দেশ বিদেশ
জাতীয় আয়ে শিল্পখাতের অবদান ৩৩.৭১ শতাংশ: শিল্পমন্ত্রী
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
৭ ডিসেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ১০:৩৩ পূর্বাহ্ন
বর্তমানে জাতীয় আয়ে শিল্পখাতের অবদান দাঁড়িয়েছে ৩৩.৭১ শতাংশ। তা গত ২০০৭-০৮ অর্থবছরে ছিল ১৭.৭৭ শতাংশ। আমাদের মাথাপিছু আয় বর্তমানে ১৭৫১ ডলার। ২০০৮ সালে এ আয় ৯৫৭ ডলার ছিল। গতকাল শিল্প মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু এসব তথ্য জানান।
গত পাঁচ বছরে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সাফল্য সম্পর্কে অবহিত করতে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে শিল্পমন্ত্রী জানান, ২০০৭-০৮ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ছিল ১৪.১১ বিলিয়ন ডলার। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬.৬৭ বিলিয়ন ডলার। শুধুমাত্র বিসিক শিল্প নগরীর রপ্তানি ইউনিটগুলোতেই বছরে ২৫ হাজার ২৪২ কোটি টাকার পণ্য উৎপাদন করা হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রী। এ সময় গত পাঁচ বছরে দেশের কোথাও সারের কোনো সংকট হয়নি বলেও দাবি করেন মন্ত্রী। মন্ত্রী জানান, রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে থাকা লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং, প্লাস্টিক, কেমিক্যাল ও মুদ্রণ শিল্পের জন্য আলাদা শিল্প নগরী স্থাপনের কাজ চলছে। বিসিকের ৬৪টি শিল্প সহায়ক কেন্দ্রের মাধ্যমে গত পাঁচ বছরে ৩০ হাজার জন, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মাধ্যমে সাত হাজার ২৩৭ জন, নকশা কেন্দ্রের মাধ্যমে দুই হাজার ৩০১ জন এবং দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের মাধ্যমে ৯ হাজার ৭২৮ জন উদ্যোক্তাকে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে শিল্পমন্ত্রী জানান, দেশে বর্তমানে এক লাখ ২৫ হাজার ক্ষুদ্র শিল্প ও সাড়ে আট লাখেরও বেশি কুটির শিল্প রয়েছে। ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পখাতে এ পর্যন্ত ৩৮ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। গত পাঁচ বছরে বিসিকের আওতায় সরকারিভাবে ১৫.৫০ টন ও বেসরকারিভাবে প্রায় ৩ হাজার টন মধু উৎপাদিত হয়েছে। একই সময় বিসিকের আওতায় ১০০ লাখ টন লবণ উৎপাদন করা হয়েছে। কেরু চিনি শিল্পে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত জৈব সার ?‘সোনার দানা’ ইতিমধ্যে ডিলারদের মাধ্যমে বাজারজাত করা হচ্ছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, সরকার আখচাষীদের স্বার্থে আখের দাম বাড়িয়েছে। ২০১৪ সালে যেখানে মণপ্রতি আখের দাম ছিল ১০০ টাকা, সেখানে ২০১৮ সালে তা বাড়িয়ে ১৪০ টাকা করা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে শিল্প মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব আবদুল হালিম, অতিরিক্ত সচিব পরাগসহ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
গত পাঁচ বছরে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সাফল্য সম্পর্কে অবহিত করতে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে শিল্পমন্ত্রী জানান, ২০০৭-০৮ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ছিল ১৪.১১ বিলিয়ন ডলার। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬.৬৭ বিলিয়ন ডলার। শুধুমাত্র বিসিক শিল্প নগরীর রপ্তানি ইউনিটগুলোতেই বছরে ২৫ হাজার ২৪২ কোটি টাকার পণ্য উৎপাদন করা হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রী। এ সময় গত পাঁচ বছরে দেশের কোথাও সারের কোনো সংকট হয়নি বলেও দাবি করেন মন্ত্রী। মন্ত্রী জানান, রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে থাকা লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং, প্লাস্টিক, কেমিক্যাল ও মুদ্রণ শিল্পের জন্য আলাদা শিল্প নগরী স্থাপনের কাজ চলছে। বিসিকের ৬৪টি শিল্প সহায়ক কেন্দ্রের মাধ্যমে গত পাঁচ বছরে ৩০ হাজার জন, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মাধ্যমে সাত হাজার ২৩৭ জন, নকশা কেন্দ্রের মাধ্যমে দুই হাজার ৩০১ জন এবং দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের মাধ্যমে ৯ হাজার ৭২৮ জন উদ্যোক্তাকে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে শিল্পমন্ত্রী জানান, দেশে বর্তমানে এক লাখ ২৫ হাজার ক্ষুদ্র শিল্প ও সাড়ে আট লাখেরও বেশি কুটির শিল্প রয়েছে। ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পখাতে এ পর্যন্ত ৩৮ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। গত পাঁচ বছরে বিসিকের আওতায় সরকারিভাবে ১৫.৫০ টন ও বেসরকারিভাবে প্রায় ৩ হাজার টন মধু উৎপাদিত হয়েছে। একই সময় বিসিকের আওতায় ১০০ লাখ টন লবণ উৎপাদন করা হয়েছে। কেরু চিনি শিল্পে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত জৈব সার ?‘সোনার দানা’ ইতিমধ্যে ডিলারদের মাধ্যমে বাজারজাত করা হচ্ছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, সরকার আখচাষীদের স্বার্থে আখের দাম বাড়িয়েছে। ২০১৪ সালে যেখানে মণপ্রতি আখের দাম ছিল ১০০ টাকা, সেখানে ২০১৮ সালে তা বাড়িয়ে ১৪০ টাকা করা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে শিল্প মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব আবদুল হালিম, অতিরিক্ত সচিব পরাগসহ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।