এক্সক্লুসিভ
ভারতে নারী অধিকারকর্মীদের নিয়ে তসলিমা নাসরিনের বিস্ময়
মানবজমিন ডেস্ক
১৮ নভেম্বর ২০১৮, রবিবার, ৯:০৭ পূর্বাহ্ন
ভারতের সবরিমালা মন্দিরে প্রবেশ নিয়ে নারী অধিকার কর্মীরা যে প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন তাতে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের বিতর্কিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন। তিনি বলেছেন, নারী অধিকারকর্মীরা সবরিমালা মন্দিরে যাবার জন্য আগ্রহী না হয়ে তাদের উচিত গ্রামের সমস্যায় জর্জরিত নারীদের সঙ্গে দেখা করা। তসলিমা নাসরিনের টুইট বার্তা উদ্ধৃত করে এ খবর জানিয়েছে বার্তা সংস্থা পিটিআই।
টুইট বার্তায় তসলিমা নাসরিন লিখেছেন, আমি বুঝি না নারী অধিকারকর্মীরা কেন সবরিমালায় যাবার জন্য এত আগ্রহী। এর চেয়ে তাদের উচিত গ্রামের এমন সব নারীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করা, যারা পারিবারিক নির্যাতন, ধর্ষণ, যৌন হেনস্তা, ঘৃণার শিকার। ওইসব গ্রামের মেয়ে শিশুদের শিক্ষার সুযোগ নেই, স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ নেই, চাকরি করার স্বাধীনতা নেই, পুরুষের সমান বেতন পাওয়ার অধিকার নেই।
তসলিমা নাসরিন ১৯৯৪ সালে একটি উপন্যাস লেখার কারণে দেশের কট্টরপন্থিদের রোষানলে পড়েন। দেশ ছাড়তে বাধ্য হন। ভারত, ইউরোপসহ বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে কাটিয়েছেন জীবনের অনেকটা সময়। বর্তমানে তিনি ভারতে নির্বাসিত জীবনযাপন করছেন।
তৃপ্তি দেশাই নামের এক নারী অধিকারকর্মী সবরিমালা মন্দিরে যাবার জন্য কোচি বিমানবন্দরে পৌঁছালে মন্দিরের সন্ন্যাসী এবং বিজেপি কর্মীদের আন্দোলনের মুখে মন্দিরে প্রবেশের পরিকল্পনা বাদ দেন। তাকে বিমানবন্দরের বাইরেই বের হতে দেয়া হয়নি। পরবর্তীকালে ওই নারী অধিকারকর্মী এবং তার সহকর্মীরা ঘোষণা দেন যে, তারা কোচি থেকে চলে যাচ্ছেন।
টুইট বার্তায় তসলিমা নাসরিন লিখেছেন, আমি বুঝি না নারী অধিকারকর্মীরা কেন সবরিমালায় যাবার জন্য এত আগ্রহী। এর চেয়ে তাদের উচিত গ্রামের এমন সব নারীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করা, যারা পারিবারিক নির্যাতন, ধর্ষণ, যৌন হেনস্তা, ঘৃণার শিকার। ওইসব গ্রামের মেয়ে শিশুদের শিক্ষার সুযোগ নেই, স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ নেই, চাকরি করার স্বাধীনতা নেই, পুরুষের সমান বেতন পাওয়ার অধিকার নেই।
তসলিমা নাসরিন ১৯৯৪ সালে একটি উপন্যাস লেখার কারণে দেশের কট্টরপন্থিদের রোষানলে পড়েন। দেশ ছাড়তে বাধ্য হন। ভারত, ইউরোপসহ বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে কাটিয়েছেন জীবনের অনেকটা সময়। বর্তমানে তিনি ভারতে নির্বাসিত জীবনযাপন করছেন।
তৃপ্তি দেশাই নামের এক নারী অধিকারকর্মী সবরিমালা মন্দিরে যাবার জন্য কোচি বিমানবন্দরে পৌঁছালে মন্দিরের সন্ন্যাসী এবং বিজেপি কর্মীদের আন্দোলনের মুখে মন্দিরে প্রবেশের পরিকল্পনা বাদ দেন। তাকে বিমানবন্দরের বাইরেই বের হতে দেয়া হয়নি। পরবর্তীকালে ওই নারী অধিকারকর্মী এবং তার সহকর্মীরা ঘোষণা দেন যে, তারা কোচি থেকে চলে যাচ্ছেন।