দেশ বিদেশ
আলোকচিত্রী শহিদুল আলমের জামিন শুনানি আজ
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ নভেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:৩৬ পূর্বাহ্ন
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের মামলায় আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আলোকচিত্রী ড. শহিদুল আলমের করা জামিনের আবেদনের ওপর শুনানির জন্য আজ বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেছে হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ। বিচারপতি শেখ আবদুল আউয়াল ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ গতকাল এক আদেশে এ দিন ধার্য করেন। গতকাল আদালতে শহিদুল আলমের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী সারা হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ফজলুর রহমান খান। গত ১১ই সেপ্টেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ইমরুল কায়েস শহিদুল আলমের জামিন আবেদন নাকচ করেন। পরে আইনজীবীদের মাধ্যমে হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করেন শহিদুল আলম। শুনানি নিয়ে গত ৭ই অক্টোবর এক আদেশে শহিদুল আলমকে কেন জামিন দেয়া হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছিলেন বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ। এরপর রুলের শুনানি শুরু হয়। নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সময়ে বিদেশি টিভি চ্যানেল আল জাজিরায় প্রচারিত শহিদুল আলমের বক্তব্য ও ফেসবুক লাইভে প্রচারিত বক্তব্যের ফুটেজ গত ২৯শে অক্টোবর এক আদেশে রাষ্ট্রপক্ষের কাছে চান ওই বেঞ্চ।
পরে আদালতে তা জমা দেয়া হয়। শুনানি নিয়ে গত ১লা নভেম্বর হাইকোর্টের ওই বেঞ্চ এক আদেশে শহিদুল আলমের জামিনের আবেদন কার্যতালিকা থেকে বাদ দেন। প্রসঙ্গত, নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সময় উস্কানিমূলক গুজব ছড়ানোর অভিযোগে গত ৫ই আগস্ট দৃক গ্যালারির প্রতিষ্ঠাতা শহিদুল আলমকে ধানমণ্ডির বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
এরপর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে দায়ের করা মামলায় ৬ই আগস্ট তাকে সাতদিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। সেই থেকে তিনি কারাগারে রয়েছেন।
পরে আদালতে তা জমা দেয়া হয়। শুনানি নিয়ে গত ১লা নভেম্বর হাইকোর্টের ওই বেঞ্চ এক আদেশে শহিদুল আলমের জামিনের আবেদন কার্যতালিকা থেকে বাদ দেন। প্রসঙ্গত, নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সময় উস্কানিমূলক গুজব ছড়ানোর অভিযোগে গত ৫ই আগস্ট দৃক গ্যালারির প্রতিষ্ঠাতা শহিদুল আলমকে ধানমণ্ডির বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
এরপর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে দায়ের করা মামলায় ৬ই আগস্ট তাকে সাতদিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। সেই থেকে তিনি কারাগারে রয়েছেন।