দেশ বিদেশ
মন্ত্রিসভা পুনর্গঠনে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রস্তুত
বিশেষ প্রতিনিধি
১১ নভেম্বর ২০১৮, রবিবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
মন্ত্রিসভার আকার ছোট বা বড় করা নিয়ে প্রস্তুত মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। তবে সরকারের তরফ থেকে এখনও গ্রিন সিগন্যাল আসেনি। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, শনিবার এ বিভাগের কর্মকর্তাদের স্ট্যান্ডবাই থাকার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়। সরকার গঠন ও রাষ্ট্রাচার বিভাগের কর্মকর্তাদের মৌখিকভাবে এমন নির্দেশনা দেয়া হয়। তবে শেষ বেলায় সরকারের তরফ থেকে কোনো গ্রিন সিগন্যাল পাওয়া যায়নি। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিভাগটির কয়েকটি শাখায় কয়েকজন কর্মকর্তা ছুটির দিনে বাসায় আছেন। তাদের স্টাফরা অফিস করছেন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের লিফট ও আনুষঙ্গিক সেবাগুলো চালু রয়েছে। অফিসে আসা স্টাফরা জানান, সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের নির্দেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন হতে পারে-এমন কারণে খোলা রাখা হয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কয়েকটি শাখা। তবে শেষ পর্যন্ত স্যাররা বাসায় চলে যেতে বলেছেন।
এর আগে গত ৬ই নভেম্বর মন্ত্রিসভা বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টেকনোক্র্যাট কোটায় নিয়োগ পাওয়া চার মন্ত্রী- ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী হিসেবে নূরুল ইসলাম বিএসসি এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান পদত্যাগপত্র জমা দেন। পদত্যাগপত্র জমা দিলেও তারা অফিস করছেন। এখনো তাদের পদত্যাগপত্র গৃহীত হয়নি। এমন অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জানিয়েছিলেন, শুক্রবার বা শুক্রবারের পরই নির্বাচনকালীন সরকার গঠিত হতে পারে। মন্ত্রিসভায় নতুন কোনো সদস্য আর অন্তর্ভুক্ত হচ্ছেন না। সাধারণত মন্ত্রিসভার নতুন সদস্য নিয়োগ, পুনর্গঠন, রদবদল বা অব্যাহতির বিষয়গুলো মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সরকার গঠন ও রাষ্ট্রাচার শাখা থেকে দাপ্তরিক কাজ করে থাকে। ওই শাখার এক কর্মকর্তা মানবজমিনকে বলেন, একটা সময় মনে হয়েছিল মন্ত্রিসভা পুনর্গঠন হতে পারে। তবে দিন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মন্ত্রিসভা পুনর্গঠন না হওয়ার সম্ভাবনা দেখা যায়।
এর আগে গত ৬ই নভেম্বর মন্ত্রিসভা বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টেকনোক্র্যাট কোটায় নিয়োগ পাওয়া চার মন্ত্রী- ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী হিসেবে নূরুল ইসলাম বিএসসি এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান পদত্যাগপত্র জমা দেন। পদত্যাগপত্র জমা দিলেও তারা অফিস করছেন। এখনো তাদের পদত্যাগপত্র গৃহীত হয়নি। এমন অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জানিয়েছিলেন, শুক্রবার বা শুক্রবারের পরই নির্বাচনকালীন সরকার গঠিত হতে পারে। মন্ত্রিসভায় নতুন কোনো সদস্য আর অন্তর্ভুক্ত হচ্ছেন না। সাধারণত মন্ত্রিসভার নতুন সদস্য নিয়োগ, পুনর্গঠন, রদবদল বা অব্যাহতির বিষয়গুলো মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সরকার গঠন ও রাষ্ট্রাচার শাখা থেকে দাপ্তরিক কাজ করে থাকে। ওই শাখার এক কর্মকর্তা মানবজমিনকে বলেন, একটা সময় মনে হয়েছিল মন্ত্রিসভা পুনর্গঠন হতে পারে। তবে দিন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মন্ত্রিসভা পুনর্গঠন না হওয়ার সম্ভাবনা দেখা যায়।