এক্সক্লুসিভ
কারামুক্ত আমীর খসরু
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
১৩ নভেম্বর ২০১৮, মঙ্গলবার, ৮:৩২ পূর্বাহ্ন
২২ দিন পর কারামুক্ত হয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
সোমবার সকাল পৌনে ৭টায় তাকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি দেয়া হয় বলে জানান চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আবু সুফিয়ান।
তিনি জানান, মুক্তির পর আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী প্রথমে নগরীর দক্ষিণ কাট্টলী এলাকায় নিজ বাড়িতে যান। সেখানে বাবা-মা’র কবর জিয়ারত করে নগরীর মেহেদিবাগের বাসায় ফিরেন তিনি। চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার প্রশান্ত কুমার বণিক এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের করা মামলায় গত ৪ঠা নভেম্বর হাইকোর্ট থেকে জামিন পান বিএনপির এই শীর্ষ নেতা। হাইকোর্টের জামিনের আদেশ রোববার আমাদের হাতে এসে পৌঁছায়। যাচাই বাছাই শেষে সোমবার সকালে উনাকে (আমীর খসরু) মুক্তি দেয়া হয়।
তিনি জানান, নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে উস্কানির অভিযোগ তুলে গত ৪ঠা আগস্ট বিএনপি নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা দায়ের করেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সমপাদক জাকারিয়া দস্তগীর।
মামলায় ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অন্তর্ঘাত ও ষড়যন্ত্রের চেষ্টার অভিযোগ তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ (২) ধারা ও বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫/৩ ধারায় অভিযোগ আনা হয়।
এই মামলায় হাইকোর্টের অন্তর্বর্তী জামিনের মেয়াদ শেষে গত ২১শে অক্টোবর তথ্যপ্রযুক্তি আইনের এই মামলায় চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী জামিনের
আবেদন করেন। আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
প্রসঙ্গত, গত ২৯শে জুলাই দুপুরে রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের অদূরে বিমানবন্দর সড়কে বাসচাপায় রমিজ উদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট কলেজের দুই শিক্ষার্থী দিয়া খানম মীম ও আবদুল করিম রাজীব নিহত হয়। এ ঘটনার পর নিরাপদ সড়কের দাবিতে রাস্তায় নেমে আসেন বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা।
আন্দোলনের মধ্যে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর সঙ্গে কুমিল্লায় অবস্থানরত নওমী নামে এক ছাত্রদলের কর্মীর কথোপকথনের অডিও ক্লিপ ভাইরাল হয়। এতে আমীর খসরুর কণ্ঠে বলতে শোনা যায়, তিনি ওই কর্মীকে বলছেন ঢাকায় এসে লোকজন নিয়ে নেমে পড়তে। ওইদিনই ঢাকার ধারমণ্ডিতে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে হামলা হয়।
মামলায় জাকারিয়া দস্তগীর দাবি করেন, আমীর খসরুর উস্কানির জেরে নিরাপদ সড়কের আন্দোলনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। তার কথার জেরেই ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে হামলা হয়।
সোমবার সকাল পৌনে ৭টায় তাকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি দেয়া হয় বলে জানান চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আবু সুফিয়ান।
তিনি জানান, মুক্তির পর আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী প্রথমে নগরীর দক্ষিণ কাট্টলী এলাকায় নিজ বাড়িতে যান। সেখানে বাবা-মা’র কবর জিয়ারত করে নগরীর মেহেদিবাগের বাসায় ফিরেন তিনি। চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার প্রশান্ত কুমার বণিক এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের করা মামলায় গত ৪ঠা নভেম্বর হাইকোর্ট থেকে জামিন পান বিএনপির এই শীর্ষ নেতা। হাইকোর্টের জামিনের আদেশ রোববার আমাদের হাতে এসে পৌঁছায়। যাচাই বাছাই শেষে সোমবার সকালে উনাকে (আমীর খসরু) মুক্তি দেয়া হয়।
তিনি জানান, নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে উস্কানির অভিযোগ তুলে গত ৪ঠা আগস্ট বিএনপি নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা দায়ের করেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সমপাদক জাকারিয়া দস্তগীর।
মামলায় ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অন্তর্ঘাত ও ষড়যন্ত্রের চেষ্টার অভিযোগ তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ (২) ধারা ও বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫/৩ ধারায় অভিযোগ আনা হয়।
এই মামলায় হাইকোর্টের অন্তর্বর্তী জামিনের মেয়াদ শেষে গত ২১শে অক্টোবর তথ্যপ্রযুক্তি আইনের এই মামলায় চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী জামিনের
আবেদন করেন। আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
প্রসঙ্গত, গত ২৯শে জুলাই দুপুরে রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের অদূরে বিমানবন্দর সড়কে বাসচাপায় রমিজ উদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট কলেজের দুই শিক্ষার্থী দিয়া খানম মীম ও আবদুল করিম রাজীব নিহত হয়। এ ঘটনার পর নিরাপদ সড়কের দাবিতে রাস্তায় নেমে আসেন বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা।
আন্দোলনের মধ্যে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর সঙ্গে কুমিল্লায় অবস্থানরত নওমী নামে এক ছাত্রদলের কর্মীর কথোপকথনের অডিও ক্লিপ ভাইরাল হয়। এতে আমীর খসরুর কণ্ঠে বলতে শোনা যায়, তিনি ওই কর্মীকে বলছেন ঢাকায় এসে লোকজন নিয়ে নেমে পড়তে। ওইদিনই ঢাকার ধারমণ্ডিতে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে হামলা হয়।
মামলায় জাকারিয়া দস্তগীর দাবি করেন, আমীর খসরুর উস্কানির জেরে নিরাপদ সড়কের আন্দোলনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। তার কথার জেরেই ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে হামলা হয়।