দেশ বিদেশ
সিইসিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল
স্টাফ রিপোর্টার
১১ ডিসেম্বর ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:৫৭ পূর্বাহ্ন
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নুরুল হুদাসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। ‘কেন তাদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে ব্যবস্থা নেয়া হবে না’ জানতে চেয়ে জারি করা এ রুলের জবাব দিতে হবে সিইসিসহ ছয়জনকে। প্রশিকার সাবেক চেয়ারম্যান ড. কাজী ফারুক আহমেদের রাজনৈতিক দল ‘ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলন’ এর নিবন্ধন পুনর্বহাল না করা ও মনোনীত প্রার্থীদের মনোনয়ন বাতিল করায় এ রুল জারি করা হয়েছে।
কাজী ফারুক আহমেদের করা আদালত অবমাননার আবেদনের শুনানি শেষে গতকাল বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি আশীষ রঞ্জন দাস সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। গত ৬ই ডিসেম্বর ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলনের সভাপতি কাজী ফারুক আহমেদ, সাধারণ সম্পদক আবদুস সামাদ এবং প্রার্থীদের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মনজিল মোরসেদ সিইসিসহ পাঁচজনের প্রতি লিগ্যাল নোটিশ পাঠান। নোটিশ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদালতের নির্দেশনা অনুসারে ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলনের নিবন্ধন বহাল করে ওয়েবসাইটে নাম প্রকাশ ও নিবন্ধিত দল হিসেবে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়ন গ্রহণে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়। নোটিশের পরেও কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে নিষ্ক্রিয় থাকায় আদালত অবমাননার আবেদন করা হয়।
এর আগে গত ১৬ই অক্টোবর ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলনের নিবন্ধন বাতিল করে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দেয়া চিঠির কার্যকারিতা স্থগিত করেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে দলটির নিবন্ধন বাতিলের সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ ও বাতিল করা হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন আদালত। বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ ওই আদেশ দেন। পরে হাইকোর্টের এ আদেশ নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে পাঠানো হলেও তারা আদেশটি আমলে নেয়নি। ২০০৮ সালের ১৬ই নভেম্বর ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলনকে নিবন্ধন দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। ওই নিবন্ধন বাতিল করে গত ৪ঠা অক্টোবর চিঠি পাঠায় ইসি।
কাজী ফারুক আহমেদের করা আদালত অবমাননার আবেদনের শুনানি শেষে গতকাল বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি আশীষ রঞ্জন দাস সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। গত ৬ই ডিসেম্বর ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলনের সভাপতি কাজী ফারুক আহমেদ, সাধারণ সম্পদক আবদুস সামাদ এবং প্রার্থীদের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মনজিল মোরসেদ সিইসিসহ পাঁচজনের প্রতি লিগ্যাল নোটিশ পাঠান। নোটিশ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদালতের নির্দেশনা অনুসারে ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলনের নিবন্ধন বহাল করে ওয়েবসাইটে নাম প্রকাশ ও নিবন্ধিত দল হিসেবে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়ন গ্রহণে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়। নোটিশের পরেও কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে নিষ্ক্রিয় থাকায় আদালত অবমাননার আবেদন করা হয়।
এর আগে গত ১৬ই অক্টোবর ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলনের নিবন্ধন বাতিল করে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দেয়া চিঠির কার্যকারিতা স্থগিত করেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে দলটির নিবন্ধন বাতিলের সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ ও বাতিল করা হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন আদালত। বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ ওই আদেশ দেন। পরে হাইকোর্টের এ আদেশ নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে পাঠানো হলেও তারা আদেশটি আমলে নেয়নি। ২০০৮ সালের ১৬ই নভেম্বর ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলনকে নিবন্ধন দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। ওই নিবন্ধন বাতিল করে গত ৪ঠা অক্টোবর চিঠি পাঠায় ইসি।