনোনয়ন বাতিল করে নির্বাচন কমিশনের দেয়া সিদ্ধান্ত স্থগিত করেন।
তাদের মনোনয়ন বাতিল হওয়ায় বিএনপি সিরাজগঞ্জ-২ আসনে টুকুর স্ত্রী রুমানা মাহমুদ এবং দুলুর আসনে তার স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিনকে চূড়ান্ত মনোনয়ন দিয়েছে। আদালতে ইকবাল মাহমুদ টুকুর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আজমালুল হোসেন কিউসি। রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ফিদা এম কামাল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
গতকাল প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির বেঞ্চ এ স্থগিতাদেশ দেন।
আগেরদিন নির্বাচন কমিশনের স্থগিতাদেশের আবেদনে সাড়া দিয়ে আপিল বিভাগের চেম্বার জজ বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে পরদিন নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠিয়ে দেন। এর ধারাবাহিকতায় গতকাল এ স্থগিতাদেশ আসে।
তার আগে গত সোমবার বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিল সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ টুকু ও দুলুর মনোনয়ন বাতিল করে নির্বাচন কমিশনের দেয়া সিদ্ধান্ত স্থগিত করেন।
তাদের মনোনয়ন বাতিল হওয়ায় বিএনপি সিরাজগঞ্জ-২ আসনে টুকুর স্ত্রী রুমানা মাহমুদ এবং দুলুর আসনে তার স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিনকে চূড়ান্ত মনোনয়ন দিয়েছে। আদালতে ইকবাল মাহমুদ টুকুর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আজমালুল হোসেন কিউসি। রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ফিদা এম কামাল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।