দেশ বিদেশ
দুদক কর্মকর্তাকে হাইকোর্টের ভর্ৎসনা
স্টাফ রিপোর্টার
৭ ডিসেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ১০:৩২ পূর্বাহ্ন
নোটিশ দেয়ার দিনই এক কলেজ অধ্যক্ষকে হাজির হতে বলায় দুদকের উপসহকারী পরিচালক মো. আল-আমীনকে ভর্ৎসনা করেছেন হাইকোর্ট। তাকে দায়িত্ব পালনে আরো সতর্ক হতে বলে আদালত বলেছেন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। যতদিন চাকরিতে থাকবেন ততদিন জনগণের সার্ভেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
গতকাল বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলম সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন।
ভোলা সদর থানার ইলিশা ইসলামিয়া মডেল কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিনকে দুদকে হাজির হতে যেদিন নোটিশ দেন সেদিনই তাকে হাজির হতে বলেছিলেন দুদকের ওই কর্মকর্তা। আদালতে দুদকের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন একেএম ফজলুল হক। অধ্যক্ষের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিনউদ্দিন মানিক। জাল সনদ দিয়ে চাকরি নেয়ার মাধ্যমে চার কোটি ৫৮ লাখ ৮০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গত ১১ই ফেব্রুয়ারি দুদক ওই অধ্যক্ষকে নোটিশ দেয়। নোটিশে সেদিনই তাকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ তার কাছে হাজির হতে বলা হয়। এ অবস্থায় নোটিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন করেন ওই অধ্যক্ষ। রিট আবেদনে বলা হয়, এর আগে জনৈক সালাউদ্দিন অধ্যক্ষের বিএ পরীক্ষার সনদ জাল এবং ৪৮ লাখ ৯৪ হাজার ৩শ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০০৭ সালের ১৪ই মে ভোলা সদর থানায় মামলা করেন। এ মামলায় সিআইডি তদন্ত শেষে অধ্যক্ষ মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিনকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিয়ে আদালতে চূড়ান্ত রিপোর্ট দাখিল করে। এ অবস্থায় দুদক একই বিষয়ে তাকে নোটিশ দিয়েছে। এ রিট আবেদনে হাইকোর্ট গত ২৮শে ফেব্রুয়ারি নোটিশের কার্যকারিতা স্থগিত করেন ও রুল জারি করেন। এ রুলের ওপর শুনানিকালে গত ১৫ই নভেম্বর এক আদেশে দুদকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে তলব করেন। এ আদেশে গতকাল মামলার নথিসহ দুদক কর্মকর্তা হাজির হলে হাইকোর্ট এসব কথা বলেন।
গতকাল বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলম সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন।
ভোলা সদর থানার ইলিশা ইসলামিয়া মডেল কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিনকে দুদকে হাজির হতে যেদিন নোটিশ দেন সেদিনই তাকে হাজির হতে বলেছিলেন দুদকের ওই কর্মকর্তা। আদালতে দুদকের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন একেএম ফজলুল হক। অধ্যক্ষের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিনউদ্দিন মানিক। জাল সনদ দিয়ে চাকরি নেয়ার মাধ্যমে চার কোটি ৫৮ লাখ ৮০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গত ১১ই ফেব্রুয়ারি দুদক ওই অধ্যক্ষকে নোটিশ দেয়। নোটিশে সেদিনই তাকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ তার কাছে হাজির হতে বলা হয়। এ অবস্থায় নোটিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন করেন ওই অধ্যক্ষ। রিট আবেদনে বলা হয়, এর আগে জনৈক সালাউদ্দিন অধ্যক্ষের বিএ পরীক্ষার সনদ জাল এবং ৪৮ লাখ ৯৪ হাজার ৩শ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০০৭ সালের ১৪ই মে ভোলা সদর থানায় মামলা করেন। এ মামলায় সিআইডি তদন্ত শেষে অধ্যক্ষ মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিনকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিয়ে আদালতে চূড়ান্ত রিপোর্ট দাখিল করে। এ অবস্থায় দুদক একই বিষয়ে তাকে নোটিশ দিয়েছে। এ রিট আবেদনে হাইকোর্ট গত ২৮শে ফেব্রুয়ারি নোটিশের কার্যকারিতা স্থগিত করেন ও রুল জারি করেন। এ রুলের ওপর শুনানিকালে গত ১৫ই নভেম্বর এক আদেশে দুদকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে তলব করেন। এ আদেশে গতকাল মামলার নথিসহ দুদক কর্মকর্তা হাজির হলে হাইকোর্ট এসব কথা বলেন।