খেলা
অভিষেকটা স্মরণীয়ই রাখলেন মিঠুন
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৫ নভেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:৪১ পূর্বাহ্ন
দায়িত্বজ্ঞানহীন এক শট খেলে নিজের অভিষেক ইনিংসে সাজঘরে ফিরেছিলেন রানের খাতা খোলার আগেই। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে তাকে দেখা গেল ভিন্ন চেহারায়। কঠিন পরিস্থিতিতে ক্রিজে গিয়ে অর্ধশতক তুলে নিলেন অভিষিক্ত মোহাম্মদ মিঠুন। এতে বাংলাদেশও পেয়ে গেল নিরাপদ পুঁজি। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঢাকা টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ৬৭ রান করেন মোহাম্মদ মিঠুন। পঞ্চম উইকেটে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে মিঠুন গড়েন ১১৮ রানের জুটি। এতে ম্যাচের চতুর্থ দিনের চা বিরতির আগ মুহূর্তে ২২৪/৬ সংগ্রহ নিয়ে ইনিংস ঘোষণা করে বাংলাদেশ। আর জয়ের জন্য ম্যাচের চতুর্থ ইনিংসে জিম্বাবুয়ের টার্গেট দাঁড়ায় ৪৪৩ রানের।
গতকাল মোহাম্মদ মিঠুন যখন ব্যাট হাতে ক্রিজে যান তখন দিশাহারা দেখাচ্ছিল টাইগারদের। প্রথম ইনিংসে ২১৮ রানে এগিয়ে বাংলাদেশের দ্বিতীয় দফা ব্যাটিংয়ের শুরুটা ছিল ভুতুড়ে। মাত্র ১ রানের ব্যবধানে তিন উইকেট খোয়ায় বাংলাদেশ। দিনের পঞ্চম ওভারের প্রথম বলে দলীয় ৯ রানে উইকেট দিয়ে সাজঘরে ফেরেন ওপেনার ইমরুল কায়েস। একই ওভারের তৃতীয় বলে উইকেট খোয়ান অপর ওপেনার লিটন কুমার দাস। ৫.৪তম ওভারে প্রথম ইনিংসের সেঞ্চুরিয়ান মুমিনুল হকের বিদায়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ দাঁড়ায় ১০/৩-এ। আর দলীয় ২৫ রানে প্রথম ইনিংসের ডবল সেঞ্চুরিয়ান মুশফিকুর রহীম বিদায় নিলে শঙ্কা বাড়ে বাংলাদেশের। তবে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে জুটিতে ২৭.১ ওভার ক্রিজে কাটান মোহাম্মদ মিঠুন। জিম্বাবুইয়ান স্পিনার সিকান্দার রাজার বলে উইকেটের পেছনে রেগিস চাগাভার গ্লাভসে ক্যাচ দেয়ার আগে মিঠুন খেলেন ১১০ বলে ৬৭ রানের ইনিংস। এতে মিঠুন হাঁকান ৪টি চার ও একটি ছক্কা। মোহাম্মদ মিঠুনের টেস্ট অভিষেকেও অন্য রেকর্ড। দেশের ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি (৮৮) প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলে পরে তিনি সুযোগ পেয়েছেন বাংলাদেশ টেস্ট দলে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে কুষ্টিয়ার ছেলে মিঠুনের অভিষেক হয়েছিল সিলেটের হয়ে ২০০৬-এ। এরপর নিজ বিভাগের হয়ে দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে হয়ে ওঠেন নিয়মিত পারফরমার। জায়গা করে নেন বিসিবির হাই পারফরম্যান্স ইউনিট (এইচপি) এবং বাংলাদেশ ‘এ’ দলে। আর টি-টোয়েন্টি হয়ে বাংলাদেশ ওয়ানডে দলেও জায়গা করে নেন মিঠুন। সর্বশেষ এশিয়া কাপে ২৭ বছর বয়সী মিঠুনের ব্যাট থেকে আসে দুটি অর্ধশতক। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে সর্বাধিক ম্যাচ খেলে জাতীয় দলে অভিষেকের রেকর্ডটি ছিল নাজিমউদ্দিনের। ২০১১ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেকের আগে চট্টগ্রামের এই টপঅর্ডার ব্যাটসম্যান খেলেছিলেন ৮১টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ। চলতি সিরিজেই অভিষিক্ত আরিফুল হক টেস্ট অঙ্গনে পা রাখেন ক্যারিয়ারে ৭৬টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলার পর।
গতকাল মোহাম্মদ মিঠুন যখন ব্যাট হাতে ক্রিজে যান তখন দিশাহারা দেখাচ্ছিল টাইগারদের। প্রথম ইনিংসে ২১৮ রানে এগিয়ে বাংলাদেশের দ্বিতীয় দফা ব্যাটিংয়ের শুরুটা ছিল ভুতুড়ে। মাত্র ১ রানের ব্যবধানে তিন উইকেট খোয়ায় বাংলাদেশ। দিনের পঞ্চম ওভারের প্রথম বলে দলীয় ৯ রানে উইকেট দিয়ে সাজঘরে ফেরেন ওপেনার ইমরুল কায়েস। একই ওভারের তৃতীয় বলে উইকেট খোয়ান অপর ওপেনার লিটন কুমার দাস। ৫.৪তম ওভারে প্রথম ইনিংসের সেঞ্চুরিয়ান মুমিনুল হকের বিদায়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ দাঁড়ায় ১০/৩-এ। আর দলীয় ২৫ রানে প্রথম ইনিংসের ডবল সেঞ্চুরিয়ান মুশফিকুর রহীম বিদায় নিলে শঙ্কা বাড়ে বাংলাদেশের। তবে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে জুটিতে ২৭.১ ওভার ক্রিজে কাটান মোহাম্মদ মিঠুন। জিম্বাবুইয়ান স্পিনার সিকান্দার রাজার বলে উইকেটের পেছনে রেগিস চাগাভার গ্লাভসে ক্যাচ দেয়ার আগে মিঠুন খেলেন ১১০ বলে ৬৭ রানের ইনিংস। এতে মিঠুন হাঁকান ৪টি চার ও একটি ছক্কা। মোহাম্মদ মিঠুনের টেস্ট অভিষেকেও অন্য রেকর্ড। দেশের ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি (৮৮) প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলে পরে তিনি সুযোগ পেয়েছেন বাংলাদেশ টেস্ট দলে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে কুষ্টিয়ার ছেলে মিঠুনের অভিষেক হয়েছিল সিলেটের হয়ে ২০০৬-এ। এরপর নিজ বিভাগের হয়ে দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে হয়ে ওঠেন নিয়মিত পারফরমার। জায়গা করে নেন বিসিবির হাই পারফরম্যান্স ইউনিট (এইচপি) এবং বাংলাদেশ ‘এ’ দলে। আর টি-টোয়েন্টি হয়ে বাংলাদেশ ওয়ানডে দলেও জায়গা করে নেন মিঠুন। সর্বশেষ এশিয়া কাপে ২৭ বছর বয়সী মিঠুনের ব্যাট থেকে আসে দুটি অর্ধশতক। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে সর্বাধিক ম্যাচ খেলে জাতীয় দলে অভিষেকের রেকর্ডটি ছিল নাজিমউদ্দিনের। ২০১১ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেকের আগে চট্টগ্রামের এই টপঅর্ডার ব্যাটসম্যান খেলেছিলেন ৮১টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ। চলতি সিরিজেই অভিষিক্ত আরিফুল হক টেস্ট অঙ্গনে পা রাখেন ক্যারিয়ারে ৭৬টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলার পর।