এক্সক্লুসিভ
হাইকোর্টের আদেশের পর ধানের শীষ পেলেন ৩ প্রার্থী
স্টাফ রিপোর্টার
১০ ডিসেম্বর ২০১৮, সোমবার, ২:০৭ পূর্বাহ্ন
হাইকোর্টে রিট করে নির্বাচনে অংশগ্রহণের পথ খোলা বিএনপি নেতাদের মধ্যে তিনজন পেয়েছেন ধানের শীষের টিকিট। তারা হলেনÑ ময়মনসিংহ-১ আসনে আলী আজগর, নীলফামারী-৪ আসনে সৈয়দপুর পৌরসভার মেয়র আমজাদ হোসেন সরকার, দিনাজপুর-৩ আসনে দিনাজপুর সদরের মেয়র সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম। মনোনয়ন প্রত্যাহার না করে থাকলে দলের চূড়ান্ত চিঠি নিয়ে অন্যদের সামনে রয়েছে প্রার্থী হওয়ার সুযোগ।
হাইকোর্টে রিট করে মনোনয়নের বৈধতা ফিরে পাওয়া প্রার্থীদের ব্যাপারে এমন অভিমত জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট বারের সম্পাদক ও বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন। হাইকোর্টের আদেশে যাদের নির্বাচনের পথ খুলবে তাদের ব্যাপারে ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন বলেন, রোববার ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষদিন। ফলে আসন শূন্য না রাখতে বিএনপিসহ সকল দল প্রতিটি আসনে একজনকে চূড়ান্ত চিঠি দিয়েছে। ফলে প্রতিটি আসনে একজন করে প্রার্থী ইতিমধ্যে নির্ধারিত হয়ে গেছে। কিন্তু কিছু প্রার্থী হাইকোর্টে রিট করে আদেশের অপেক্ষায় ছিলেন। তারা নির্ধারিত সময়ে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেননি। এখন দল যদি তাদের মূল প্রার্থী বিবেচনা করে চিঠি দেয় তাহলে কোর্টের অর্ডারসহ সে চিঠি জমা দিয়ে তারা দলের চূড়ান্ত প্রার্থী হতে পারেন। তবে যারা ইতিমধ্যে প্রত্যাহার করে নিয়েছেন তাদের সে সুযোগ থাকবে না।
ব্যারিস্টার খোকন বলেন, হাইকোর্টে যারা রিট করেছেন তাদের মধ্যে কেউ কেউ রয়েছেন যারা নির্বাচন করতে চান এবং দলেরও সবুজ সংকেত রয়েছে। তাদের ক্ষেত্রে হাইকোর্টের রায় সুফল বয়ে আনবে। আর অন্যদের জন্যও এই রায় গুরুত্বপূর্ণ। এ রায়ের মধ্যদিয়ে তারা দল, দলের নেতাকর্মী ও এলাকার ভোটারদের কাছে তাদের সম্মানটুকু ফিরে পাবেন। তাদের শান্ত¡না হবে তারা নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত অযোগ্য ছিলেন না। তাদের যোগ্যতা ছিল, কিন্তু দল অধিকতর যোগ্যকে মনোনয়ন চূড়ান্ত করেছেন। যা তাদের রাজনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। এদিকে মনোনয়ন বাতিলের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট করার পর বিএনপিসহ জাতীয় পার্টি ও স্বতন্ত্র ১১ প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলে নির্বাচন কমিশনের আদেশ স্থগিত করে রুল জারি করেছেন হাইকোর্টের পৃথক বেঞ্চ।
হাইকোর্টে রিট করে মনোনয়নের বৈধতা ফিরে পাওয়া প্রার্থীদের ব্যাপারে এমন অভিমত জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট বারের সম্পাদক ও বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন। হাইকোর্টের আদেশে যাদের নির্বাচনের পথ খুলবে তাদের ব্যাপারে ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন বলেন, রোববার ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষদিন। ফলে আসন শূন্য না রাখতে বিএনপিসহ সকল দল প্রতিটি আসনে একজনকে চূড়ান্ত চিঠি দিয়েছে। ফলে প্রতিটি আসনে একজন করে প্রার্থী ইতিমধ্যে নির্ধারিত হয়ে গেছে। কিন্তু কিছু প্রার্থী হাইকোর্টে রিট করে আদেশের অপেক্ষায় ছিলেন। তারা নির্ধারিত সময়ে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেননি। এখন দল যদি তাদের মূল প্রার্থী বিবেচনা করে চিঠি দেয় তাহলে কোর্টের অর্ডারসহ সে চিঠি জমা দিয়ে তারা দলের চূড়ান্ত প্রার্থী হতে পারেন। তবে যারা ইতিমধ্যে প্রত্যাহার করে নিয়েছেন তাদের সে সুযোগ থাকবে না।
ব্যারিস্টার খোকন বলেন, হাইকোর্টে যারা রিট করেছেন তাদের মধ্যে কেউ কেউ রয়েছেন যারা নির্বাচন করতে চান এবং দলেরও সবুজ সংকেত রয়েছে। তাদের ক্ষেত্রে হাইকোর্টের রায় সুফল বয়ে আনবে। আর অন্যদের জন্যও এই রায় গুরুত্বপূর্ণ। এ রায়ের মধ্যদিয়ে তারা দল, দলের নেতাকর্মী ও এলাকার ভোটারদের কাছে তাদের সম্মানটুকু ফিরে পাবেন। তাদের শান্ত¡না হবে তারা নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত অযোগ্য ছিলেন না। তাদের যোগ্যতা ছিল, কিন্তু দল অধিকতর যোগ্যকে মনোনয়ন চূড়ান্ত করেছেন। যা তাদের রাজনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। এদিকে মনোনয়ন বাতিলের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট করার পর বিএনপিসহ জাতীয় পার্টি ও স্বতন্ত্র ১১ প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলে নির্বাচন কমিশনের আদেশ স্থগিত করে রুল জারি করেছেন হাইকোর্টের পৃথক বেঞ্চ।