দেশ বিদেশ
১ মিনিটের ফ্রেমে ভালোবাসার বাংলাদেশ
স্টাফ রিপোর্টার
৯ নভেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ৫:৫৭ পূর্বাহ্ন
‘বুকে যদি থাকে দেশের জন্য ভালোবাসা, তবে দেখাও তোমার ভালোবাসার বাংলাদেশ।’ বিভিন্ন গণমাধ্যমের বিজ্ঞাপনে বাংলাদেশের ওয়ানডে অধিনায়ক মাশরাফি মর্তুজার আহ্বান এটি। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে পজিটিভ বাংলাদেশকে তুলে ধরছেন তরুণরা। তারা ১ মিনিটের ভিডিওতে ফুটিয়ে তুলছেন পজিটিভ বাংলাদেশ। ‘ভালোবাসার বাংলাদেশ’। ১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশের ৪৭তম বিজয় দিবস। এই দিবসটিকে সামনে রেখে ইন্টারনেটে পজিটিভ বাংলাদেশের ইমেজ তৈরির লক্ষ্যে কাজ করছে ‘ভালোবাসার বাংলাদেশ’। স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড ও মিডিয়াকম লিমিটেডের সহায়তায় আয়োজিত এই ক্যাম্পেইনের সহযোগী আয়োজক ছবিয়াল, আমরাই বাংলাদেশ ও গ্রিনবে কম্যুনিকেশন্স। ক্যাম্পেইনটি শুরু হয় এই বছরের অক্টোবর মাসে চলবে ১৬ই ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রতিদিনের সেরা ৩টি ভিডিও নিয়ে ৪টি বেসরকারি টেলিভিশনে ১০টা ৪৫ মিনিটে প্রচারিত হচ্ছে একটি অনুষ্ঠান।
প্রতিদিনের বিজয়ী ১ম জন পাচ্ছেন একটি করে আইফোন। সে অনুষ্ঠানে ভিডিও ৩টি প্রচারের পাশাপাশি থাকে কুইজ প্রোগ্রাম। প্রতিদিন ৩ জন কুইজ বিজেতা পাচ্ছেন একটি করে স্মার্ট ফোন। প্রতিদিনের সেরা ৩টি ভিডিও থেকে বিচারকরা ১০টি সেরা ভিডিও নির্মাণ করবেন। এই ১০ জন পাবেন একটি করে ল্যাপটপ। ভিডিও নির্বাচনের দায়িত্বে রয়েছেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, ক্যাথরিন মাসুদ ও অমিতাভ রেজা চৌধুরী। সেরা ১০টি ভিডিও থেকে মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ভিডিওর নির্মাতাকে সঙ্গে নিয়ে বিস্তারিত আকারে প্রকাশ করবেন। এরপর এই ১০টি ভিডিও প্রকাশিত হবে ইউটিউব, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন ডিজিটাল প্ল্যাটফরমে। এরপর বাছাইকৃত ৩টি ভিডিও নিয়ে নির্মাণ করা হবে চলচ্চিত্র।
নির্মাতাদের দেয়া হবে ১০ লাখ টাকা পুরস্কার। গতকাল রাজধানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ, বনানীর দ্য স্কাই রুম ডাইনিং-এ এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে ‘ভালোবাসার বাংলাদেশ’। যেখানে উপস্থিত ছিলেন প্রযোজক ও সংগীত শিল্পী আবিদুর রেজা জুয়েল মাহমুদ, স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডের হেড অব অপারেশন মালিক মো. সাইদ। স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডের মার্কেটিং বিভাগের প্রধান জেসমিন জামান। আমরাই বাংলাদেশের সহ প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান আরিফ আর হোসাইন। সংগীত শিল্পী জুয়েল মাহমুদ বলেন, আমরা না বুঝেই ফেসবুকে নেগেটিভ বিষয়গুলোকে সামনে আনি। আর বাংলাদেশের পজিটিভ বিষয়গুলো বঞ্চিত হয়ে যায়। এবার বাংলাদেশকে পজিটিভলি উপস্থাপনের জন্যই এই আয়োজন। মালিক মো. সাইদ বলেন, তৃতীয় লিঙ্গের কোনো বাচ্চা জন্ম নিলে আমাদের দেশে সরকারি ভাবে তাদের জন্য ডাক্তারের ব্যবস্থা আছে।
