বাংলারজমিন
মৌলভীবাজার-২
নৌকাকে বিজয়ী করতে ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপ
কুলাউড়া (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
৭ ডিসেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ৯:৪০ পূর্বাহ্ন
মৌলভীবাজার-২ কুলাউড়া আসনে দীর্ঘদিন থেকে দ্বিধাবিভক্ত আওয়ামী লীগ। তবে আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকাকে বিজয়ী করতে উভয় গ্রুপ তাদের সর্বস্ব দিয়ে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। শুধু তাই নয়, নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী ১১ জন প্রার্থীও নৌকার পক্ষে কাজ করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন। জানা যায়, প্রায় ১০ বছর থেকে কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগে দুটি ধারা বিদ্যমান। বিগত দিনে স্ব স্ব ব্যানারে দলীয় কার্যক্রম পরিচালিত করে আসছে তারা। কিন্তু একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দুটি গ্রুপ নৌকার পক্ষে কাজ করার ক্ষেত্রে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিবদমান দুই গ্রুপের নেতৃত্বে রয়েছেন কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রেনু ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক একেএম সফি আহমদ সলমান।
৫ই ডিসেম্বর সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রেনুর নেতৃত্বাধীন অংশ স্থানীয় একটি কমিউনিটি সেন্টারে বর্ধিত কর্মিসভার আয়োজন করে। সেই কর্মিসভায় মৌলভীবাজার জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সেখানে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী কুলাউড়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আ স ম কামরুল ইসলাম, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, সিলেট বিএমএর সভাপতি ডা. রুকন উদ্দিন আহমেদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অধ্যক্ষ আব্দুর রউফ, যুগ্ম সম্পাদক আবদুল মুক্তাদির তোফায়েল ও লন্ডন মহানগর আওয়ামী লীগের নেতা সাংবাদিক কামাল হাসান বক্তব্য দেন। সভায় মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ আওয়ামী লীগ ও সকল অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের এক শীর্ষ নেতা জানান, সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রেনু ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক একেএম সফি আহমদ সলমানের মধ্যকার বিরোধটি নিষ্পত্তির চেষ্টা চলছে। এছাড়াও নৌকার জন্য সকল ভেদাভেদ ভুলে আওয়ামী লীগের উভয় অংশসহ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা মাঠে সক্রিয় হওয়ায় পাল্টে যাচ্ছে ভোটের চিত্র। দলের মনোনয়ন প্রত্যাশী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রেনু বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা কার হাতে নৌকা তুলে দিয়েছেন সেটা বড় বিষয় নয়। আমরা নৌকাকে বিজয়ী করে শেখ হাসিনাকে আসনটি উপহার দিতে চাই, এটাই আমাদের মূল লক্ষ্য।
দলের আরেক মনোনয়ন প্রত্যাশী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক একেএম সফি আহমদ সলমান বলেন, নৌকার কান্ডারিকে সেটা মুখ্য নয়। নৌকাকে বিজয়ী করাই প্রথম এবং প্রধান কাজ। তিনি বুধবার রাতে অনুষ্ঠিত এক জরুরি কর্মিসভায় সব নেতাকর্মীদের নৌকার পক্ষে কাজ করার নির্দেশনা দেন। এসময় উপস্থিত নেতাকর্মীরা মাঠে নেমে কাজ করে নৌকাকে বিজয়ী করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
এদিকে উপজেলা আওয়ামী লীগের দুটি সভাতেই উপস্থিত হয়ে বক্তব্য দেন বিকল্পধারা বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য, মহাজোট প্রার্থী এমএম শাহীন। আওয়ামী লীগের দুটি অংশই তাকে স্বাগত জানিয়েছে। ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন মাঠে নামাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন তৃণমূলের নেতাকর্মীসহ শাহীন অনুসারীরা।
৫ই ডিসেম্বর সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রেনুর নেতৃত্বাধীন অংশ স্থানীয় একটি কমিউনিটি সেন্টারে বর্ধিত কর্মিসভার আয়োজন করে। সেই কর্মিসভায় মৌলভীবাজার জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সেখানে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী কুলাউড়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আ স ম কামরুল ইসলাম, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, সিলেট বিএমএর সভাপতি ডা. রুকন উদ্দিন আহমেদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অধ্যক্ষ আব্দুর রউফ, যুগ্ম সম্পাদক আবদুল মুক্তাদির তোফায়েল ও লন্ডন মহানগর আওয়ামী লীগের নেতা সাংবাদিক কামাল হাসান বক্তব্য দেন। সভায় মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ আওয়ামী লীগ ও সকল অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের এক শীর্ষ নেতা জানান, সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রেনু ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক একেএম সফি আহমদ সলমানের মধ্যকার বিরোধটি নিষ্পত্তির চেষ্টা চলছে। এছাড়াও নৌকার জন্য সকল ভেদাভেদ ভুলে আওয়ামী লীগের উভয় অংশসহ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা মাঠে সক্রিয় হওয়ায় পাল্টে যাচ্ছে ভোটের চিত্র। দলের মনোনয়ন প্রত্যাশী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রেনু বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা কার হাতে নৌকা তুলে দিয়েছেন সেটা বড় বিষয় নয়। আমরা নৌকাকে বিজয়ী করে শেখ হাসিনাকে আসনটি উপহার দিতে চাই, এটাই আমাদের মূল লক্ষ্য।
দলের আরেক মনোনয়ন প্রত্যাশী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক একেএম সফি আহমদ সলমান বলেন, নৌকার কান্ডারিকে সেটা মুখ্য নয়। নৌকাকে বিজয়ী করাই প্রথম এবং প্রধান কাজ। তিনি বুধবার রাতে অনুষ্ঠিত এক জরুরি কর্মিসভায় সব নেতাকর্মীদের নৌকার পক্ষে কাজ করার নির্দেশনা দেন। এসময় উপস্থিত নেতাকর্মীরা মাঠে নেমে কাজ করে নৌকাকে বিজয়ী করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
এদিকে উপজেলা আওয়ামী লীগের দুটি সভাতেই উপস্থিত হয়ে বক্তব্য দেন বিকল্পধারা বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য, মহাজোট প্রার্থী এমএম শাহীন। আওয়ামী লীগের দুটি অংশই তাকে স্বাগত জানিয়েছে। ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন মাঠে নামাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন তৃণমূলের নেতাকর্মীসহ শাহীন অনুসারীরা।