খেলা
নড়াইল এক্সপ্রেসের ‘২০০’
স্পোর্টস রিপোর্টার
৯ ডিসেম্বর ২০১৮, রবিবার, ৯:৩৭ পূর্বাহ্ন
নড়াইল এক্সপ্রেস! এই নামেই তাকে চিনেন বাংলাদেশের ক্রিকেট ভক্তরা। সেই ২০০১-এ চট্টগ্রামের এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে শুরু তার আন্তর্জাতিক ওয়ানডেতে পথচলা। এরপর থেকে মাশরাফি বিন মুর্তজা চলেছেন এক্সপ্রেস ট্রেনের গতিতেই। এই পেসারকে ইনজুরির কারণে বেশ কয়েকবার থামতে হয়েছে। ২০১১ বিশ্বকাপ দল থেকে বাদও পড়েছিলেন দেশের মাটিতে। অনেকেই ভেবেছিলেন হয়তো হারিয়ে যাবেন! কিন্তু আজ দেশের হয়ে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে ‘নড়াইল এক্সপ্রেস’ ছুঁয়ে ফেলবেন ২০০ ওয়ানডে ম্যাচের মাইলফলক। ১৮ বছরের ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত খেলেছেন ১৯৯ ম্যাচ। তার পরেই আছেন ১৯৫ ম্যাচ খেলা মুশফিকুর রহীম। তবে এমন মাইলফলক কখনো মাশরাফির আবেগকে স্পর্শ করে না। যদিও দেশের হয়ে এত ম্যাচ খেলতে পারার অনুভূতিটা তার কাছে অন্যরকম। যদিও তার মনেই ছিল না ম্যাচের আগের দিনও। তবে সংবাদ সম্মেলনে জেনে কিছুটা হলেও ভাসলেন আবেগে। তিনি বলেন, ‘ধন্যবাদ, মনে করার জন্য। আমার আসলে খেয়াল ছিল না। আগেও বলেছি এগুলো আমাকে স্পর্শ করে না। আমার কাছে এসব গুরুত্বপূর্ণ না। গুরুত্বপূর্ণ হল জেতা। এইদিক থেকে ভালো লাগছে যে, ২০০ ম্যাচের কথা মনে পড়লে ভালো লাগবে একটা সময়।’
অভিষেকের পর থেকে এই পেস বোলার মুখোমুখি হয়েছেন নানা প্রতিকূলতার। তবে এগিয়ে গেছেন কোনো বাধা না মেনে। ২০১৪-তে ইনজুরির রাহু থেকে মুক্তি পেয়ে ফের দলের নেতৃত্ব বুঝে নেন। ওয়ানডে ক্রিকেটে তার হাত ধরেই শুরু হয় টাইগারদের অন্যরকম পথ চলা। সীমিত ওভারের ফরম্যাটে তার নেতৃত্বে ঘরে বাইরে শুরু হয় সাফল্যের যাত্রা। বিশ্বের সব বড় দলই বাংলাদেশকে নিয়ে ওয়ানডে ফরমেটে এখন সমীহ করতে বাধ্য। বিশেষ করে ২০১৫ বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনাল ও ২০১৭ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সেমিফাইনালে দলকে পৌঁছে দেয়ার নায়কও তিনি। এক কথায় দেশের সেরা অধিনায়ক। তবে দেশের মাটিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষেই হতে পারে তার শেষ সিরিজ। এরই মধ্যে তিনি জানিয়েছেন ২০১৯ বিশ্বকাপের পর বিদায় জানাতে পারেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে। তবে তার আগে এই সিরিজের শুরুতে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ডাবল সেঞ্চুরির ম্যাচকে অর্জনই মনে করেন। তিনি বলেন, ‘এটাও একটা অর্জন। ওই জায়গা থেকে ভালো লাগবে। তবে কালকের ম্যাচের উপর এর গুরুত্ব একেবারেই নেই। এটা চিন্তা করে খেলার সুযোগই নেই। কালকের ম্যাচটা এদিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ যে, আমাদের জিততে হবে, এটাই।’
মাশরাফি ও মুশফিকের পর বাংলাদেশের হয়ে দেড়শ ম্যাচ খেলা ক্রিকেটার আছেন আরো চার জন। এর মধ্যে ১৯২ ম্যাচ খেলেছেন সাকিব আল হাসান। আর তামিম ইকবাল ১৮৩, মোহাম্মদ আশরাফুল ১৭৫, মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ১৬৫, আব্দুর রাজ্জাক ১৫৩ ম্যাচ খেলেছেন।
অভিষেকের পর থেকে এই পেস বোলার মুখোমুখি হয়েছেন নানা প্রতিকূলতার। তবে এগিয়ে গেছেন কোনো বাধা না মেনে। ২০১৪-তে ইনজুরির রাহু থেকে মুক্তি পেয়ে ফের দলের নেতৃত্ব বুঝে নেন। ওয়ানডে ক্রিকেটে তার হাত ধরেই শুরু হয় টাইগারদের অন্যরকম পথ চলা। সীমিত ওভারের ফরম্যাটে তার নেতৃত্বে ঘরে বাইরে শুরু হয় সাফল্যের যাত্রা। বিশ্বের সব বড় দলই বাংলাদেশকে নিয়ে ওয়ানডে ফরমেটে এখন সমীহ করতে বাধ্য। বিশেষ করে ২০১৫ বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনাল ও ২০১৭ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সেমিফাইনালে দলকে পৌঁছে দেয়ার নায়কও তিনি। এক কথায় দেশের সেরা অধিনায়ক। তবে দেশের মাটিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষেই হতে পারে তার শেষ সিরিজ। এরই মধ্যে তিনি জানিয়েছেন ২০১৯ বিশ্বকাপের পর বিদায় জানাতে পারেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে। তবে তার আগে এই সিরিজের শুরুতে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ডাবল সেঞ্চুরির ম্যাচকে অর্জনই মনে করেন। তিনি বলেন, ‘এটাও একটা অর্জন। ওই জায়গা থেকে ভালো লাগবে। তবে কালকের ম্যাচের উপর এর গুরুত্ব একেবারেই নেই। এটা চিন্তা করে খেলার সুযোগই নেই। কালকের ম্যাচটা এদিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ যে, আমাদের জিততে হবে, এটাই।’
মাশরাফি ও মুশফিকের পর বাংলাদেশের হয়ে দেড়শ ম্যাচ খেলা ক্রিকেটার আছেন আরো চার জন। এর মধ্যে ১৯২ ম্যাচ খেলেছেন সাকিব আল হাসান। আর তামিম ইকবাল ১৮৩, মোহাম্মদ আশরাফুল ১৭৫, মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ১৬৫, আব্দুর রাজ্জাক ১৫৩ ম্যাচ খেলেছেন।