এক্সক্লুসিভ
সরব প্রেসপাড়া
পিয়াস সরকার
১৩ ডিসেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:৪৪ পূর্বাহ্ন
নির্বাচনকে ঘিরে সরব প্রেসপাড়া। রাত-দিন চলছে মেশিন। সাপ্তাহিক ছুটি বাতিল করা হয়েছে প্রেস কর্মচারীদের। নির্বাচনের প্রচারণার অন্যতম প্রধান উপাদান পোস্টার ও লিফলেট ছাপতে হচ্ছে তাদের। অধিকাংশ দোকান বন্ধ থাকলেও বিরামহীনভাবে কাজ করছে প্রেসগুলো। নীলক্ষেতের প্রিন্টিং অ্যান্ড প্রেস পাড়ায় ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।
ব্যবসায়ীরা জানান, সারাবছরের তুলনায় বিভিন্ন নির্বাচনের সময় মোটা অঙ্কের ব্যবসা হয়। আর জাতীয় নির্বাচনে সেই ব্যবসার মাত্রা হয় কয়েকগুণ। ঢাকার বাইরে থেকেও পোস্টার ছাপতে আসছে প্রার্থীর সমর্থকরা।
আলী প্রিন্টিং প্রেসের ম্যানেজার রশিদ খান বলেন, কাজের অর্ডারের কথা চিন্তা করে বাড়িয়েছেন জনবল। আগে তার দোকানে কাজ করতেন ৮ জন এখন নিয়োগ দেয়া হয়েছে আরো ৫ জন। পুরাতন মেশিনগুলোও করা হয়েছে সচল। তারপরও সামাল দিতে না পারার কারণেই ছুটির দিনে কার্যক্রম সচল রাখা হয়েছে।
আরেকটি দোকানে দেখা মেলে আওয়ামী লীগের পিরোজপুর-১ আসনের প্রার্থী শ ম রেজাউল করিমের পোস্টার ছাপায় ব্যস্ত তিনজন কর্মী। তাদের একজন জানান, এই পোস্টার সাপ্লাই দিতে হবে আগামীকাল। সময়মতো পোস্টার হাতে পৌঁছে দিতেই এই ব্যস্ততা। ওয়ার্ল্ড মিডিয়া প্রেস পেয়েছেন বিভিন্ন দলের প্রায় দুইহাজার ব্যানারের অর্ডার। ৭ দিনের মধ্যে ব্যানারগুলো ডেলিভারি দিতে হবে। তাই দিন রাত কাজ করতে হচ্ছে। আলিফ প্রিন্টিং প্রেসের মালিক আব্দুর কাদের জানান, নৌকা মার্কার কাজের অর্ডার পেলেও ধানের শীষ মার্কার অর্ডার এখনো পাইনি। বিভিন্ন প্রেসে খোঁজ নিয়েও দেখা যায় একই চিত্র। আবার এশিয়া প্রিন্টিং প্রেসে দেখা যায় ঢাকা-১২ আসনের বাম গণতান্ত্রিক জোটের প্রার্থী জোনায়েদ সাকির পোস্টার বানানোর কাজ করছেন তারা।
কথা হয় ডিজিট প্রেসের দুই কর্মীর সঙ্গে। একজন কাজ করেন প্রায় ৫ বছর ধরে। তিনি বলেন, কাজের চাপের কারণেই আজ ছুটির দিনে আসতে বাধ্য হয়েছি। আর তারই পাশে কাজ করছিলেন নয়ন ইসলাম। তিনি খণ্ডকালীন কর্মী হিসেবে যোগ দিয়েছেন। তিনি জানান, রাস্তায় যানজটে বিভিন্ন ধরনের খাবার বিক্রি করতেন আগে। কয়েকদিনের জন্য এই কাজে যোগ দিয়েছেন।
ব্যবসায়ীরা জানান, সারাবছরের তুলনায় বিভিন্ন নির্বাচনের সময় মোটা অঙ্কের ব্যবসা হয়। আর জাতীয় নির্বাচনে সেই ব্যবসার মাত্রা হয় কয়েকগুণ। ঢাকার বাইরে থেকেও পোস্টার ছাপতে আসছে প্রার্থীর সমর্থকরা।
আলী প্রিন্টিং প্রেসের ম্যানেজার রশিদ খান বলেন, কাজের অর্ডারের কথা চিন্তা করে বাড়িয়েছেন জনবল। আগে তার দোকানে কাজ করতেন ৮ জন এখন নিয়োগ দেয়া হয়েছে আরো ৫ জন। পুরাতন মেশিনগুলোও করা হয়েছে সচল। তারপরও সামাল দিতে না পারার কারণেই ছুটির দিনে কার্যক্রম সচল রাখা হয়েছে।
আরেকটি দোকানে দেখা মেলে আওয়ামী লীগের পিরোজপুর-১ আসনের প্রার্থী শ ম রেজাউল করিমের পোস্টার ছাপায় ব্যস্ত তিনজন কর্মী। তাদের একজন জানান, এই পোস্টার সাপ্লাই দিতে হবে আগামীকাল। সময়মতো পোস্টার হাতে পৌঁছে দিতেই এই ব্যস্ততা। ওয়ার্ল্ড মিডিয়া প্রেস পেয়েছেন বিভিন্ন দলের প্রায় দুইহাজার ব্যানারের অর্ডার। ৭ দিনের মধ্যে ব্যানারগুলো ডেলিভারি দিতে হবে। তাই দিন রাত কাজ করতে হচ্ছে। আলিফ প্রিন্টিং প্রেসের মালিক আব্দুর কাদের জানান, নৌকা মার্কার কাজের অর্ডার পেলেও ধানের শীষ মার্কার অর্ডার এখনো পাইনি। বিভিন্ন প্রেসে খোঁজ নিয়েও দেখা যায় একই চিত্র। আবার এশিয়া প্রিন্টিং প্রেসে দেখা যায় ঢাকা-১২ আসনের বাম গণতান্ত্রিক জোটের প্রার্থী জোনায়েদ সাকির পোস্টার বানানোর কাজ করছেন তারা।
কথা হয় ডিজিট প্রেসের দুই কর্মীর সঙ্গে। একজন কাজ করেন প্রায় ৫ বছর ধরে। তিনি বলেন, কাজের চাপের কারণেই আজ ছুটির দিনে আসতে বাধ্য হয়েছি। আর তারই পাশে কাজ করছিলেন নয়ন ইসলাম। তিনি খণ্ডকালীন কর্মী হিসেবে যোগ দিয়েছেন। তিনি জানান, রাস্তায় যানজটে বিভিন্ন ধরনের খাবার বিক্রি করতেন আগে। কয়েকদিনের জন্য এই কাজে যোগ দিয়েছেন।