খেলা
বাশারকে ছুঁলেন অধিনায়ক মাশরাফি
স্পোর্টস রিপোর্টার
১২ ডিসেম্বর ২০১৮, বুধবার, ৯:১১ পূর্বাহ্ন
ওয়ানডেতে হারজিতের নিরিখে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজাই। এবার বাংলাদেশের অধিনায়ক হিসেবে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার রেকর্ডে হাবিবুল বাশার সুমনকে স্পর্শ করলেন মাশরাফি। গতকাল মিরপুর শেরেবাংলা মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক রভম্যান পাওয়েলের সঙ্গে টস করতে নেমে এমন তালিকার শীর্ষে বাশারের পাশে নাম বসে মাশরাফির। অধিনায়ক হিসেবে মাশরাফির এটি ৬৯তম ওয়ানডে। ওয়ানডেতে বাংলাদেশ দলকে সবচেয়ে বেশি ম্যাচে নেতৃত্ব দেয়ার রেকর্ড দীর্ঘ ১১ বছর নিজের দখলে রাখেন হাবিবুল বাশার। ২০০৪ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত ৬৯ ওয়ানডেতে বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দেন এ তারকা ব্যাটসম্যান। সব ঠিক থাকলে রেকর্ডটি মাশরাফি নিজের একার করে নিতে পারেন চলতি সিরিজেই। আগামী ১৪ই ডিসেম্বর সিলেটে উইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে মাঠে নামবে টাইগাররা। বাশারের নেতৃত্বে ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশ জয় পেয়েছে ২৯ ম্যাচে। চলতি বছরের জুলাইয়ে রেকর্ডটি ভেঙে দেন মাশরাফি। বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক হিসেবে নিজের ৫৬তম ম্যাচে মাশরাফি দেখেন ৩০তম জয়। পরের ১২ ম্যাচের ৯টিতে জয়ের স্বাদ পান অধিনায়ক মাশরাফি।
২০০৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে প্রথমবারের মতো অধিনায়কত্ব পেয়েছিলেন মাশরাফি। কিন্তু সেবার ওয়ানডে সিরিজ শুরুর আগেই ইনজুরিতে ছিটকে যান মাঠের বাইরে। তবে পরের বছরই ইংল্যান্ড সফরে রঙিন পোশাকে বাংলাদেশ দলকে প্রথমবারের মতো নেতৃত্ব দেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। অধিনায়ক হিসেবে নিজের দ্বিতীয় ম্যাচেই জয়ের স্বাদ নেন মাশরাফি। একই বছর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে হোম সিরিজের আগে ইনজুরির কারণে ছিটকে পড়েন মাশরাফি। দ্বিতীয় দফায় অধিনায়কত্ব পান ২০১৪ সালে। এবার অধিনায়কত্ব পেয়ে বাংলাদেশ দলকে নিয়ে যান নতুন উচ্চতায়। মাশরাফির নেতৃত্বে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে খেলার গৌরব কুড়ায় বাংলাদেশ। দেশের মাটিতে টাইগাররা শক্তিধর পাকিস্তান, ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জিতে নেয় টানা তিন ওয়ানডে সিরিজ। আর ইংল্যান্ডে সর্বশেষ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে কুড়ায় সেমিফাইনালে খেলার গৌরব। দ্বিতীয় দফায় অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর এখন পর্যন্ত ইনজুরির কারণে কোনো ম্যাচ মিস করেননি মাশরাফি। এ সময়ে বাংলাদেশ খেলেছে ৬৪টি ম্যাচ। যার মধ্যে ৬১টিতেই অধিনায়ক ছিলেন মাশরাফি। বাকি তিন ম্যাচ খেলতে পারেননি বিশ্রাম ও স্লো ওভার রেটের কারণে নিষেধাজ্ঞা থাকায়।
অধিনায়ক হিসেবে সর্বাধিক ম্যাচ
খেলোয়াড় ম্যাচ জয় হার
বাশার ৬৯ ২৯ ৪০
মাশরাফি ৬৯* ৩৯ ২৭
সাকিব ৫০ ২৩ ২৬
আশরাফুল ৩৮ ৮ ৩০
মুশফিক ৩৭ ১১ ২৪
২০০৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে প্রথমবারের মতো অধিনায়কত্ব পেয়েছিলেন মাশরাফি। কিন্তু সেবার ওয়ানডে সিরিজ শুরুর আগেই ইনজুরিতে ছিটকে যান মাঠের বাইরে। তবে পরের বছরই ইংল্যান্ড সফরে রঙিন পোশাকে বাংলাদেশ দলকে প্রথমবারের মতো নেতৃত্ব দেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। অধিনায়ক হিসেবে নিজের দ্বিতীয় ম্যাচেই জয়ের স্বাদ নেন মাশরাফি। একই বছর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে হোম সিরিজের আগে ইনজুরির কারণে ছিটকে পড়েন মাশরাফি। দ্বিতীয় দফায় অধিনায়কত্ব পান ২০১৪ সালে। এবার অধিনায়কত্ব পেয়ে বাংলাদেশ দলকে নিয়ে যান নতুন উচ্চতায়। মাশরাফির নেতৃত্বে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে খেলার গৌরব কুড়ায় বাংলাদেশ। দেশের মাটিতে টাইগাররা শক্তিধর পাকিস্তান, ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জিতে নেয় টানা তিন ওয়ানডে সিরিজ। আর ইংল্যান্ডে সর্বশেষ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে কুড়ায় সেমিফাইনালে খেলার গৌরব। দ্বিতীয় দফায় অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর এখন পর্যন্ত ইনজুরির কারণে কোনো ম্যাচ মিস করেননি মাশরাফি। এ সময়ে বাংলাদেশ খেলেছে ৬৪টি ম্যাচ। যার মধ্যে ৬১টিতেই অধিনায়ক ছিলেন মাশরাফি। বাকি তিন ম্যাচ খেলতে পারেননি বিশ্রাম ও স্লো ওভার রেটের কারণে নিষেধাজ্ঞা থাকায়।
অধিনায়ক হিসেবে সর্বাধিক ম্যাচ
খেলোয়াড় ম্যাচ জয় হার
বাশার ৬৯ ২৯ ৪০
মাশরাফি ৬৯* ৩৯ ২৭
সাকিব ৫০ ২৩ ২৬
আশরাফুল ৩৮ ৮ ৩০
মুশফিক ৩৭ ১১ ২৪