দেশ বিদেশ
সমর্থকদের হাজির করে প্রার্থিতা ফিরে পেলেন জামায়াত নেতা
স্টাফ রিপোর্টার
৭ ডিসেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ১০:৩৩ পূর্বাহ্ন
গাইবান্ধা-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জামায়াত নেতা আবদুর রহিম নির্বাচন কমিশনে ১০ সমর্থককে হাজির করে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। গতকাল বিকালে কমিশনে শুনানি চলাকালে আবদুর রহিমের পক্ষ থেকে জানানো হয়, যে সমর্থকদের জটিলতায় মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে তাদের নির্বাচন কমিশনে হাজির করা হয়েছে। এসময় ইসির পক্ষ থেকে সমর্থকদের হাজির করতে বলা হয়। পরে পুলিশের সহায়তায় তাদের এজলাসে হাজির করা হলে তাদের যাচাই করে কমিশন আবদুর রহিমের মনোনয়ন বৈধ বলে ঘোষণা দেয়।
প্রার্থী আবদুর রহিম তার সমর্থক আনিসুর রহমান (১), আমিরুল ইসলাম, আনিসুর রহমান (২), শাহরিয়ার প্রধান, সাজেদা বেগম, ফজলুল হক, আশরাফুল ইসলাম, মোছা. লাবণী বেগম, শফিকুল ইসলাম ও মো. জুয়েল সরকার নামের ১০ ভোটারকে নির্বাচন কমিশনে হাজির করেন। প্রার্থীর পক্ষে তার আইনজীবী কামাল হোসেনসহ কয়েকজন যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন। এসময় আইনজীবীরা বলেন, রিটার্র্নিং কর্মকর্তা দ্বৈবচয়নের ভিত্তিতে ১০ জন ভোটারের স্বাক্ষর যাচাই বাছাই করে গরমিল পেয়েছেন মর্মে প্রার্থিতা বাতিল করেছেন। কিন্তু ওই দশজনের কোনো গরমিল নেই। আমরা গাইবান্ধার প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে ১০ জনকেই কমিশনে হাজির করেছি। তারা নিচে আছেন। নিরাপত্তা কর্মীরা উপরে আপিল শুনানিতে তাদের আসতে দেননি। আপিল আদালত চাইলে আমরা তাদের হাজির করতে পারি। এসময় প্রধান নির্বাচন কমিশনসহ অন্য কমিশনাররা আবদুর রহিমের সমর্থকদের ওপরে আনার জন্য নির্দেশ দেন। পরে পুলিশের সহায়তায় তাদের কমিশনের ১০ তলায় অবস্থিত আপিল শুনানিস্থলে হাজির করে স্বাক্ষর ও জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই বাছাই করা হয়। তদন্ত কর্মকর্তা সনজিৎ যাচাই বাছাই করে রিপোর্ট পেশ করেন। পরে আপিল বিভাগ আবদুর রহিমের প্রার্থিতা বৈধ বলে ঘোষণা দেন।
রায় ঘোষণার পরে মানবজমিনকে প্রার্থী আবদুর রহিম বলেন, আমরা জানতাম শুনানিতে এই দশজনকে লাগবে। তাই আগে থেকেই রেডি রেখেছিলাম। তাদের আসতে বললে গতকাল রাতের গাড়িতে ঢাকায় আসেন। তিনি বলেন, ব্যতিক্রমী এ ঘটনার মধ্যদিয়ে আমি প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছি।
আবদুর রহিমের পক্ষে সাক্ষ্য দিতে আসা সাজেদা বেগম মানবজমিনকে বলেন, আমরা রাতের গাড়িতে ঢাকায় আসছি। সকাল ৮টার দিকে পৌঁছেছি। এর পর এখানে এসে নিচে বসে ছিলাম সারাদিন। তিনি বলেন, আবদুর রহিম হুজুরকে ভোট দেবো। তিনি স্বতন্ত্র হয়ে দাঁড়িয়েছেন। তার জন্য আমি স্বাক্ষর দিয়েছি। কিন্তু বাতিল হওয়ায় আজ ঢাকায় এসেছি। আনিসুর রহমান নামের অপর এক ভোটার বলেন, আমাদের প্রার্থী স্বতন্ত্র। কোনো দলের মার্কা এখনো নেই। তিনি ভালো মানুষ। তাই তাকে ভোট দেবো।
প্রার্থী আবদুর রহিম তার সমর্থক আনিসুর রহমান (১), আমিরুল ইসলাম, আনিসুর রহমান (২), শাহরিয়ার প্রধান, সাজেদা বেগম, ফজলুল হক, আশরাফুল ইসলাম, মোছা. লাবণী বেগম, শফিকুল ইসলাম ও মো. জুয়েল সরকার নামের ১০ ভোটারকে নির্বাচন কমিশনে হাজির করেন। প্রার্থীর পক্ষে তার আইনজীবী কামাল হোসেনসহ কয়েকজন যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন। এসময় আইনজীবীরা বলেন, রিটার্র্নিং কর্মকর্তা দ্বৈবচয়নের ভিত্তিতে ১০ জন ভোটারের স্বাক্ষর যাচাই বাছাই করে গরমিল পেয়েছেন মর্মে প্রার্থিতা বাতিল করেছেন। কিন্তু ওই দশজনের কোনো গরমিল নেই। আমরা গাইবান্ধার প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে ১০ জনকেই কমিশনে হাজির করেছি। তারা নিচে আছেন। নিরাপত্তা কর্মীরা উপরে আপিল শুনানিতে তাদের আসতে দেননি। আপিল আদালত চাইলে আমরা তাদের হাজির করতে পারি। এসময় প্রধান নির্বাচন কমিশনসহ অন্য কমিশনাররা আবদুর রহিমের সমর্থকদের ওপরে আনার জন্য নির্দেশ দেন। পরে পুলিশের সহায়তায় তাদের কমিশনের ১০ তলায় অবস্থিত আপিল শুনানিস্থলে হাজির করে স্বাক্ষর ও জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই বাছাই করা হয়। তদন্ত কর্মকর্তা সনজিৎ যাচাই বাছাই করে রিপোর্ট পেশ করেন। পরে আপিল বিভাগ আবদুর রহিমের প্রার্থিতা বৈধ বলে ঘোষণা দেন।
রায় ঘোষণার পরে মানবজমিনকে প্রার্থী আবদুর রহিম বলেন, আমরা জানতাম শুনানিতে এই দশজনকে লাগবে। তাই আগে থেকেই রেডি রেখেছিলাম। তাদের আসতে বললে গতকাল রাতের গাড়িতে ঢাকায় আসেন। তিনি বলেন, ব্যতিক্রমী এ ঘটনার মধ্যদিয়ে আমি প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছি।
আবদুর রহিমের পক্ষে সাক্ষ্য দিতে আসা সাজেদা বেগম মানবজমিনকে বলেন, আমরা রাতের গাড়িতে ঢাকায় আসছি। সকাল ৮টার দিকে পৌঁছেছি। এর পর এখানে এসে নিচে বসে ছিলাম সারাদিন। তিনি বলেন, আবদুর রহিম হুজুরকে ভোট দেবো। তিনি স্বতন্ত্র হয়ে দাঁড়িয়েছেন। তার জন্য আমি স্বাক্ষর দিয়েছি। কিন্তু বাতিল হওয়ায় আজ ঢাকায় এসেছি। আনিসুর রহমান নামের অপর এক ভোটার বলেন, আমাদের প্রার্থী স্বতন্ত্র। কোনো দলের মার্কা এখনো নেই। তিনি ভালো মানুষ। তাই তাকে ভোট দেবো।