অনলাইন
আচরণবিধি লঙ্ঘন ঠেকাতে চট্টগ্রামে ২৭ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
১৪ নভেম্বর ২০১৮, বুধবার, ৬:২২ পূর্বাহ্ন
নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন ঠেকাতে চট্টগ্রামে মাঠে নেমেছেন ২৭জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। বুধবার সকাল থেকে তারা মাঠে কাজ শুরু করেছেন বলে জানান রিটার্নিং অফিসার ও চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন।
তিনি জানান, চট্টগ্রামের ১৬টি সংসদীয় আসনে ২৭জন ম্যাজিস্ট্রেট আচরণবিধি লঙ্ঘন ঠেকাতে কাজ শুরু করেছেন। এদের মধ্যে ১৩ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করছেন চট্টগ্রাম নগরীতে। অন্যরা নগরীর বাইরে উপজেলা পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করছেন।
তিনি জানান, চট্টগ্রাম মহানগরীতে দায়িত্ব পালন করছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফারহানা জাহান উপমা, ফোরকান এলাহি অনুপম, তাহমিলুর রহমান, সাবরিনা আফরিন মুস্তফা, এস এম শান্তুনু চৌধুরী, শারমিন আখতার, মাহফুজা জেরিন, রমিজ আলম, মারুফা বেগম নেলী, শান্তা রহমান, উজালা রানী চাকমা, তাহমিনা আক্তার এবং মাসুদ রানা।
উপজেলা পর্যায়ে রাউজানে দায়িত্ব পালন করছেন জোনায়েদ কবীর সোহাগ, মীরসরাইয়ে মো. কায়সার খসরু, পটিয়ায় সাব্বির রাহমান সানি, ফটিকছড়িতে মো. জানে আলম, আনোয়ারায় সাইদুজ্জামান চৌধুরী, বোয়ালখালীতে একরামুল ছিদ্দিক, রাঙ্গুনিয়ায় পূর্বিতা চাকমা, চন্দনাইশে নিজাম উদ্দিন আহমেদ, লোহাগাড়ায় পদ্মাসন সিংহ, হাটহাজারীতে স¤্রাট খীসা, বাঁশখালীতে সুজন চন্দ্র রায়, সাতকানিয়ায় রঞ্জন চন্দ্র দে, কর্ণফুলীতে আশরাফুল আলম এবং সন্দ্বীপে জিল্লুর রহমান।
মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন বলেন, গত ১২ই নভেম্বর নির্বাচন কমিশন থেকে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের জন্য নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে। ওই নির্দেশনার আলোকে ২৭ জন ম্যাজিস্ট্রেটকে দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনি প্রচারণমূলক সামগ্রী অপসারণে আর্থিক বাজেটের প্রয়োজন আছে। কিন্তু আমরা ওই খাতে কোনও বরাদ্দ পাইনি। তাই সম্ভাব্য প্রার্থীরা নিজ উদ্যোগে তাদের প্রচারণা সামগ্রী সরিয়ে নিতে হবে। অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এখনও প্রার্থী চূড়ান্ত হয়নি। চূড়ান্ত হওয়ার পর কোনও প্রার্থী নির্বাচনি আচরণ বিধিমালা লঙ্ঘন করলে তার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, কোনও প্রার্থী নির্বাচনি আচরণ বিধিমালা লঙ্ঘন করলে তাকে সর্বোচ্চ ৬ মাসের সাজা ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয়দন্ডে দন্ডিত করার বিধান রয়েছে। রাজনৈতিক দল লঙ্ঘন করলে তাদেরও ৫০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান আছে।
উল্লেখ্য, গত ১২ই নভেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ৩০০ আসনে নির্বাচনি আচরণবিধি প্রতিপালন করার জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেওয়ার নির্দেশনা দেয় নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশন থেকে এ নির্দেশনা আসার পর ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের বিষয়টি চূড়ান্ত করে জেলা প্রশাসন।
তিনি জানান, চট্টগ্রামের ১৬টি সংসদীয় আসনে ২৭জন ম্যাজিস্ট্রেট আচরণবিধি লঙ্ঘন ঠেকাতে কাজ শুরু করেছেন। এদের মধ্যে ১৩ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করছেন চট্টগ্রাম নগরীতে। অন্যরা নগরীর বাইরে উপজেলা পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করছেন।
তিনি জানান, চট্টগ্রাম মহানগরীতে দায়িত্ব পালন করছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফারহানা জাহান উপমা, ফোরকান এলাহি অনুপম, তাহমিলুর রহমান, সাবরিনা আফরিন মুস্তফা, এস এম শান্তুনু চৌধুরী, শারমিন আখতার, মাহফুজা জেরিন, রমিজ আলম, মারুফা বেগম নেলী, শান্তা রহমান, উজালা রানী চাকমা, তাহমিনা আক্তার এবং মাসুদ রানা।
উপজেলা পর্যায়ে রাউজানে দায়িত্ব পালন করছেন জোনায়েদ কবীর সোহাগ, মীরসরাইয়ে মো. কায়সার খসরু, পটিয়ায় সাব্বির রাহমান সানি, ফটিকছড়িতে মো. জানে আলম, আনোয়ারায় সাইদুজ্জামান চৌধুরী, বোয়ালখালীতে একরামুল ছিদ্দিক, রাঙ্গুনিয়ায় পূর্বিতা চাকমা, চন্দনাইশে নিজাম উদ্দিন আহমেদ, লোহাগাড়ায় পদ্মাসন সিংহ, হাটহাজারীতে স¤্রাট খীসা, বাঁশখালীতে সুজন চন্দ্র রায়, সাতকানিয়ায় রঞ্জন চন্দ্র দে, কর্ণফুলীতে আশরাফুল আলম এবং সন্দ্বীপে জিল্লুর রহমান।
মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন বলেন, গত ১২ই নভেম্বর নির্বাচন কমিশন থেকে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের জন্য নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে। ওই নির্দেশনার আলোকে ২৭ জন ম্যাজিস্ট্রেটকে দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনি প্রচারণমূলক সামগ্রী অপসারণে আর্থিক বাজেটের প্রয়োজন আছে। কিন্তু আমরা ওই খাতে কোনও বরাদ্দ পাইনি। তাই সম্ভাব্য প্রার্থীরা নিজ উদ্যোগে তাদের প্রচারণা সামগ্রী সরিয়ে নিতে হবে। অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এখনও প্রার্থী চূড়ান্ত হয়নি। চূড়ান্ত হওয়ার পর কোনও প্রার্থী নির্বাচনি আচরণ বিধিমালা লঙ্ঘন করলে তার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, কোনও প্রার্থী নির্বাচনি আচরণ বিধিমালা লঙ্ঘন করলে তাকে সর্বোচ্চ ৬ মাসের সাজা ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয়দন্ডে দন্ডিত করার বিধান রয়েছে। রাজনৈতিক দল লঙ্ঘন করলে তাদেরও ৫০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান আছে।
উল্লেখ্য, গত ১২ই নভেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ৩০০ আসনে নির্বাচনি আচরণবিধি প্রতিপালন করার জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেওয়ার নির্দেশনা দেয় নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশন থেকে এ নির্দেশনা আসার পর ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের বিষয়টি চূড়ান্ত করে জেলা প্রশাসন।