এক্সক্লুসিভ
৫ জনের মনোনয়ন গ্রহণের নির্দেশ
স্টাফ রিপোর্টার
১০ ডিসেম্বর ২০১৮, সোমবার, ৯:৪১ পূর্বাহ্ন
পৌরসভার মেয়র পদে থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন বিএনপি দলীয় পাঁচ প্রার্থী। তাদের মনোনয়নপত্র বাতিলের সিদ্ধান্ত স্থগিত করে তা গ্রহণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। তারা হলেন-নীলফামারী-৪ আসনের আমজাদ হোসেন সরকার, দিনাজপুর-৩ আসনের সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম, নীলফামারী-৩ আসনের ফাহমিদ ফয়সাল চৌধুরী, নওগাঁ-৫ আসনের নাজমুল হক এবং পঞ্চগড়-১ আসনে তৌহিদুল ইসলাম।
পৃথক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে গতকাল বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিল সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এ আদেশ দিয়েছেন।
আদালতে রিট আবেদনকারী পাঁচ মেয়রের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. ওবায়দুর রহমান।
আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির পাঁচ প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল করেছিল রিটার্নিং কর্মকর্তা। পরে তা বহাল থাকে আপিলে। তারা মেয়র পদে থাকায় এবং পদটি পৃষ্ঠা ৯ কলাম ৬
লাভজনক দেখিয়ে তাদের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছিল। এর বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট করা হলে তাদের মনোনয়নপত্র গ্রহণ করতে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। একইসঙ্গে মনোনয়ন বাতিলের সিদ্ধান্ত স্থগিত করে রুল জারি করা হয়েছে।
শুনানিতে আমি যুক্তি দেখিয়ে বলেছি ‘পৌরসভা মেয়র বা উপজেলা চেয়ারম্যানের পদ লাভজনক নয়। এ যুক্তির পক্ষে কয়েকটি রায় দেখিয়েছি। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের একটি রায়ে সংসদ সদস্য যারা তাদের পদটিও লাভজনক বলে উল্লেখ করা হয়েছে। সুতরাং আদালতে আমাদের যুক্তি ছিল, সংসদ সদস্যরা লাভজনক পদে থেকে যদি নির্বাচন করতে পারেন তবে পৌরসভার মেয়ররা স্বপদে থেকে কেন নির্বাচন করতে পারবেন না।’
পৃথক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে গতকাল বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিল সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এ আদেশ দিয়েছেন।
আদালতে রিট আবেদনকারী পাঁচ মেয়রের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. ওবায়দুর রহমান।
আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির পাঁচ প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল করেছিল রিটার্নিং কর্মকর্তা। পরে তা বহাল থাকে আপিলে। তারা মেয়র পদে থাকায় এবং পদটি পৃষ্ঠা ৯ কলাম ৬
লাভজনক দেখিয়ে তাদের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছিল। এর বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট করা হলে তাদের মনোনয়নপত্র গ্রহণ করতে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। একইসঙ্গে মনোনয়ন বাতিলের সিদ্ধান্ত স্থগিত করে রুল জারি করা হয়েছে।
শুনানিতে আমি যুক্তি দেখিয়ে বলেছি ‘পৌরসভা মেয়র বা উপজেলা চেয়ারম্যানের পদ লাভজনক নয়। এ যুক্তির পক্ষে কয়েকটি রায় দেখিয়েছি। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের একটি রায়ে সংসদ সদস্য যারা তাদের পদটিও লাভজনক বলে উল্লেখ করা হয়েছে। সুতরাং আদালতে আমাদের যুক্তি ছিল, সংসদ সদস্যরা লাভজনক পদে থেকে যদি নির্বাচন করতে পারেন তবে পৌরসভার মেয়ররা স্বপদে থেকে কেন নির্বাচন করতে পারবেন না।’