ঢাকায় ১ টাকায় পথশিশুরা খেতে পারে, বগুড়ায় আকবরিয়া হোটেলের ব্যবস্থাপনায় গরিবদের খাওয়ানো হয়, স্কয়ার টয়লেট্রিজের একটি কলসেন্টার আছে এখানে ডাক্তার আছে, কাউন্সিলর আছে। আমরা চাই এই পজিটিভ কথা উঠে আসুক। ব্যক্তিগত, সরকারি বা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে এসব সেবার কথা উঠে আসলেই অনেক মানুষ সেবা পাবেন। আর বিশ্বের কাছে পৌঁছে যাবে পজিটিভ বাংলাদেশ।
প্রতিদিনের বিজয়ী ১ম জন পাচ্ছেন একটি করে আইফোন। সে অনুষ্ঠানে ভিডিও ৩টি প্রচারের পাশাপাশি থাকে কুইজ প্রোগ্রাম। প্রতিদিন ৩ জন কুইজ বিজেতা পাচ্ছেন একটি করে স্মার্ট ফোন। প্রতিদিনের সেরা ৩টি ভিডিও থেকে বিচারকরা ১০টি সেরা ভিডিও নির্মাণ করবেন। এই ১০ জন পাবেন একটি করে ল্যাপটপ। ভিডিও নির্বাচনের দায়িত্বে রয়েছেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, ক্যাথরিন মাসুদ ও অমিতাভ রেজা চৌধুরী। সেরা ১০টি ভিডিও থেকে মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ভিডিওর নির্মাতাকে সঙ্গে নিয়ে বিস্তারিত আকারে প্রকাশ করবেন। এরপর এই ১০টি ভিডিও প্রকাশিত হবে ইউটিউব, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন ডিজিটাল প্ল্যাটফরমে। এরপর বাছাইকৃত ৩টি ভিডিও নিয়ে নির্মাণ করা হবে চলচ্চিত্র।
নির্মাতাদের দেয়া হবে ১০ লাখ টাকা পুরস্কার। গতকাল রাজধানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ, বনানীর দ্য স্কাই রুম ডাইনিং-এ এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে ‘ভালোবাসার বাংলাদেশ’। যেখানে উপস্থিত ছিলেন প্রযোজক ও সংগীত শিল্পী আবিদুর রেজা জুয়েল মাহমুদ, স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডের হেড অব অপারেশন মালিক মো. সাইদ। স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডের মার্কেটিং বিভাগের প্রধান জেসমিন জামান। আমরাই বাংলাদেশের সহ প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান আরিফ আর হোসাইন। সংগীত শিল্পী জুয়েল মাহমুদ বলেন, আমরা না বুঝেই ফেসবুকে নেগেটিভ বিষয়গুলোকে সামনে আনি। আর বাংলাদেশের পজিটিভ বিষয়গুলো বঞ্চিত হয়ে যায়। এবার বাংলাদেশকে পজিটিভলি উপস্থাপনের জন্যই এই আয়োজন। মালিক মো. সাইদ বলেন, তৃতীয় লিঙ্গের কোনো বাচ্চা জন্ম নিলে আমাদের দেশে সরকারি ভাবে তাদের জন্য ডাক্তারের ব্যবস্থা আছে।
ঢাকায় ১ টাকায় পথশিশুরা খেতে পারে, বগুড়ায় আকবরিয়া হোটেলের ব্যবস্থাপনায় গরিবদের খাওয়ানো হয়, স্কয়ার টয়লেট্রিজের একটি কলসেন্টার আছে এখানে ডাক্তার আছে, কাউন্সিলর আছে। আমরা চাই এই পজিটিভ কথা উঠে আসুক। ব্যক্তিগত, সরকারি বা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে এসব সেবার কথা উঠে আসলেই অনেক মানুষ সেবা পাবেন। আর বিশ্বের কাছে পৌঁছে যাবে পজিটিভ বাংলাদেশ।