প্রথম পাতা
প্রার্থিতা ফিরে পেতে খালেদা জিয়ার রিট
স্টাফ রিপোর্টার
১০ ডিসেম্বর ২০১৮, সোমবার, ১০:৪০ পূর্বাহ্ন
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থিতা ফিরে পেতে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া রিট করেছেন হাইকোর্টে। তিনটি আসনে প্রার্থিতা বাতিল করে নির্বাচন কমিশনের দেয়া সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে এ রিট করা হয়েছে। আজ সোমবার বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবির সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চে এ রিটের শুনানি হবে।
গতকাল খালেদা জিয়ার আইনজীবী এজে মোহাম্মদ আলী রিট আবেদনটি দাখিল করার অনুমতি নেন। পরে বিকালে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিট আবেদনটি দাখিল করা হয়। রিট আবেদনটি দাখিল করেন ব্যারিস্টার নওশাদ জমির।
বিকালে খালেদা জিয়ার আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল সাংবাদিকদের জানান, নির্বাচন কমিশনের আপিল খারিজের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আপিল খারিজ করেছেন। রিটার্নিং কর্মকর্তা আচরণ বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে মনোনয়ন বাতিল করেছে। কারাগারে থেকে তিনি কিভাবে আচরণ বিধি লঙ্ঘন করলেন সেটা বোধগম্য নয়। পরে নির্বাচন কমিশন আপিলেও প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত দিয়েছে। এসব বিষয় রিট আবেদনে চ্যালেঞ্জ করেছি আমরা। তবে রিট আবেদনের যুক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত তিনি জানাননি।
এর আগে গত ৮ই ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশনে আপিলের শুনানির পর সংখ্যাগরিষ্ঠের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ফেনী-১, বগুড়া-৬ ও বগুড়া-৭ আসনের মনোনয়নপত্র বাতিল করে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদার নেতৃত্বে অপর তিন কমিশনার মনোনয়ন বাতিলের পক্ষে রায় দিলেও কমিশনের সদস্য মাহবুব তালুকদার মনোনয়ন বহালের পক্ষে রায় দেন। ফলে সংখ্যাগরিষ্ঠ সিদ্ধান্তে মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায়। গতকাল রিটার্নিং কর্মকর্তার মনোনয়ন বাতিলের সিদ্ধান্ত ও আপিলে নির্বাচন কমিশনের আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদনটি করেন তার আইনজীবীরা।
গতকাল খালেদা জিয়ার আইনজীবী এজে মোহাম্মদ আলী রিট আবেদনটি দাখিল করার অনুমতি নেন। পরে বিকালে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিট আবেদনটি দাখিল করা হয়। রিট আবেদনটি দাখিল করেন ব্যারিস্টার নওশাদ জমির।
বিকালে খালেদা জিয়ার আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল সাংবাদিকদের জানান, নির্বাচন কমিশনের আপিল খারিজের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আপিল খারিজ করেছেন। রিটার্নিং কর্মকর্তা আচরণ বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে মনোনয়ন বাতিল করেছে। কারাগারে থেকে তিনি কিভাবে আচরণ বিধি লঙ্ঘন করলেন সেটা বোধগম্য নয়। পরে নির্বাচন কমিশন আপিলেও প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত দিয়েছে। এসব বিষয় রিট আবেদনে চ্যালেঞ্জ করেছি আমরা। তবে রিট আবেদনের যুক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত তিনি জানাননি।
এর আগে গত ৮ই ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশনে আপিলের শুনানির পর সংখ্যাগরিষ্ঠের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ফেনী-১, বগুড়া-৬ ও বগুড়া-৭ আসনের মনোনয়নপত্র বাতিল করে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদার নেতৃত্বে অপর তিন কমিশনার মনোনয়ন বাতিলের পক্ষে রায় দিলেও কমিশনের সদস্য মাহবুব তালুকদার মনোনয়ন বহালের পক্ষে রায় দেন। ফলে সংখ্যাগরিষ্ঠ সিদ্ধান্তে মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায়। গতকাল রিটার্নিং কর্মকর্তার মনোনয়ন বাতিলের সিদ্ধান্ত ও আপিলে নির্বাচন কমিশনের আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদনটি করেন তার আইনজীবীরা।