শেষের পাতা
তিন আসনে লড়াইয়ে ফিরলো বিএনপি
স্টাফ রিপোর্টার
৭ ডিসেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ১০:৩০ পূর্বাহ্ন
আপিল শুনানিতে মনোনয়নপত্র বৈধ হওয়ায় ৩টি আসনে লড়াইয়ে ফিরেছে বিএনপি। মনোনয়ন বাছাইয়ের সময় ওই তিন আসনে বিএনপির সব প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায়। আসনগুলোতে বিএনপির একাধিক প্রার্থী ছিল। বগুড়া-৭ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ মোট তিনজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। কিন্তু বাছাইয়ের সময় তিনটি মনোনয়নপত্রই বাতিল হয়ে যায়। বিএনপির অন্য দুই প্রার্থী ছিলেন সরকার বাদল ও মোরশেদ মিল্টন।
তাদের মধ্যে গতকাল আপিল শুনানিতে মোরশেদ মিল্টনের মনোনয়ন বৈধতা পায়। ঢাকা-১ আসনে ফাহিমা ইসলাম জুবলি ও খন্দকার আবু আশফাকের মনোনয়নপত্র বাতিল করেছিলেন সেখানকার রিটার্নিং অফিসার। আয়কর রিটার্ন দাখিল না করা ও দলীয় মনোনয়ন না থাকায় জুবলীর প্রার্থিতা বাতিল হয়। অন্যদিকে উপজেলা চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ কার্যকর না হওয়ায় মনোনয়ন বাতিল হয় আবু আশফাকের। গতকাল ইসির আপিল শুনানিতে প্রার্থিতা ফিরে পান তিনি।
মানিকগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী ছিলেন মঈনুল ইসলাম খান ও আবিদুর রহমান খান। মনোনয়নের চিঠিতে দলের মহাসচিবের দেয়া স্বাক্ষরে গরমিল থাকায় মঈনুলের প্রার্থিতা বাতিল হয়। আর উপজেলা চেয়ারম্যান পদ ছাড়ার পর পদত্যাগপত্র গৃহীত না হওয়ায় মনোনয়ন বাতিল হয় আবিদুরের। গতকাল ইসির আপিল শুনানিতে আবিদুরের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়।
গত ২৮শে নভেম্বর ছিল একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন জমার শেষ দিন। ২রা ডিসেম্বর মনোনয়ন বাছাই অনুষ্ঠিত হয়। বাছাইয়ে তিন আসনে প্রার্থীশূন্য হয়ে পড়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। রিটার্নিং অফিসারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ৩ হতে ৫ই ডিসেম্বর প্রার্থীরা ইসিতে আপিল করেন।
তাদের মধ্যে গতকাল আপিল শুনানিতে মোরশেদ মিল্টনের মনোনয়ন বৈধতা পায়। ঢাকা-১ আসনে ফাহিমা ইসলাম জুবলি ও খন্দকার আবু আশফাকের মনোনয়নপত্র বাতিল করেছিলেন সেখানকার রিটার্নিং অফিসার। আয়কর রিটার্ন দাখিল না করা ও দলীয় মনোনয়ন না থাকায় জুবলীর প্রার্থিতা বাতিল হয়। অন্যদিকে উপজেলা চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ কার্যকর না হওয়ায় মনোনয়ন বাতিল হয় আবু আশফাকের। গতকাল ইসির আপিল শুনানিতে প্রার্থিতা ফিরে পান তিনি।
মানিকগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী ছিলেন মঈনুল ইসলাম খান ও আবিদুর রহমান খান। মনোনয়নের চিঠিতে দলের মহাসচিবের দেয়া স্বাক্ষরে গরমিল থাকায় মঈনুলের প্রার্থিতা বাতিল হয়। আর উপজেলা চেয়ারম্যান পদ ছাড়ার পর পদত্যাগপত্র গৃহীত না হওয়ায় মনোনয়ন বাতিল হয় আবিদুরের। গতকাল ইসির আপিল শুনানিতে আবিদুরের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়।
গত ২৮শে নভেম্বর ছিল একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন জমার শেষ দিন। ২রা ডিসেম্বর মনোনয়ন বাছাই অনুষ্ঠিত হয়। বাছাইয়ে তিন আসনে প্রার্থীশূন্য হয়ে পড়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। রিটার্নিং অফিসারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ৩ হতে ৫ই ডিসেম্বর প্রার্থীরা ইসিতে আপিল করেন।