অনলাইন
নির্বাচন করবেন লতিফ সিদ্দিকী!
স্টাফ রিপোর্টার
২১ নভেম্বর ২০১৮, বুধবার, ১:৪১ পূর্বাহ্ন
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী) আসনে আবার নির্বাচনের কথা ভাবছেন আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত দলের সভাপতিম-লীর সাবেক সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী। কোনো দল থেকে নয় বরং স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লতিফ সিদ্কিকীর এবারের নির্বাচনে অংশ নেয়ার বিষয়টি জানিয়েছেন লতিফ সিদ্দিকীর ভাতিজা মোশারফ হোসেন সিদ্দিকী।
তিনি জানান, কালিহাতী থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেবেন লতিফ সিদ্দিকী। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নির্বাচনে অংশ নিতে এক শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরযুক্ত সমর্থন মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে। আগামী রোববার লতিফ সিদ্দিকী কালিহাতীতে এসে এ ব্যাপারে ঘোষণা দেবেন বলে মোশারফ হোসেন সিদ্দিকী জানান।
২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কের একটি অনুষ্ঠানে হজ, তাবলিগ জামাত এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ সম্পর্কে মন্তব্য করে সমালোচিত হন। এ জন্য তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার ও মন্ত্রিসভা থেকে অপসারণ করা হয়। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অভিযোগে
দেশের বিভিন্ন এলাকায় তাঁর নামে বেশ কয়েকটি মামলা হয়। দেশে ফিরে তিনি আত্মসমর্পণ করেন। কয়েক মাস কারাভোগের পর জামিনে মুক্তি লাভ করেন। তিনি সংসদ থেকে পদত্যাগ করায় টাঙ্গাইল-৪ আসনটি শূন্য হয়।
এদিকে ২০১৭ সালের ৩১ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেয়ে হাসান ইমাম খান সাংসদ হন। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ও জেলার একাধিক নেতা জানান, এবারের নির্বাচনেও হাসান ইমাম খান এ আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন পাচ্ছেন। এবার এ আসন থেকে বর্তমান সাংসদ ছাড়াও এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক আবু নাসের, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান মোজহারুল ইসলাম তালুকদার, সহসভাপতি ও জেলা পরিষদের সদস্য লিয়াকত আলী এবং জেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সোলায়মান হাসান মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন।
তিনি জানান, কালিহাতী থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেবেন লতিফ সিদ্দিকী। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নির্বাচনে অংশ নিতে এক শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরযুক্ত সমর্থন মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে। আগামী রোববার লতিফ সিদ্দিকী কালিহাতীতে এসে এ ব্যাপারে ঘোষণা দেবেন বলে মোশারফ হোসেন সিদ্দিকী জানান।
২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কের একটি অনুষ্ঠানে হজ, তাবলিগ জামাত এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ সম্পর্কে মন্তব্য করে সমালোচিত হন। এ জন্য তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার ও মন্ত্রিসভা থেকে অপসারণ করা হয়। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অভিযোগে
দেশের বিভিন্ন এলাকায় তাঁর নামে বেশ কয়েকটি মামলা হয়। দেশে ফিরে তিনি আত্মসমর্পণ করেন। কয়েক মাস কারাভোগের পর জামিনে মুক্তি লাভ করেন। তিনি সংসদ থেকে পদত্যাগ করায় টাঙ্গাইল-৪ আসনটি শূন্য হয়।
এদিকে ২০১৭ সালের ৩১ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেয়ে হাসান ইমাম খান সাংসদ হন। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ও জেলার একাধিক নেতা জানান, এবারের নির্বাচনেও হাসান ইমাম খান এ আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন পাচ্ছেন। এবার এ আসন থেকে বর্তমান সাংসদ ছাড়াও এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক আবু নাসের, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান মোজহারুল ইসলাম তালুকদার, সহসভাপতি ও জেলা পরিষদের সদস্য লিয়াকত আলী এবং জেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সোলায়মান হাসান মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন।