প্রথম পাতা
রফিকুল ইসলাম মিয়া গ্রেপ্তার
স্টাফ রিপোর্টার
২১ নভেম্বর ২০১৮, বুধবার, ১০:১৪ পূর্বাহ্ন
সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা না দেয়ার মামলায় কারাদণ্ডের রায়ের পর বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গতকাল সন্ধ্যায় তাকে রাজধানীর ইস্কাটন থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে মানবজমিনকে জানিয়েছেন ডিবির উত্তরের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার গোলাম সাকলায়েন। তিনি বলেন, তার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট জারি হয়েছে। তাই তাকে আমরা গ্রেপ্তার করেছি। বর্তমানে তাকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে রাখা হয়েছে।
এর আগে ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়াকে তিন বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত। গতকাল ঢাকার ৬ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ গোলাম মাহবুব এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। কারাদণ্ডের পাশাপাশি রফিকুল ইসলাম মিয়াকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানাও করেছেন আদালত। অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের কথা বলা হয়েছে রায়ে। দুদকের আইনজীবী মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর গণমাধ্যমকে জানান, রায় ঘোষণার সময় রফিকুল ইসলাম মিয়া আদালতে হাজির ছিলেন না।
তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। মামলার নথিপত্র অনুযায়ী, ২০০১ সালের ৭ই এপ্রিল তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরো সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে রফিকুল ইসলাম মিয়াকে নোটিশ দেয়। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তিনি হিসাব না দেয়ায় ২০০৪ সালের ১৫ই জানুয়ারি তার বিরুদ্ধে রাজধানীর উত্তরা থানায় মামলা করা হয়। তদন্ত শেষে ওই বছরের ৩০শে নভেম্বর সংশ্লিষ্ট বিচারিক আদালতে অভিযোগপত্র দেয়া হয়। আদালত অভিযোগ আমলে নিয়ে ২০১৭ সালের ১৪ই নভেম্বর বিচার শুরুর আদেশ দেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছয়জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দেন।
এর আগে ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়াকে তিন বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত। গতকাল ঢাকার ৬ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ গোলাম মাহবুব এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। কারাদণ্ডের পাশাপাশি রফিকুল ইসলাম মিয়াকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানাও করেছেন আদালত। অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের কথা বলা হয়েছে রায়ে। দুদকের আইনজীবী মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর গণমাধ্যমকে জানান, রায় ঘোষণার সময় রফিকুল ইসলাম মিয়া আদালতে হাজির ছিলেন না।
তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। মামলার নথিপত্র অনুযায়ী, ২০০১ সালের ৭ই এপ্রিল তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরো সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে রফিকুল ইসলাম মিয়াকে নোটিশ দেয়। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তিনি হিসাব না দেয়ায় ২০০৪ সালের ১৫ই জানুয়ারি তার বিরুদ্ধে রাজধানীর উত্তরা থানায় মামলা করা হয়। তদন্ত শেষে ওই বছরের ৩০শে নভেম্বর সংশ্লিষ্ট বিচারিক আদালতে অভিযোগপত্র দেয়া হয়। আদালত অভিযোগ আমলে নিয়ে ২০১৭ সালের ১৪ই নভেম্বর বিচার শুরুর আদেশ দেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছয়জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দেন।