অনলাইন
ইবির দুই কর্মকর্তা-কর্মচারী বরখাস্ত
ইবি প্রতিনিধি
১৩ নভেম্বর ২০১৮, মঙ্গলবার, ১০:৩৯ পূর্বাহ্ন
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক কর্মকর্তা ও এক কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে প্রশাসন। চাকরির প্রলোভনে মোটা অঙ্কের টাকা নেবার অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে এ পদক্ষেপ নেয়া হয়। সাজাপ্রাপ্তরা হলেন, আইন ও শরীয়াহ্ অনুষদের সহকারী রেজিস্ট্রার মোঃ উমর আলী ও পরিবহন অফিসের গাড়ী চালক মুন্সি তারিকুল ইসলাম। ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি করেছেন ভিসি প্রফেরস ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী। সোমবার রেজিস্ট্রার অফিসের এক তথ্য মতে এসব জানানো হয়।
জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের হার্ডওয়ার এবং নেটওয়ার্ক টেকনিশিয়ান পদে কিছু দিন আগে নিয়োগ দেয়া হয়। সেখানে চাকুরীর প্রলোভনে মো: মামুনুর রশিদ নামের এক প্রার্র্থীর সাথে লেনদেন করেন উমর আলী ও মুন্সি তরিকুল ইসলাম। ওই প্রার্থী থেকে তারা ১১ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা চেকের মাধ্যমে গ্রহণ করেন। যা বর্তমানে মোঃ উমর আলীর একাউন্টে (অগ্রণী ব্যাংক, ইবি-০২০০০০৩০৯০৬৩৩) জমা আছে। তবে টাকা নিলেও প্রার্থী মামুনুরকে তারা চাকরি দিতে ব্যর্থ হওয়ায় ভিসির কাছে অভিযোগ করেন। অভিযোগ আমলে নিয়ে প্রাথমিক তদন্ত করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এতে অর্থ লেনদেনের সাথে তাদের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারী দক্ষতা ও শৃঙ্খলা বিধির ৩ (ডি) ধারায় অভিযুক্ত দুজনকে সোমবার বিকেলে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এদিকে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য ৩ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে আহবায়ক হিসেবে রয়েছেন ছাত্র উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোঃ রেজওয়ানুল ইসলাম। ফোকলর স্টাডিজ বিভাগের সভাপতি প্রফেসর ড. মোহাঃ সাইদুর রহমান এবং সদস্য-সচিব হিসেবে পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক (ভার:) এইচ. এম. আলী হাসান।
এব্যাপারে রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এস এম আবদুল লতিফ বলেন, ঘটনার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ইতমধ্যে তাদেরকে চিঠির মাধ্যমে সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে। তদন্ত কমিটিকে যথাশিঘ্র প্রতিবেদন জমা দিতে নির্দেশ দিয়েছে ভিসি ড. রাশিদ আসকারী।
জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের হার্ডওয়ার এবং নেটওয়ার্ক টেকনিশিয়ান পদে কিছু দিন আগে নিয়োগ দেয়া হয়। সেখানে চাকুরীর প্রলোভনে মো: মামুনুর রশিদ নামের এক প্রার্র্থীর সাথে লেনদেন করেন উমর আলী ও মুন্সি তরিকুল ইসলাম। ওই প্রার্থী থেকে তারা ১১ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা চেকের মাধ্যমে গ্রহণ করেন। যা বর্তমানে মোঃ উমর আলীর একাউন্টে (অগ্রণী ব্যাংক, ইবি-০২০০০০৩০৯০৬৩৩) জমা আছে। তবে টাকা নিলেও প্রার্থী মামুনুরকে তারা চাকরি দিতে ব্যর্থ হওয়ায় ভিসির কাছে অভিযোগ করেন। অভিযোগ আমলে নিয়ে প্রাথমিক তদন্ত করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এতে অর্থ লেনদেনের সাথে তাদের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারী দক্ষতা ও শৃঙ্খলা বিধির ৩ (ডি) ধারায় অভিযুক্ত দুজনকে সোমবার বিকেলে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এদিকে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য ৩ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে আহবায়ক হিসেবে রয়েছেন ছাত্র উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোঃ রেজওয়ানুল ইসলাম। ফোকলর স্টাডিজ বিভাগের সভাপতি প্রফেসর ড. মোহাঃ সাইদুর রহমান এবং সদস্য-সচিব হিসেবে পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক (ভার:) এইচ. এম. আলী হাসান।
এব্যাপারে রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এস এম আবদুল লতিফ বলেন, ঘটনার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ইতমধ্যে তাদেরকে চিঠির মাধ্যমে সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে। তদন্ত কমিটিকে যথাশিঘ্র প্রতিবেদন জমা দিতে নির্দেশ দিয়েছে ভিসি ড. রাশিদ আসকারী।