বিশ্বজমিন
ফ্রান্সে বড়দিনের মার্কেটে গুলি, নিহত ৩
মানবজমিন ডেস্ক
১২ ডিসেম্বর ২০১৮, বুধবার, ৯:৫৯ পূর্বাহ্ন
ফ্রান্সে আবারও রক্ত ঝরলো। এবার স্ট্রাসবার্গ শহরে বড়দিনের মার্কেট বলে পরিচিত একটি মার্কেটে হামলা চালিয়েছে অস্ত্রধারী। তারা এলোপাতাড়ি গুলে করে হত্যা করেছে কমপক্ষে তিন জনকে। এতে আহত হয়েছে ডজনখানেক মানুষ। শহরটির ব্যস্ত সড়কে তখন বিপুল সংখ্যক মানুষের সমাগম। ঘটনার আকস্মিকতায় লোকজন দিশাহারা হয়ে ছুটতে থাকে। ঘটনাস্থল থেকে পালিয়েছে অস্ত্রধারী। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে এ হামলা হয়েছে। ঘটনার পর হামলাকারীকে হন্যে হয়ে খুঁজছে নিরাপত্তারক্ষীরা। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
ওই এলাকায় সেনারা টহল দিচ্ছে। অস্ত্রধারী পালানোর আগে সন্ত্রাস বিরোধী অপারেশনের সদস্যদের সঙ্গে সন্দেহভাজন একজনের গুলি বিনিময় হয়েছে। এ সময় সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তি আহত হয়। তবে সে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। বুধবার দিনের শুরুতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্রিস্টোফে কাস্টানার বলেছেন, অস্ত্রধারী ৩ জনকে গুলি করে হত্যা করেছে। আহত হয়েছেন ১২ জন। তবে এর আগে নিহতের সংখ্যা চার বলে জানান শহরটির মেয়র রোল্যান্ড রাইস। কাস্টানার বলেছেন, নিরাপত্তা লেভেল ‘ইমার্জেন্সি এটাকে’ উন্নীত করেছে ফ্রান্স। একই রকম হামলা এড়াতে সীমান্তে কড়াকড়ি করা হয়েছে। বড়দিন উপলক্ষে ফ্রান্সের সব মার্কেটে নিয়ন্ত্রণ জোরদার করা হয়েছে। ওদিকে স্থানীয় নিরাপত্তা সেবা বিভাগ এক বিবৃতিতে বলেছে, অস্ত্রধারীকে সনাক্ত করা হয়েছে। সন্দেহভাজন উগ্রপন্থির তালিকায় ছিল তার নাম।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে ফ্রান্সে ধারাবাহিক সন্ত্রাসী হামলা হয়। তারপর থেকেই ফ্রান্স উচ্চ সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। তার ওপর প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রনের পেট্রোলের দাম বাড়ানো নিয়ে সরকার বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। তাতে অবস্থা অনেকটাই নাজুক হয়ে পড়েছে।
মঙ্গলবার রাতের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ফাতিহ নামে একজন বলেছেন, আমি গুলির শব্দ শুনেছি। তখন লোকজন শুধু দৌড়াচ্ছে। শহরের কেন্দ্রীয় অংশে বিশাল একটি ক্রিসমাস ট্রি বসানো হয়েছে। তার দু’চার মিটার দূরেই দেখেছি আহত পড়ে আছেন তিনজন। এর পর পরই ওই মার্কেট এলাকায় পুলিশের গাড়ি ও এম্বুলেন্সের লাইন পড়ে যায়।
ওই এলাকায় সেনারা টহল দিচ্ছে। অস্ত্রধারী পালানোর আগে সন্ত্রাস বিরোধী অপারেশনের সদস্যদের সঙ্গে সন্দেহভাজন একজনের গুলি বিনিময় হয়েছে। এ সময় সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তি আহত হয়। তবে সে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। বুধবার দিনের শুরুতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্রিস্টোফে কাস্টানার বলেছেন, অস্ত্রধারী ৩ জনকে গুলি করে হত্যা করেছে। আহত হয়েছেন ১২ জন। তবে এর আগে নিহতের সংখ্যা চার বলে জানান শহরটির মেয়র রোল্যান্ড রাইস। কাস্টানার বলেছেন, নিরাপত্তা লেভেল ‘ইমার্জেন্সি এটাকে’ উন্নীত করেছে ফ্রান্স। একই রকম হামলা এড়াতে সীমান্তে কড়াকড়ি করা হয়েছে। বড়দিন উপলক্ষে ফ্রান্সের সব মার্কেটে নিয়ন্ত্রণ জোরদার করা হয়েছে। ওদিকে স্থানীয় নিরাপত্তা সেবা বিভাগ এক বিবৃতিতে বলেছে, অস্ত্রধারীকে সনাক্ত করা হয়েছে। সন্দেহভাজন উগ্রপন্থির তালিকায় ছিল তার নাম।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে ফ্রান্সে ধারাবাহিক সন্ত্রাসী হামলা হয়। তারপর থেকেই ফ্রান্স উচ্চ সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। তার ওপর প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রনের পেট্রোলের দাম বাড়ানো নিয়ে সরকার বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। তাতে অবস্থা অনেকটাই নাজুক হয়ে পড়েছে।
মঙ্গলবার রাতের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ফাতিহ নামে একজন বলেছেন, আমি গুলির শব্দ শুনেছি। তখন লোকজন শুধু দৌড়াচ্ছে। শহরের কেন্দ্রীয় অংশে বিশাল একটি ক্রিসমাস ট্রি বসানো হয়েছে। তার দু’চার মিটার দূরেই দেখেছি আহত পড়ে আছেন তিনজন। এর পর পরই ওই মার্কেট এলাকায় পুলিশের গাড়ি ও এম্বুলেন্সের লাইন পড়ে যায়।