শেষের পাতা
শাহ্ মোয়াজ্জেমের গাড়িতে হামলা, ‘গুলি’
সিরাজদিখান (মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধি
৯ ডিসেম্বর ২০১৮, রবিবার, ১০:২৯ পূর্বাহ্ন
মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী শাহ্ মোয়াজ্জেম হোসেনের গাড়িবহরে হামলা ও গুলি চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় ৫টি গাড়ি, ৩টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। এ ঘটনায় শাহ্ মোয়াজ্জেম সহ আহত হন অন্তত ৬ নেতাকর্মী।
গতকাল বিকাল সোয়া ৪টার দিকে শ্রীনগর থেকে সিরাজদিখানের পাথরঘাটা যাওয়ার পথে ঢাকা-মাওয়া সড়কের কুচিয়ামোড়া এলাকায় এ হামলার ঘটনা ঘটে।
সিরাজদিখান উপজেলা বিএনপি সভাপতি আবদুল কুদ্দুস ধীরণ ও সাধারণ সম্পাদক আওলাদ হোসেন জানান, অতর্কিত এই হামলায় শাহ মোয়াজ্জেম ও তার গাড়ির চালকসহ ৬ জন আহত হন। আহতদের কেরানীগঞ্জের আবদুল্লাহপুরের প্রাইভেট হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। গুরুতর আহত রাজিবকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া আহত সম্রাট ইকবাল, ওমর ফারুক, পায়েল, টিপু, মনিরকে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
তবে শাহ মোয়াজ্জেম হালকা আঘাত পেয়েছেন, তিনি পাথরঘাটা এলাকায় আছেন। তারা বলেন- আজ দুপুরে বিএনপির একটি পক্ষ আমাদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে, তারাও হতে পারে। আবার নৌকা-নৌকা, জয়বাংলা স্লোগান দিয়ে হামলা করে। সরকারি দলও এ হামলা করতে পারে। আমরা কাউকে চিনতে পারি নি।
সিরাজদিখান থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ফরিদ উদ্দিন জানান, বিষয়টি শুনেছি, পুলিশ পাঠিয়েছি। তবে ২টি গাড়ি ভাঙচুরের কথা শুনেছি, আহতের খবর পাই নি। তিনি তো একজন সিনিয়র নেতা। গাড়িবহর নিয়ে গেলে তো আচরণবিধি লঙ্ঘন হয়। তবে তাদের দুই গ্রুপের মধ্যে ঝামেলা রয়েছে। এখনো কোনো লিখিত অভিযোগ পাই নি।
গতকাল বিকাল সোয়া ৪টার দিকে শ্রীনগর থেকে সিরাজদিখানের পাথরঘাটা যাওয়ার পথে ঢাকা-মাওয়া সড়কের কুচিয়ামোড়া এলাকায় এ হামলার ঘটনা ঘটে।
সিরাজদিখান উপজেলা বিএনপি সভাপতি আবদুল কুদ্দুস ধীরণ ও সাধারণ সম্পাদক আওলাদ হোসেন জানান, অতর্কিত এই হামলায় শাহ মোয়াজ্জেম ও তার গাড়ির চালকসহ ৬ জন আহত হন। আহতদের কেরানীগঞ্জের আবদুল্লাহপুরের প্রাইভেট হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। গুরুতর আহত রাজিবকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া আহত সম্রাট ইকবাল, ওমর ফারুক, পায়েল, টিপু, মনিরকে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
তবে শাহ মোয়াজ্জেম হালকা আঘাত পেয়েছেন, তিনি পাথরঘাটা এলাকায় আছেন। তারা বলেন- আজ দুপুরে বিএনপির একটি পক্ষ আমাদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে, তারাও হতে পারে। আবার নৌকা-নৌকা, জয়বাংলা স্লোগান দিয়ে হামলা করে। সরকারি দলও এ হামলা করতে পারে। আমরা কাউকে চিনতে পারি নি।
সিরাজদিখান থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ফরিদ উদ্দিন জানান, বিষয়টি শুনেছি, পুলিশ পাঠিয়েছি। তবে ২টি গাড়ি ভাঙচুরের কথা শুনেছি, আহতের খবর পাই নি। তিনি তো একজন সিনিয়র নেতা। গাড়িবহর নিয়ে গেলে তো আচরণবিধি লঙ্ঘন হয়। তবে তাদের দুই গ্রুপের মধ্যে ঝামেলা রয়েছে। এখনো কোনো লিখিত অভিযোগ পাই নি।