বিশ্বজমিন
নাজিব রাজাকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির নতুন অভিযোগ
মানবজমিন ডেস্ক
১২ ডিসেম্বর ২০১৮, বুধবার, ২:০৪ পূর্বাহ্ন
মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাকের বিরুদ্ধে নতুন করে দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছে। বুধবার তিনি ও রাষ্ট্রীয় ‘১ মালয়েশিয়ান ডেভেলপমেন্ট বেরহাদ’-এর (১এমডিবি) সাবেক প্রধান নির্বাহীর বিরুদ্ধে শত শত কোটি ডলার চুরি করার অভিযোগ করা হয়েছে। রাজধানী কুয়ালালামপুর থেকে এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
১এমডিবি তহবিলের ২০১৬ সালের সরকারি অডিট রিপোর্ট প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে ঘষামাজা হয়েছিল এমন অভিযোগে নাজিব রাজাক ও ওই নির্বাহীকে এ সপ্তাহে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি বিরোধী তদন্তকারীরা। নাজিব রাজাক ২০০৯ সালে গঠন করেছিলেন ১এমডিবি। তবে আকাশচুম্বী ঋণ ও আর্থিক অনিয়মের অভিযোগের মধ্যেও ওই অডিটকে অনুমোদন দেয়া হয়েছিল। বুধবার নাজিব রাজাককে আদালতে তার বিরুদ্ধে আনীত নতুন অভিযোগ পড়ে শোনানো হয়। তাতে বলা হয়, ওই অডিট রিপোর্ট চূড়ান্ত করার আগে তা সংশোধন করিয়েছিলেন নাজিব রাজাক। এর উদ্দেশ্য ছিল নিজেকে সুরক্ষিত রাখা। তবে প্রধানমন্ত্রীর পদ ব্যবহার করে এমন অনৈতিক কাজ করার কথা অস্বীকার করেছেন তিনি। যদি এ অভিযোগ প্রমাণিত হয় তাহলে তিনি ২০ বছর পর্যন্ত জেল অথবা ১০ হাজার রিঙ্গিত জরিমানা অথবা উভয় দন্ডে দন্ডিত হতে পারেন। এ মামলায় ১এমডিবির সাবেক প্রধান নির্বাহী অরুল কান্দা কান্দাস্বামীও নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। আদালতে নাজিব রাজাকের আইনজীবী মুহাম্মদ শাফি আবদুল্লাহ বলেছেন, তার মক্কেল অডিট রিপোর্ট ঘষামাজা করেন নি। তার বিরুদ্ধে শুধু খসড়া রিপোর্টে কিছু পরিবর্তন করার অভিযোগ আনা হয়েছে। তিনি চূড়ান্ত প্রতিবেদনে হাত দেন নি।
১এমডিবি তহবিলের ২০১৬ সালের সরকারি অডিট রিপোর্ট প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে ঘষামাজা হয়েছিল এমন অভিযোগে নাজিব রাজাক ও ওই নির্বাহীকে এ সপ্তাহে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি বিরোধী তদন্তকারীরা। নাজিব রাজাক ২০০৯ সালে গঠন করেছিলেন ১এমডিবি। তবে আকাশচুম্বী ঋণ ও আর্থিক অনিয়মের অভিযোগের মধ্যেও ওই অডিটকে অনুমোদন দেয়া হয়েছিল। বুধবার নাজিব রাজাককে আদালতে তার বিরুদ্ধে আনীত নতুন অভিযোগ পড়ে শোনানো হয়। তাতে বলা হয়, ওই অডিট রিপোর্ট চূড়ান্ত করার আগে তা সংশোধন করিয়েছিলেন নাজিব রাজাক। এর উদ্দেশ্য ছিল নিজেকে সুরক্ষিত রাখা। তবে প্রধানমন্ত্রীর পদ ব্যবহার করে এমন অনৈতিক কাজ করার কথা অস্বীকার করেছেন তিনি। যদি এ অভিযোগ প্রমাণিত হয় তাহলে তিনি ২০ বছর পর্যন্ত জেল অথবা ১০ হাজার রিঙ্গিত জরিমানা অথবা উভয় দন্ডে দন্ডিত হতে পারেন। এ মামলায় ১এমডিবির সাবেক প্রধান নির্বাহী অরুল কান্দা কান্দাস্বামীও নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। আদালতে নাজিব রাজাকের আইনজীবী মুহাম্মদ শাফি আবদুল্লাহ বলেছেন, তার মক্কেল অডিট রিপোর্ট ঘষামাজা করেন নি। তার বিরুদ্ধে শুধু খসড়া রিপোর্টে কিছু পরিবর্তন করার অভিযোগ আনা হয়েছে। তিনি চূড়ান্ত প্রতিবেদনে হাত দেন নি।