শিক্ষাঙ্গন
৩ নম্বর পেলেই ইবিতে ভর্তির সুযোগ!
ইবি প্রতিনিধি
১৬ নভেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ৮:৫২ পূর্বাহ্ন
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় ৩ নম্বর পেলেই মিলবে ভর্তির সুযোগ। শুনতে অবাক লাগলেও এবার তাই ঘটেছে ইবির মানবিক অনুষদের 'বি' ইউনিটে। চমকের নামে সদ্য চালুকৃত লিখিত পদ্ধতির পরীক্ষায় ব্যাপক ফল বিপর্যয় ঘটেছে। ফলে পাশের শর্ত শিথিল করতে বাধ্য হয়েছে প্রশাসন। বৃহস্পতিবার 'বি' ইউনিটের ফল প্রকাশের পর এসব তথ্য জানা যায়।
ইউনিট সূত্রে জানা যায়, বিকেল সাড়ে ৪টায় মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভূক্ত 'বি' ইউনিটের ফল প্রকাশ হয়। ১০৩৫টি আসনের বিপরীতে ১৮ হাজার ৮১১ জন পরীক্ষার্থী ভর্তি যুদ্ধে অংশ নেয়। এতে সর্বমোট ৩ হাজার ৮১০ জন পাস করেছে। এতে পাশের হার দাঁড়িয়েছে মাত্র ২০.২৫ শতাংশ। ফল বিপর্যয়ের কারণ হিসেবে শিক্ষার্থীরা নতুন পদ্ধতি ও অতিরিক্ত জটিল প্রশ্নকে দায়ি করছে। এবছর থেকে ৮০ নম্বরের মধ্যে ২০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা পদ্ধতি চালু করে প্রশাসন। এর মাধ্যমে নতুন চমক দেয়া হবে বলে দাবি করেছিল প্রশাসন। কিন্তু দিনশেষে নতুন এ পদ্ধতি হিতে বিপরীত হয়ে দাঁড়ালো।
বর্ণানামূলক, একাধিক উত্তর আর অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্নে পাশ মার্ক তুলতে পারেনি পরীক্ষার্থীরা। এতে ফল প্রকাশের আগেই পরীক্ষকরা তাদের প্রতিবেদন জমা দিলে বুধবার জরুরী সভায় বসে প্রশাসন। কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা কমিটির ওই সভায় পাশের শর্ত শিথিল করতে বাধ্য হয় তারা। শর্ত কমিয়ে লিখিত অংশে সাত এরর পরিবর্তে তিনে নামানো হয়েছে। এমসিকিউ অংশে ৪০ থেকে কমিয়ে ৩০ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। এতে লিখিত অংশে তিন এবং এমসিকিউ অংশে ১৮ নম্বর প্রাপ্তদের পাস দেখিয়েছে সংশ্লিষ্ট ইউনিট।
তবে শুধুমাত্র লিখিত পরীক্ষায় বেশি নম্বর প্রাপ্তদের মেধাক্রম সাজানো নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে ভর্তিচ্ছুরা। প্রশ্নকর্তাদের যোগ্যতা, প্রশ্নের মান, ফল বিপর্যয় এবং পাশের শর্ত নিয়ে সর্বমহলে গুঞ্জণ শুরু হয়েছে।
এ ব্যাপারে ইউনিট সমন্বয়কারী প্রফেসর ড. সাইদুর রহমান বলেন, ‘প্রাথমিক শর্তে আসন পূর্ণ না হবার আশঙ্কায় আমরা শর্ত শিথিলের জন্য আবেদন করি। এতে কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা কমিটিতে লিখিত অংশে কমপক্ষে তিন এবং এমসিকিউ অংশে ১৮ নম্বর পাবার শর্ত জুড়ে দেয়া হয়েছে।’
ইউনিট সূত্রে জানা যায়, বিকেল সাড়ে ৪টায় মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভূক্ত 'বি' ইউনিটের ফল প্রকাশ হয়। ১০৩৫টি আসনের বিপরীতে ১৮ হাজার ৮১১ জন পরীক্ষার্থী ভর্তি যুদ্ধে অংশ নেয়। এতে সর্বমোট ৩ হাজার ৮১০ জন পাস করেছে। এতে পাশের হার দাঁড়িয়েছে মাত্র ২০.২৫ শতাংশ। ফল বিপর্যয়ের কারণ হিসেবে শিক্ষার্থীরা নতুন পদ্ধতি ও অতিরিক্ত জটিল প্রশ্নকে দায়ি করছে। এবছর থেকে ৮০ নম্বরের মধ্যে ২০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা পদ্ধতি চালু করে প্রশাসন। এর মাধ্যমে নতুন চমক দেয়া হবে বলে দাবি করেছিল প্রশাসন। কিন্তু দিনশেষে নতুন এ পদ্ধতি হিতে বিপরীত হয়ে দাঁড়ালো।
বর্ণানামূলক, একাধিক উত্তর আর অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্নে পাশ মার্ক তুলতে পারেনি পরীক্ষার্থীরা। এতে ফল প্রকাশের আগেই পরীক্ষকরা তাদের প্রতিবেদন জমা দিলে বুধবার জরুরী সভায় বসে প্রশাসন। কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা কমিটির ওই সভায় পাশের শর্ত শিথিল করতে বাধ্য হয় তারা। শর্ত কমিয়ে লিখিত অংশে সাত এরর পরিবর্তে তিনে নামানো হয়েছে। এমসিকিউ অংশে ৪০ থেকে কমিয়ে ৩০ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। এতে লিখিত অংশে তিন এবং এমসিকিউ অংশে ১৮ নম্বর প্রাপ্তদের পাস দেখিয়েছে সংশ্লিষ্ট ইউনিট।
তবে শুধুমাত্র লিখিত পরীক্ষায় বেশি নম্বর প্রাপ্তদের মেধাক্রম সাজানো নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে ভর্তিচ্ছুরা। প্রশ্নকর্তাদের যোগ্যতা, প্রশ্নের মান, ফল বিপর্যয় এবং পাশের শর্ত নিয়ে সর্বমহলে গুঞ্জণ শুরু হয়েছে।
এ ব্যাপারে ইউনিট সমন্বয়কারী প্রফেসর ড. সাইদুর রহমান বলেন, ‘প্রাথমিক শর্তে আসন পূর্ণ না হবার আশঙ্কায় আমরা শর্ত শিথিলের জন্য আবেদন করি। এতে কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা কমিটিতে লিখিত অংশে কমপক্ষে তিন এবং এমসিকিউ অংশে ১৮ নম্বর পাবার শর্ত জুড়ে দেয়া হয়েছে।’