খেলা
বর্ষীয়ান ক্রীড়া সাংবাদিক কামরুজ্জামানকে সম্মাননা
স্পোর্টস রিপোর্টার
৫ নভেম্বর ২০১৮, সোমবার, ৯:২৫ পূর্বাহ্ন
দেশের ক্রীড়া সাংবাদিকতার পথিকৃত মোহাম্মদ কামরুজ্জামানকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে খেলাধুলার নতুন সংগঠন বাংলাদেশ কান্ট্রি গেমস এসোসিয়েশন। গতকাল বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের (বিওএ) অডিটরিয়ামে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ঘোষণা অনুষ্ঠানে বর্ষীয়ান এ ক্রীড়া সাংবাদিককে সম্মাননা দেয়া হয়। গত ১০ই জুন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ বাংলাদেশ কান্ট্রি গেমস এসোসিয়েশনকে তাদের সংস্থা হিসেবে অনুমোদন দেয়।
হা-ডু-ডু, দাঁড়িয়াবান্ধা, গোল্লাছুট, বৌচি, সাতচারা, ডাংগুলি, নৌকাবাইচ, কানামাছি ভোঁ ভোঁ- এসবই গ্রামীণ দলগত খেলাধুলা। যা আজ প্রায় বিলুপ্তির পথে। এছাড়া মোরগলড়াই, লাটিম, দড়ি লাফানো, কুতকুত, লাঠি খেলা, ঘোড়দৌড়, ষাঁড়ের লড়াই, পাঁচগুটি, পাঞ্জা লড়াই একক খেলা। এসব খেলাকে জাতীয়ভাবে প্রতিষ্ঠা করতে আত্মপ্রকাশ করেছে বাংলাদেশ কান্ট্রিগেমস এসোসিয়েশন। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ থেকে অন্তর্ভুক্তির প্রজ্ঞাপন পেয়ে গতকাল বিওএতে এক সংবাদ সম্মেলনে ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনার কথা জানান এসোসিয়েশনের সভাপতি শাইখ সিরাজ। এ সময় সহসভাপতি নুরুল হাসান ফরিদী ও সাধারণ সম্পাদক ফয়েজ আহম্মেদ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে প্রবীণ ক্রীড়া সাংবাদিক মুহম্মদ কামরুজ্জামানকে বিশেষ সম্মাননা দেয়া হয়। শাইখ সিরাজ বলেন, ‘প্রধানত ১০টি গ্রামীণ খেলা নিয়ে কাজ করছি আমরা। লোকজ এসব খেলাকে সন্বিবেশিত করে আইনকানুনের মাধ্যমে জাতীয়ভাবে প্রতিষ্ঠা করতে চাই। পরবর্তীকালে তা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিয়ে যেতে চাই।’ তিনি যোগ করেন, ‘প্রথমে আমাদের কাজ হবে বিলুপ্ত ও বিপন্ন দেশীয় ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলাকে দেশব্যাপী নিয়মিত অনুশীলনের মধ্যে আনা এবং দেশীয় খেলার ইতিহাস সংগ্রহ, শারীরিক, সামাজিক ও পারিপার্শ্বিক উপযোগিতা নির্ণয় করে দেশব্যাপী অনুশীলন চালু রাখা। তাছাড়া ফি-বছর আমরা পহেলা বৈশাখসহ দেশীয় পার্বণে দেশীয় খেলাধুলার আয়োজন করবো।’ ক্রীড়া ব্যক্তিত্বদের সম্মাননা বিষয়ে শাইখ সিরাজ বলেন, আমরা প্রতি বছর একজন করে বিশিষ্ট ক্রীড়া সংবাদিককে বিশেষ সম্মাননা দেবো।
হা-ডু-ডু, দাঁড়িয়াবান্ধা, গোল্লাছুট, বৌচি, সাতচারা, ডাংগুলি, নৌকাবাইচ, কানামাছি ভোঁ ভোঁ- এসবই গ্রামীণ দলগত খেলাধুলা। যা আজ প্রায় বিলুপ্তির পথে। এছাড়া মোরগলড়াই, লাটিম, দড়ি লাফানো, কুতকুত, লাঠি খেলা, ঘোড়দৌড়, ষাঁড়ের লড়াই, পাঁচগুটি, পাঞ্জা লড়াই একক খেলা। এসব খেলাকে জাতীয়ভাবে প্রতিষ্ঠা করতে আত্মপ্রকাশ করেছে বাংলাদেশ কান্ট্রিগেমস এসোসিয়েশন। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ থেকে অন্তর্ভুক্তির প্রজ্ঞাপন পেয়ে গতকাল বিওএতে এক সংবাদ সম্মেলনে ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনার কথা জানান এসোসিয়েশনের সভাপতি শাইখ সিরাজ। এ সময় সহসভাপতি নুরুল হাসান ফরিদী ও সাধারণ সম্পাদক ফয়েজ আহম্মেদ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে প্রবীণ ক্রীড়া সাংবাদিক মুহম্মদ কামরুজ্জামানকে বিশেষ সম্মাননা দেয়া হয়। শাইখ সিরাজ বলেন, ‘প্রধানত ১০টি গ্রামীণ খেলা নিয়ে কাজ করছি আমরা। লোকজ এসব খেলাকে সন্বিবেশিত করে আইনকানুনের মাধ্যমে জাতীয়ভাবে প্রতিষ্ঠা করতে চাই। পরবর্তীকালে তা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিয়ে যেতে চাই।’ তিনি যোগ করেন, ‘প্রথমে আমাদের কাজ হবে বিলুপ্ত ও বিপন্ন দেশীয় ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলাকে দেশব্যাপী নিয়মিত অনুশীলনের মধ্যে আনা এবং দেশীয় খেলার ইতিহাস সংগ্রহ, শারীরিক, সামাজিক ও পারিপার্শ্বিক উপযোগিতা নির্ণয় করে দেশব্যাপী অনুশীলন চালু রাখা। তাছাড়া ফি-বছর আমরা পহেলা বৈশাখসহ দেশীয় পার্বণে দেশীয় খেলাধুলার আয়োজন করবো।’ ক্রীড়া ব্যক্তিত্বদের সম্মাননা বিষয়ে শাইখ সিরাজ বলেন, আমরা প্রতি বছর একজন করে বিশিষ্ট ক্রীড়া সংবাদিককে বিশেষ সম্মাননা দেবো।