শিক্ষাঙ্গন
ইবি’র 'সি' ইউনিটের পরীক্ষা বহাল
ইবি প্রতিনিধি
১৫ নভেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৫:০২ পূর্বাহ্ন
প্রশ্নপত্রে অসঙ্গতি, তিন ধরণের নির্দেশনায় পরীক্ষা গ্রহণ, অনুষদীয় সভায় পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত, কেন্দ্রীয় পরীক্ষা কমিটির সভায় পুন:পরীক্ষা নিতে লিখিত আবেদন এবং তদন্ত কমিটি গঠন হবার পরও পরীক্ষা বহাল রাখার সিদ্ধান্ত দিয়েছে ভর্তি পরীক্ষা কমিটি। বুধবার রাতে জরুরী সভায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা কমিটি এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।
সূত্রমতে জানা যায়, গত ৫ই নভেম্বর বাণিজ্য অনুষদভূক্ত 'সি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্ন এবং ওএমআর এর মাঝে অমিল ধরা পড়ে। এতে তিন ধরণের নির্দেশনায় উত্তর করে বাণিজ্য শাখার ৪ হাজার ৪১৬ জন শিক্ষার্থী। ফলে অকৃতকার্য হবার শঙ্কায় পরীক্ষা বাতিলের দাবি তুলেন পরীক্ষার্থী ও হল পরিদর্শকরা। ওই দিনই ফ্যাকাল্টি মিটিংয়ে পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরদিন কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা কমিটির জরুরী সভায় পরীক্ষা বাতিলের লিখিত সুপারিশ পেশ করা হয়। একই সঙ্গে কমিটির সদস্যরা সভায় তাদের ভুল স্বীকার করেন। পরে বুধবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা কমিটির সভা শুরু হয়। এতে 'সি' ইউনিটের পরীক্ষা বাতিলের জন্য পূর্বের সিদ্ধান্তে অটল থাকেন ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের শিক্ষকরা।
অন্যান্য সদস্যরাও পুন:পরীক্ষা নেবার পক্ষে মত দেন। তবে কারও পরামর্শই আমলে নেননি ভিসি ড. রাশিদ আসকারী। তিনি পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে সদস্যদের বিশেষভাবে অনুরোধ করেন। এনালগ পদ্ধতিতে প্রতি শিক্ষার্থীর খাতা মুল্যায়ণ করারও নিদের্শ দেন তিনি। তবে যেসব শিক্ষার্থীর ১০ থেকে ২০ মিনিট সময় নষ্ট হয়েছে তা পুষিয়ে দেবার বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত দেননি। তার ব্যর্থতার গ্লানি ঢাকতেই গোজামিল দিয়ে ফলাফল তৈরী করতে নির্দেশ দিয়েছেন বোলে অভিযোগ তোলেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সিনিয়র সদস্য।
এ বিষয়ে ভিসি প্রফেসর ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের যে ক্ষতি হয়ে গেছে তা অপূরণীয়। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন ও নির্দেশনা অনুযায়ী ফলাফল প্রস্তুতের কাজ চলছে। এতে অপেক্ষাকৃত কম ক্ষতিকর সমাধান নেয়া হয়েছে বলে মনে করি।’
সূত্রমতে জানা যায়, গত ৫ই নভেম্বর বাণিজ্য অনুষদভূক্ত 'সি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্ন এবং ওএমআর এর মাঝে অমিল ধরা পড়ে। এতে তিন ধরণের নির্দেশনায় উত্তর করে বাণিজ্য শাখার ৪ হাজার ৪১৬ জন শিক্ষার্থী। ফলে অকৃতকার্য হবার শঙ্কায় পরীক্ষা বাতিলের দাবি তুলেন পরীক্ষার্থী ও হল পরিদর্শকরা। ওই দিনই ফ্যাকাল্টি মিটিংয়ে পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরদিন কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা কমিটির জরুরী সভায় পরীক্ষা বাতিলের লিখিত সুপারিশ পেশ করা হয়। একই সঙ্গে কমিটির সদস্যরা সভায় তাদের ভুল স্বীকার করেন। পরে বুধবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা কমিটির সভা শুরু হয়। এতে 'সি' ইউনিটের পরীক্ষা বাতিলের জন্য পূর্বের সিদ্ধান্তে অটল থাকেন ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের শিক্ষকরা।
অন্যান্য সদস্যরাও পুন:পরীক্ষা নেবার পক্ষে মত দেন। তবে কারও পরামর্শই আমলে নেননি ভিসি ড. রাশিদ আসকারী। তিনি পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে সদস্যদের বিশেষভাবে অনুরোধ করেন। এনালগ পদ্ধতিতে প্রতি শিক্ষার্থীর খাতা মুল্যায়ণ করারও নিদের্শ দেন তিনি। তবে যেসব শিক্ষার্থীর ১০ থেকে ২০ মিনিট সময় নষ্ট হয়েছে তা পুষিয়ে দেবার বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত দেননি। তার ব্যর্থতার গ্লানি ঢাকতেই গোজামিল দিয়ে ফলাফল তৈরী করতে নির্দেশ দিয়েছেন বোলে অভিযোগ তোলেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সিনিয়র সদস্য।
এ বিষয়ে ভিসি প্রফেসর ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের যে ক্ষতি হয়ে গেছে তা অপূরণীয়। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন ও নির্দেশনা অনুযায়ী ফলাফল প্রস্তুতের কাজ চলছে। এতে অপেক্ষাকৃত কম ক্ষতিকর সমাধান নেয়া হয়েছে বলে মনে করি।’